স্ত্রী: এতক্ষণ ধরে ওই কাগজটিতে কী দেখছ তুমি?
স্বামী: কই, কিছু না তো!
স্ত্রী: আরে, এ যে দেখি ডাহা মিথ্যে কথা বলছ। তুমি প্রায় চার ঘণ্টা ধরে আমাদের কাবিননামা এত খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখছটা কী, শুনি?
স্বামী: না, তেমন কিছু নয়। অনেকক্ষণ ধরে খুঁজেও কেন জানি কাবিননামার মেয়াদ উত্তীর্ণের তারিখটা বের করতে পারলাম না।
………………………………………………………..
স্ত্রী: আচ্ছা, তুমি সব সময় অফিসে যাওয়ার সময় ব্যাগে করে আমার ছবি নিয়ে যাও কেন?
স্বামী: অফিসে যখন আমি কোনো সমস্যায় পড়ি, তখন তোমার ছবিটি বের করে দেখলেই সব সমস্যার সমাধান হয়ে যায়, বুঝলে?
স্ত্রী: তাই নাকি! তাহলে দেখো, তোমার জন্য আমি কতটা সৌভাগ্যের!
স্বামী: হুম, আমার যখন সমস্যা আসে, তখন তোমার ছবি বের করে দেখি আর নিজেকে
বলি, তোমার চেয়ে তো বড় কোনো সমস্যা পৃথিবীতে থাকতে পারে না। আর সঙ্গে
সঙ্গে ছোট সমস্যাগুলো আর আমার কাছে সমস্যা বলে মনে হয় না।
………………………………………………………
মৃত্যুশয্যায় শায়িত স্বামী তার স্ত্রীকে বলছেন—
স্বামী: আমি তো আর এক মাস পর মারা যাব, তাই আমি চাই, আমার মৃত্যুর পর তুমি সাজ্জাদ সাহেবকে বিয়ে কর।
স্ত্রী: সাজ্জাদ সাহেব! বলো কি, সে তো তোমার শত্রু। আর তাকে কিনা বিয়ে করতে বলছ তুমি!
স্বামী: আমি জানি সে আমার শত্রু। সাজ্জাদকে শায়েস্তা করার এটাই তো মোক্ষম সুযোগ, বুঝলে
…………………………………………………………….
স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কয়েক দিন ধরে মুখ দেখাদেখি বন্ধ। কেউ কারও সঙ্গে কথা
বলেন না। আর যতটুকু বলা প্রয়োজন, তা ইশারায় জানিয়ে দেন। স্বামী দেখলেন,
পরের দিন ভোরে তাঁর ফ্লাইট। তাঁকে উঠতে হবে ভোর পাঁচটায়। কিন্তু স্ত্রী
যদি জাগিয়ে না দেন, তবে কিছুতেই ভোরবেলায় তাঁর ঘুম ভাঙবে না। কিন্তু
তাঁরা কথাও তো বলেন না। কী আর করা! স্বামী একটা কাগজে লিখে দিলেন, ‘দয়া
করে ভোর পাঁচটায় আমাকে জাগিয়ে দেবে।’ কাগজটি টেবিলের ওপর রেখে দিলেন,
যাতে স্ত্রী দেখতে পান। কিন্তু পরের দিন যখন তাঁর ঘুম ভাঙল, তখন সকাল নয়টা
বেজে গেছে এবং বিমানও তাঁকে ছেড়ে চলে গেছে। তিনি রেগে টং হয়ে স্ত্রীকে
জিজ্ঞেস করলেন, কেন তাঁকে জাগানো হলো না। এদিকে স্ত্রীও সমান তেড়িয়া, ‘এত
রাগছ কেন? আমি তো তোমার ওই কাগজটিতে লিখে রেখেছি যে এখন ভোর পাঁচটা বাজে,
ঘুম থেকে ওঠো। কিন্তু তুমি তো টেরই পেলে না। আমার কী দোষ?’
………………………………………………………………………………………………
সাইফ: তুই তোর বউর সাথে ঝগড়া করিস?
রিয়াজ: হ্যাঁ, করি। তবে প্রতিবার ঝগড়ার শেষে ও এসে হাঁটু গেড়ে আমার সামনে বসে পড়ে।
সাইফ: বলিস কী! তারপর?
রিয়াজ: তারপর মাথা ঝুঁকিয়ে বলে, ‘খাটের তলা থেকে বেরিয়ে আসো। আর মারব না।’
………………………………………………………………………………………………..
অফিস থেকে বাড়ি ফিরে স্বামী বলল, ‘শুরু করার আগে ভাতটা দাও, খেয়ে নিই।’
স্ত্রী ভাত বেড়ে দিল। ভাত খেয়ে স্বামী ড্রয়িংরুমের সোফায় বসতে বসতে বলল, ‘শুরু করার আগে এক গ্লাস পানি দাও…বড্ড তেষ্টা পেয়েছে।’
স্ত্রী পানি দিয়ে গেল।
পানি খেতে খেতে স্বামী বিছানায় গিয়ে শুয়ে পড়ল। তারপর বলল, ‘শুরু করার আগে এক কাপ চা দাও না আমাকে।’
এইবার স্ত্রী গেল খেপে, ‘অ্যাই, পেয়েছ কী তুমি আমাকে, আমি তোমার চাকর? অফিস
থেকে ফিরে একটার পর একটা খালি অর্ডার মেরেই যাচ্ছ…নির্লজ্জ, অসভ্য,
ছোটলোক, স্বার্থপর…’
স্বামী কানে তুলা গুঁজতে গুঁজতে বলে, ‘এই যে…শুরু হয়ে গেল।’
……………………………………………………………………………………………..
স্বামী তাঁর স্ত্রীকে তালাক দিতে আদালতে গেছেন—
স্বামী: আমি আমার স্ত্রীকে আজই তালাক দিতে চাই। আপনি একটু ব্যবস্থা করুন।
আইনজীবী: কেন, সমস্যা কী আপনাদের?
স্বামী: আমার স্ত্রী প্রায় ছয় মাস ধরে আমার সঙ্গে কথা বলে না।
আইনজীবী: আরেকবার ভেবে দেখুন। এমন স্ত্রী পাওয়া কিন্তু ভাগ্যের ব্যাপার।
……………………………………………………………………………………………….
নববিবাহিতা দম্পতির মাঝে কথা হচ্ছে।
স্ত্রী : যদি বলি আমার উপরের পাটির দাঁতগুলো বাঁধানো, তবে কি তুমি রাগ করবে?
স্বামী : মোটেই না, আমি তবে নিশ্চিন্তে আমার পরচুলা আর কাঠের পা-টা খুলে রাখতে পারব।
……………………………………………………………………………………………………
: আমার স্ত্রী যার সঙ্গে পালিয়ে গেছে সে আমার সবচাইতে বড় বন্ধু।
: তাই নাকি? লোকটা কি দেখতে খুবই সুন্দর?
: কী জানি, জীবনে তাকে দেখি নি তো।
মোমের ব্যবহার
মোমের ব্যবহার
মহিলা হোষ্টেলে হঠাৎ বিদ্যুৎ নষ্ট হয়ে গেলে, ওয়ার্ডেন বিদ্যুৎ অফিসে ফোন করলো, ”হ্যালো বিদ্যুৎ অফিস? আপনার লোকজন কেশিগ্গির পাঠিয়ে দিন, মেয়েরা সবাই মোমবাতি ব্যবহার করছে!”
বিয়ের পর শশুরবাড়িতে নতুন বউকে
শাশুড়ি বলছে: মা আজ থেকে তুমি এ বাড়িরই একজন সদস্য। আমার
মেয়ে তুমি, আমাকে তুমি মা ডাকবে।
নতুন বউ : আচ্ছা মা।
সারা দিনের কাজ শেষে জামাই বাসায় আসছে কলিংবেল বেজে উঠলো।
শাশুড়ি : এই কে এলো, দেখোতো বউ মা ?
নতুন বউ : মা! মা!! ভাইয়া এসেছে।
দুঃখিত সুভাষ আফিসে নেই
বড় বাবু টেলিফোন ধরে শুনলেন , অন্য দিক খুব বয়স্ক একজন লোক কাঁপা কাঁপা
গলায় বলছেন – মাফ করবেন আপনাদের অফিসের সুভাষকে একটু ডেকে দেবেন?
কে বলেছেন ?- বড় বাবু জিজ্ঞেস করলেন
আমি ওর ঠাকুদা বলছি – জবাব এলো
বড় বাবু এবার গম্ভীর ভাবে বললেন- দুঃখিত সুভাষ আফিসে নেই । সে আপনাকে পোড়াতে গিয়েছে।
Surprised
পিশাচ || bangla story
- খালাম্মা, কাইল রাইতে খালু আমারে....
- তুই যাবি এখান থেকে!!
অগ্নিদৃষ্টিতে তাকালাম সালমার দিকে। সকাল থেকে এই নিয়ে চারবার শুনলাম কথাটা। ভেবেছে কি ওর কথা বিশ্বাস করবো?? আমার সহজ সরল স্বামীটাকে ফাঁসাতে চাইছে। সোসাইটিতে একটা বদনাম হওয়ার আগেই বেতন দিয়ে বিদায় করে দিলাম সালমাকে। বের করে দেয়ার সময় ওর করুণ মুখটার দিকে তাকিয়ে খুব মায়াই লাগলো। তারপরও নিষ্ঠুরের মতো মুখের উপর দরজা লাগিয়ে দিলাম।
অনেক কষ্টে একটা কাজের মেয়ে পেয়েছিলাম। বুঝিনা কেন আমার বাসায় কাজের বুয়া বেশিদিন টিকে না ?? অথচ অন্যান্য ফ্ল্যাটের ভাবিদের থেকে আমি বেশি টাকা বেতন দেই।
দুইমাস আগে হাসনা নামের একজন কাজের মেয়ে ছিল। খুব ভাল কাজ করতো মেয়েটা। কিছুদিনের জন্য বেড়াতে গিয়েছিলাম, মামাতো ভাইয়ের বিয়েতে। আসিফ যেতে পারেনি,অফিসে অনেক কাজ ছিল তো তাই। এসে দেখি মেয়েটা নেই। অাসিফ বললো, মেয়েটা নাকি মানিব্যাগ থেকে টাকা চুরি করেছিলো তাই সে তাকে বাসা থেকে বের করে। তা বেশ করেছে। আমার স্বামী অনেক নীতিবান, অন্যায় সে সহ্যই করে না। কিন্তু পাশের ফ্ল্যাটের ভাবিদের এসব সহ্য হয় না, তাইতো শুধু আমার স্বামীর নামে কুৎসা রটিয়ে বেড়ায়। বলে কিনা, যেদিন আমি বাসায় ছিলাম না সেই রাতে তারা আমাদের বাসায় চিৎকার চেঁচামেচি শুনে দরজা খুলে দেখে এলোমেলো কাপড়ে হাসনা আমাদের ঘর থেকে দৌড়ে বেরোচ্ছে আর আসিফকে শাসাচ্ছে, "খালাম্মারে সব কইয়া দিমু আপনে আমার লগে কি করছেন... " আসিফ ওকে ধাক্কা দিয়ে বের করে দিয়ে দরজা লাগিয়ে দেয়। মেয়েটা তখন আসিফের নামে প্রতিবেশীদের কাছে যতসব আজেবাজে কথা বলতে থাকে। যদিও আমি ওসব মোটেও বিশ্বাস করিনি, কারণ আমার স্বামী ফেরেশতার মতো।
সেদিন ছেলেদেরকে স্কুল থেকে নিয়ে বাড়ি ফিরে দেখি এক জায়গায় মহিলাদের জটলা। মহুয়ার আম্মুকে দেখলাম মুখ থমথমে। উনার সাথে আমার অনেক দিনের ভাব। গিয়ে জিগ্যেস করলাম, "কি হয়েছে ভাবি??" উনি আমাকে আড়ালে ডেকে নিয়ে বললেন, লবণ শেষ হয়ে গিয়েছিল তাই আমাদের বাসায় তার ৭ম শ্রেণীতে পড়ুয়া মহুয়াকে পাঠিয়েছিলেন একবাটি লবণের জন্য। বাসায় তখন আসিফ ছাড়া আর কেউ ছিল না। তখন নাকি আসিফ মহুয়াকে....
আমি রাগে ক্ষোভে চিৎকার করে উঠলাম, "থামেন!! আর একটা কথা ও বলবেন না। আমাদের দুটি ছেলে কোন মেয়ে নাই এজন্য আসিফ মেয়ে বাচ্চাদের অনেক আদর করে। মহুয়াকে ও নিজের মেয়ের মতোই আদর করে। আর আপনি কিনা ওর নামে এমন নোংরা কথা বলছেন!!... "
সেই থেকে মহুয়ার আম্মুর সাথে আমার মুখ দেখাদেখি বন্ধ। আমার চরিত্রবান স্বামীর নামে এত বড় অপবাদ!!
আমার ছোট বোন দিবা ভার্সিটি এডমিশনের জন্য ঢাকা এসেছে। আমার বাসায় থেকেই পরীক্ষা দিবে। সেদিন কিচেনে রান্না করার সময় দিবা এসে ইতস্তত করতে থাকে।
- কিরে কিছু বলবি??
- আপু দুলাভাইর আচরণ কেমন যেন, আমার ভালো লাগে না। যখন তখন শুধু গায়ে হাত দেয়, জড়িয়ে ধরে...
আমি হেসে উড়িয়ে দিলাম,
- আরে ধুর, তুই না কিসব ভাবিস!!! আসিফ তোকে ছোট বোনের মত ভাবে তাই একটু জড়িয়ে ধরে। তুই অত নেগেটিভ ভাবে নিস না তো!!
সেদিন রাতে হঠাৎ ঘুম ভেঙে গেল। দেখি আসিফ পাশে নেই। বেডরুমের সাথেই এটাচড বাথরুম, সেখানে ও নেই। এত রাতে ও কোথায় যাবে?? আসিফের নাম ধরে ডাকলাম। ও হন্তদন্ত হয়ে রুমে ঢুকলো।
- কোথায় গিয়েছিলে??
- পা.. পানি খেতে....
- পানি খেতে মানে?? সাইড টেবিলেই তো জগ গ্লাস রাখা।
- খেয়াল করিনি
বলে ও কাঁথা মুড়িয়ে শুয়ে পড়লো।
কিচেনের লাইট অন নাকি দেখার জন্য রুম থেকে বেরিয়ে দেখি কিচেনের লাইট অফ কিন্তু দিবার রুমের লাইট অন। ও কি পড়ছে এখনও??
দিবার রুমে গিয়ে দেখলাম ও খাটে বসে আছে।
- কিরে এখন ও ঘুমাসনি??
বলে ওর কাঁধে হাত রাখলাম। থরথর করে কাঁপছে ও। কোন কথা বলছে না, আমার দিকে চেয়ে ও দেখলো না। লাইট অফ করে দিয়ে চলে এলাম আমি।
সারা রাত ঘুমোতে পারিনি। আজকে দিবার অবস্থা দেখে সুমাইয়ার কথা মনে পড়ে গেল। বছর দুয়েক আগের কথা। ৭/৮ বছরের সুমাইয়া নামের একটা কাজের মেয়ে ছিল। কিচেনের ফ্লোরে ঘুমাতো ও। প্রতিরাতেই পানি খাওয়ার নাম করে আসিফ কিচেনে যেতো। ওর কষ্ট হয় ভেবে বেডের পাশে সাইড টেবিলে জগ গ্লাস রেখে দিলাম। একদিন ঘুম ভেঙে দেখি আসিফ পাশে নেই। কিচেনের লাইট জ্বলছে বলে দেখতে গেলাম। গিয়ে দেখি সুমাইয়া গুটিসুটি মেরে বসে আছে, কাঁদছে। সামনে আসিফ দাঁড়িয়ে। আমাকে দেখে চমকে গেল। আমি সুমাইয়ার মাথায় হাত রাখলাম,
- কি হয়েছে কাঁদছিস কেন??
ও থরথর করে কাঁপছিল দিবার মতো। কথা বলল না, শুধু অঝোরে কাঁদছে। আমি আসিফের দিকে তাকালাম।
- কি হয়েছে ওর??
- ফ্রিজ থেকে কেক চুরি করে খাচ্ছিল। দিয়েছি এক থাপ্পড়। ওকে সকালে বিদায় করে দিও। আমি যেন অফিস থেকে এসে ওকে না দেখি।
বলে আসিফ রুমে চলে গেল।
সকালে উঠেই একজন লোক দিয়ে সুমাইয়াকে ওর গ্রামে পাঠিয়ে দিলাম। যদিও খুব মায়া লাগছিল, কিন্তু আসিফ বলেছে। না পাঠালে ও মাইন্ড করবে। সবাই বলে আমি নাকি স্বামী ভক্ত, অন্ধের মতো ওকে বিশ্বাস করি। যে যা বলুক, আমার কি!!
এতদিন আমার মনে কোন প্রশ্ন জাগেনি। কিন্তু আজকে মাথায় হাজারো প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে। সারা রাত দুচোখের পাতা এক করতে পারিনি।
সকালে ছেলেদের স্কুলে নিয়ে যাওয়ার সময় দেখলাম আসিফ, দিবা যার যার রুমে বেঘোরে ঘুমোচ্ছে। তাই আর কাউকে ডিস্টার্ব করলাম না। বাইরে থেকেই মেইন ডোর লক করে দিলাম।
সাধারণত আমি চার ঘন্টা পর স্কুল ছুটি হলে একবারেই ছেলেদের নিয়ে বাসায় ফিরি। কিন্তু আজকে আসার সময় বাচ্চাদের বেতন বই ভুলে নিয়ে আসিনি। তাই বাচ্চাদেরকে স্কুলে দিয়েই চলে এলাম বাসায়। চাবি ঘুরিয়ে দরজা খুলে যেই ভেতরে ঢুকবো অমনি দিবার চিৎকার শুনতে পেলাম। জুতো সহ দৌড়ে গেলাম দিবার রুমে। ঢুকে যা দেখলাম, তার জন্য মোটেও প্রস্তুত ছিলাম না আমি। আমার মাথায় যেন আকাশ ভেঙে পড়লো।
আসিফ আমাকে দেখে আঁতকে উঠলো। ততক্ষণে আমার রক্ত মাথায় চড়ে গেছে। পায়ের স্যান্ডেলটা খুলে ওকে এলোপাতাড়ি পেটাতে লাগলাম। যতক্ষণ না স্যান্ডেলটা ছিঁড়লো ততক্ষণ পর্যন্ত ওকে পেটাতে থাকলাম। চিৎকার চেঁচামেচি শুনে আশেপাশের সব মানুষ ছুটে এলো। মহুয়ার আম্মু এসে আমার হাত থেকে ছেঁড়া স্যান্ডেলটা ফেলে দিলেন,
- ভাবি, শান্ত হয়ে বসেন। কি হয়েছে আমাদেরকে বলেন।
আমি মহুয়ার আম্মুর গায়ে ঢলে পড়লাম,
- ভাবি, আমি আপনার প্রতি অন্যায় করেছি, আমাকে মাফ করে দিয়েন। এই জানোয়ারটাকে অন্ধ বিশ্বাস করে কত বড় পাপই না আমি করেছি!! ওরে আমি ছাড়বো না...
বলে ছেঁড়া স্যান্ডেলটা তুলে নিয়ে আবার ওর নাকে মুখে পেটাতে লাগলাম। থানায় ফোন করে পুলিশ আনলাম। ওর বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন মামলা করলাম। যতজনকে ও নির্যাতন করেছে সবার পক্ষ হয়ে আমি লড়বো।
দিবাকে মেডিকেল রিপোর্টের জন্য হসপিটালে আনা হয়েছে। সাথে মহুয়ার বাবা মা ও আছেন। উনারা না থাকলে আমি এতকিছু করতে পারতাম না। তাঁদের মুখের দিকে তাকাতেও আমার লজ্জা করছে।
পেছন থেকে কেউ একজন সালাম দিলো। ঘুরে তাকিয়ে দেখি সালমা। ও এই হসপিটালে আয়ার কাজ করে। আমি ওকে জড়িয়ে ধরে হাউমাউ করে কেঁদে উঠলাম,
- আমাকে মাফ করে দিস, আমি তোর প্রতি অনেক অন্যায় করেছি।
- আমি কিছু মনে রাখি নাই গো খালাম্মা...
বলে ও অঝোরে কাঁদতে লাগলো।
সালমাকে রাজি করালাম আসিফের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিতে। হাসনাকে ও খুঁজে বের করবো। সুমাইয়ার বাড়িতে ও যাবো। আমি ওদের সবাইকে ন্যায় বিচার পাইয়ে দিবো। যত যাই হোক, আমি ওদের পক্ষে লড়বো।
আল্লাহর কাছে শুধু অভিযোগ করতাম, কেন আল্লাহ আমাকে একটা মেয়ে সন্তান দিলো না। কিন্তু আজকে আমি আল্লাহর দরবারে কোটি কোটি শুকরিয়া জানাই যে তিনি আমাকে কোন মেয়ে সন্তান দেননি। কারণ এসব মানুষরূপী পিশাচদের কাছে অন্যের মেয়ে কেন নিজের মেয়ে ও নিরাপদ নয়!!
( সমাপ্ত )
লেখা : আফরিন শোভা
*** লাল রঙা ডায়েরি *** ---ফওজিয়া পারভীন।।
খুব ছোট বেলায় বিয়ের পিড়িতে বসেছিলাম বাবা-মায়ের কথায়।বয়স তখন ১৪ বছর।আর যে
মানুষটার সাথে আমার পথ চলা শুরু হয় উনার তখন ২৫ বছর।বর্তমানে আমরা দুজনেই
বুড়ো-বুড়ির কাতারে চলে গেছি।কিন্তু আমাদের ভালোবাসার কমতি হয়নি।এখনো উনি
আমাকে ফওজিয়া কে সংক্ষেপ করে ফৌজু বলে ডাকেন। আর আমি,ফাইয়াজের বাবা অথবা
রাত্রির বাবা বলে ডাকি।
.
আমার
যখন বিয়ে হয় তখন প্রেম- ভালোবাসা তো দূরের কথা বিয়ে মানে কি সেটাই বুঝতাম
না। লাল টুকটুকে শাড়ি পরে শুধুমাত্র বিয়ের দিন চুপচাপ ছিলাম।তাও অনেক
কষ্টে।আমার খালাতো-চাচাতো ভাইবোনরা খেলছে দেখে আমারও খুব ইচ্ছে করছিলো
খেলতে।
.
বিয়ের দিন শ্বশুড় বাড়ি এসে সব কান্নাকাটি বন্ধ করে
দিলাম।নতুন জায়গায় নতুন বাড়িতে বেড়াতে আসছি মনে হচ্ছিলো তাই। আর ফাইয়াজের
বাবার রোমান্টিক চোখের ভাষাটা তখন না বুঝলেও এখন মনে করে লজ্জা পাই, ভালোও
লাগে।
.
আমার শ্বাশুড়ি আম্মার সাথে রান্না শিখতে আমি যখন
রান্নাঘরে যেতাম বেচারা তখন কারণে অকারণে রান্নাঘরের আশপাশে ঘুরঘুর
করতো।আমি না তাকালে মুখ দিয়ে শব্দ করে দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা সবসময়।
বেচারার ভালোবাসা তখনও বোঝার ক্ষমতা আমার হয় নি। উনার স্পর্শে সুড়সুড়ি
লাগতো।বেচারা কতদিন মেঝেতে পা ঘষে ঘষে সংকেত দিয়ে আমায় ডাকতো।মাথায়
দুষ্টমির কারণে সাড়া না দিয়ে উনাকে ভেংচি দিতাম।কত বড় পাগলিটাই না ছিলাম
তখন।
.
দেখতে দেখতে সংসার জীবনের দু'টো বছর কাটিয়ে দিলাম।এরই মধ্যে
আমাদের কোল জুড়ে ফাইয়াজ এলো।আমার চঞ্চলতা কমে গেল।আস্তে আস্তে
সংসার,স্বামী, সন্তানের মাঝে নিজেকে মানিয়ে গুছিয়ে নিলাম।আর উনার
ভালোবাসাটাও বুঝতে শিখে গেলাম। আসলে একজন নারীর মা হওয়া যে তার জীবনকে কতটা
বদলাতে পারে তা আমি তখন বুঝতে পারি।
.
ফাইয়াজকে নিয়ে সে কি
মাতামাতি সবার!আমার সেদিকে খেয়াল।কিন্তু উনি আমাদের মা-ছেলের সমান খেয়াল
রাখতেন।কিছুক্ষণ পর পর বলতেন_ফৌজু, কেমন লাগছে তোমার? কি খাবে বলো?
সে কি উৎকন্ঠা উনার!আমি শুধু চেয়ে চেয়ে দেখতাম উনাকে।আর উনি পাগলি বউটা বলে আমার নাকটা টেনে দিতেন।
.
দেখতে দেখতে আমাদের মেয়ে সন্তান আসে ঘর আলো করে।উনি নিজেই বলেন রাত্রি
ডাকবো আমাদের মেয়েকে। ততোদিনে আমার শ্বাশুড়ি আমাদের ছেড়ে পরপারে চলে
যান।রাত্রি তখন ৪ মাসের ফুটফুটে বাচ্ছা। ওর তখন খুব অসুখ হয়। সবকিছু একা
সামলে উঠতে পারছিলাম না। রান্নাচড়ানো হলো দেরিতে।সেদিন উনার অফিসের কাজে
মাথা গরম ছিলো,আর রাগ ঝাড়লেন আমার উপর।কষে একটা থাপ্পড় ও দিয়েছিলেন। খুব
কষ্ট লাগছিলো তখন। মনে মনে শুধু একটাই কথা উপরওয়ালাকে বলেছি,ভালোবাসা-সংসার
কেনইবা আমাকে বুঝতে শিখালে আর আজ কেনইবা এতো অপমান আর কষ্ট দিলে।
.
সেদিনের পর যতদিন সে কষ্টের অভিমান চেপে ছিলাম,ততোদিন উনাকে নাম ধরে আতিক
সাহেব বলে ডাকতাম। পরে যখন উনি আমার অভিমান ভাংঙ্গালেন তখন সুখে
কেঁদেছিলাম।
.
আমাদের ফাইয়াজ এখন অনার্স করছে আর রাত্রি ইন্টারে পড়ছে।কিন্তু সংসারের টানাপোড়ন এ উনার আর আমার ভালোবাসায় কোন কমতি পড়েনি।
.
জীবনের এতোগুলো বছরের সারসংক্ষেপ লিখেছি আমার লাল রঙা ডায়েরিতে।আজ
আমাদের বিবাহবার্ষিকী। আমার লাল রঙা ডায়েরিটা আজ উনাকে উপহার দিলাম।পাগলটা
খুশিতে সে কি কান্না!আজ আমারও চোখ ভর্তি জল তবে সেটা কষ্টের নয়,সেটা
ভালোবাসার সুখের নোনাজল।।
Romantic bangla love sms
ভালোবাসা তো যায়না টাকা দিয়ে কেনা,
ভালোবাসা তো যায়না হীরা মুক্তা দিয়ে গড়া।
দুটি মনের আকুলতায় যে বন্ধন হয়,
তাকেই তো ভালোবাসা কয় ।
@@@@@@@@@@@
Tumi amar rongin sopno, shilpir ronge chobi,
Tumi amar chader alo, sokal belar robi.
Tumi amar nodir maje ekti matro kul,
Tumi amar valobashar sheuli bokul full.
তুমি আমার রঙিন স্বপ্ন শিল্পীর রঙে ছবি,
তুমি আমার ছাঁদের আলো, সকাল বেলার রবি,
তুমি আমার নদীর মাঝে একটি মাত্র কূল,
তুমি আমার ভালোবাসার শিউলি বকুল ফুল ।
Manush manusher jonno, paki akasher jonnyo.
sobujh prokritir jonnyo, paharr jhornaar jonnyo,
valobasa shobar jonnyo,
ar tumi shudhu amar jonyo.
মানুষ মানুষের জন্য,
পাখি আকাশের জন্য,
সবুজ প্রকিতির জন্য,
পাহাড় ঝর্নার জন্য,
ভালোবাসা সবার জন্য,
আর তুমি শুধু আমার জন্য ।
>>> আরো ভালোবাসার এসএমএস <<<
Rater akashe takale dekhi lokkho tarar mela,
Ek chadke ghirei jeno tader joto khela.
bondhu onek paoa jay baralei hat,
amar kache tui je bondhu oi akasher chad.
রাতের আকশে তাকালে দেখি লক্ষ তারার মেলা,
এক চাঁদকে ঘিরেই যেন তাদের যত খেলা,
বন্ধু অনেক পাওয়া যায় বাড়ালেই হাত,
আমার কাছে তুই যে বন্ধু ওই আকাশের চাঁদ ।
tomar jonnyo roilo amar sopne vejha ghum,
ekla thaka santho dhupur, raatri nijum.
tomar jonnyo roylo amardusthu chokher bhasha,
mooner maje lukiye rakha onek valobasa.
তোমার জন্য রইলো আমার সপ্নে ভেজা ঘুম
একলা থাকা শান্ত দুপুর রাত্রি নিঝুম
তোমার জন্য রইলো আমার দুস্টু চোখের ভাষা,
মনের মাঝে লুকিয়ে রাখা অনেক ভালোবাসা ।
নব বিবাহিত দম্পতি
মেয়েঃ এই শুনো জান তুমি ঐটা উঠাও না???
ছেলেঃ কোনটা? ??
মেয়েঃ তুমি কোনো কিছু বুঝো না..কোনটার কথা বলতেছি???
ছেলেঃ আমি আসলেই বুঝতেছি না..তুমি কোন জিনিষটা উঠাতে বলতেছ...
মেয়েঃ শুনো আমি আর পারতেছি না...প্লিজ ...উঠাও...
ছেলেঃ খুলে বলোতো কোন জিনিষটা উঠাবো???
মেয়েঃ কেন...তুমি দেখতে পাচ্ছো না তোমার টাকা পরে গেছে...আমি সেটাই উঠাতে বলতেছি।।।।।
--------------------------
এক চাষী বিয়েকরেছে।ফুলশয্যার রাতে বৌয়ের পাশে শুয়ে পেটে হাত বুলাচ্ছে আর বলছে"এই জমিতে ধান লাগাবো "..এই বলে ঘুমিয়ে পড়ল।পরের দিন ঘুমাতে এসে বৌয়ের বুকে হাতবুলাচ্ছে আর বলছে"
এখানে আলু লাগাবো "এই বলে আবার ঘুমিয়েপড়ল ।পরের দিন ঠিক একইরকম বৌ এর তলপেটে হাত বুলিয়ে বলছে" এই জমিতে পিয়াজ লাগাবো""বলে ঘুমিয়ে পড়ল।
Next day
চাষী আবার ঘুমাতে এল।বৌয়ের গায়ে হাত দিতেই বৌ বলল -"আজ যদি নিচেরজমিতে মূলানা লাগাস তাহলে জমিটা অন্য কাউকে ভাগে দিয়ে দেবl
------------------------------
নব বিবাহিত দম্পতি।বাসর রাত্রেইজামাই তো সেক্স করার জন্য পাগলহয়ে গেছে।কিন্তু বউ অনেক ধারমিক, কিছুকরতে দেয়না।জামাই অনেকচিন্তা করে একটা বুদ্ধিবের করল।সেয় তার বউকে বলল যে,জানো মুস্লিমরা সেক্সকরলে প্রতিবার একটাকরে ইহুদি মরে?
ধারমিক বউ তো তা শুনেখুব খুশি।বউ বলে ঠিক আছেতাহলে চলো করি।তারা সেক্স করলো। বউতো মজা পেয়ে গেছে।পরের দিন সকালে জামাই অফিস যাচ্ছে,বউ বলে আজকে অফিসযেও না, চলএকটা ইহুদি মারি।
জামাই তো খুশি হয়েগেল,আর সেক্সকরল।পরে দুপুরে জামাই খেতে বসবে,বউবলে প্রতিদিনই ত খাও।চল একটা ইহুদি মারি।রাত্রে বেলা ঘুমানোর টাইম-ওএকি কথা।
পরের দিন জামাই অফিসগেল। অফিসথেকে আসার সাথে সাথেবউ এরএকি বায়না।জামাই বলল, তুমি কাপড়খুলে রেডি হউ আমি আসছি। জামাই এসেঘরে ঢুকেই বউএর pussy- তে পেট্রলঢালতে লাগলো।বউ বলে, কি করছ..?জামাই বলে ইহুদির পুরা কেম্প ই জালায় দিচ্ছি।
শিক্ষক ও বল্টুর জোকস
✅✅✅✅✅✅
শিক্ষক : কিরে এত দেরী হল কেন? স্কুল কয়টায় শুরু হয়?
বল্টু: স্যার , আমি তো আগেই বাইর হইছিলাম , আব্বা বলল গরুটারে চেয়ারম্যান বাড়ির ষাঁড়টার কাছে দিয়া আসতে ,তাই দেরী হইয়া গেল।
শিক্ষক: তো এই কাজটা তোমার বাবা করতে পারল না?
.
.
.
বল্টু: না স্যার ,
এইটা.……… ষাঁড়েরই করা লাগে
😆😆😆😆😆😆😆😆😆😆😆😆😆
এক ম্যাডাম ছাত্রকে কিছু প্রশ্ন করছে ।
ম্যাডাম :- বল, তোর পেন্টের ভিতর কী আছে যা আমার শারির ভেতর নাই? | ছাত্র :- পকেট । |
ম্যাডাম:- বল, গাভীর 4টা আর আমার দুইটা কী ? |
ছাত্র :- পা |
ম্যাডাম:- বল, কোন কাজটা খাটে শুয়ে মজাও আরাম ? |
ছাত্র:-ঘুম । |
ম্যাডাম:- বল, কোন জিনিষ যার আছে সে হাত দিয়ে নারে চারে যার নাই সে আঙ্গুল দিয়ে করে ? |
ছাত্র:- ট্রুথব্রাশ । |
ম্যাডাম :- বল, কোন জিনিষ কারো ভিতর ডুকে শক্ত হয় আর বের হয় নরমও আঠালো হয়ে ? |
ছাত্র:- চুইংগাম । |
ম্যাডাম:- বল, ছেলেরা উত্তেযিত হলে তাদের শরিরের কোন অঙ্গ ছোট থেকে বড় হয় ? |
ছাত্র:- হৃদপিন্ড । |
ম্যাডাম:- বল, মেয়েরা জুরে শ্বাস নিলে কি ফুলে যায় ? |
ছাত্র:- ফুশফুশ ।
~~ ম্যাডাম তো বে হুশ
--------------------
জোকস:
এক লোক খুব লাজুক।
সারাদিন বই পড়ে।
... বিয়ের ২ মাস পর ও সে তার বৌ এর সাথে কিছুই না করায় বৌ হতাশ।
এক রাতে লোকটি পড়ছে।
বৌ তাকে আকর্ষন করতে সব কাপড় খুলে খাটেশুয়ে পড়লো।
লোকটি লজ্জা পেয়ে বৌ এর ঐ জায়গা বই দিয়ে ঢেকে বাইরে চলে গেল . . .
ঠিক তখনই ছোট ভাই ঘরে ঢুকে এই অবস্থা দেখে চিত্কার করে বলতে থাকলো . . .
“ মা . . . . . . . . . . . !
ও . . . . . মা !!
দেইখা যাও . . . !!
ভাইজান তো পুরা ভিতরে ঢুইকা গেছে খালি বই টা বাকী !! ”
ঘরে বান্ধবী এসেছে। আমি রান্নাঘরে গিয়ে নাড়িয়ে এলাম
ঘরে বান্ধবী এসেছে। আমি রান্নাঘরে গিয়ে নাড়িয়ে এলাম। . . . . না নাড়ালে কড়াই তে চিকেন টা ধরে যেত যে। ফিরে দেখি বান্ধবী খুলে বসে আছে আমার জন্য ।
. . . . বিয়ারের বোতল টা। আমিও তাই দেখে প্যান্ট থেকে আমার জিনিস টা বের করে ওর হাতে দিতেই ও টানতে শুরু করল... . . . . সিগারেট । বান্ধবী বলল একবার করবি নাকি? . . . আমি বললাম - হ্যাঁ। ও সাথেসাথে বের করে আমার হাতে ধরিয়ে দিয়ে বলল ’’টেপ“ । . . . . . . আমিও ওর মোবাইল নিয়ে কিপ্যাড টিপে ফোন করলাম আমাদের তৃতীয় বন্ধু কে। ফোন ধরে ও বলল ‘আ.. আঃ... আঃ.. আঃ.. . . . আচ্ছি’.. খুব বেরোচ্ছে নাক দিয়ে। ঠান্ডায় কাবু। যাচ্ছি এখুনি। ফোন ছেড়ে দেখি বান্ধবী আমার সাধের জিনিস টা চুষছে। . . . . . আমি হতাশ। ফ্রীজে স্টিক আইসক্রীম রেখেছিলাম। কখন বের করে নিয়েছে বুঝতে পারিনি। ওর খাওয়া দেখতে দেখতে আমার নীচে এসে গেল, তৃতীয় বন্ধু । ওকে ওপরে আসতে বললাম। এর মধ্যে দেখি বান্ধবীর নীচ টা জলে ভরে গেছে। . . . এতবড় হয়ে গেছে অথচ আইসক্রীম খেতে শেখেনি। পুরো মেঝে জলে ভরে গেছে। ওদিকে আমাদের বন্ধু ঘরে ঢুকেই ওর ভেজা জিনিস টা গুঁজে দিয়েছে আমার পেছনের দরজায়। বলল “ বৃষ্টি হচ্ছে, তাই ছাতা নিয়ে এলাম। ” বান্ধবী কে বলল ’তোরা করেছিস’? বান্ধবী বলল হ্যাঁ, আমরা দুজনে করেছি, তুমিও করে নাও চটপট। বলেই .. . খুলে দিল.. . . . .ফ্রীজ। এতেই রাখা আছে ব্রেকফাস্ট । আমি ভেতরে গিয়ে নাড়িয়ে এলাম আবার .
. . . . চিকেন টা। এসে শুনি বন্ধু বলছে বান্ধবী কে ’ ঢুকছে? . . বান্ধবী বলল ‘হ্যাঁ, ঢুকছে। আর একটু চেপে ঢোকাও। . . বন্ধু চেপে ঢুকিয়ে বলল ‘ব্যাথা লাগছে নাতো? . . বান্ধবী ’খুব আরাম লাগছে, তোর সত্যি চয়েস আছে। . . . . . .
একদম ঠিক সাইজের জুতো টা কিনেছিস। থ্যান্কু। এরপর বন্ধু বান্ধবী কে খুলতে বলল। আমি বললাম ও খুলেই রেখেছে, . . . . . বোতল। তুই ড্রিংক শুরু কর। তখনই বান্ধবী শাড়ি তুলতে শুরু করল ব্যালকনি থেকে। বলল বৃষ্টিতে বৌদির শাড়ী গুলো ভিজে যাচ্ছে যে, তুলিসনি? . . . এরপর কিছুক্ষণ আড্ডা মারার পর আমার বৌ এসে ঢুকল। বৌ কে দেখেই আমার বন্ধুর দাড়িঁয়ে গেল...
. . . . . পা দুটো। সোজা গিয়ে বৌ কে ঠুকে দিল, প্রণাম। আমার বৌ ও সাথেসাথে দুটো বার করে বন্ধুর হাতে ধরিয়ে বলল ভালো করে খাও। একদম গরম আছে। আমাদের বলল তোমরা খাবে? আমি বললাম ’না, . . . . সিঙারা খেলে আমার অম্বল হয়‘। বৌ তখন বলল ’তাহলে রাতে ৪জন একসাথেই করব তো? . . . . . . . ডিনার । সবাই বললাম হ্যাঁ । বৌ ডিনার রেডি করতে চলে গেল আর বান্ধবী ওর দুটো খুলে ফেলল। . . . জুতোজোড়া। তারপর আমরা একসাথে করলাম, . . . . . . . . .i . . ডিনার
ঘরে বান্ধবী ||| চরম জোকস,,না পড়লে চরম মিস
চরম জোকস,,না পড়লে চরম মিসঃ
ঘরে বান্ধবী এসেছে। আমি রান্নাঘরে গিয়ে নাড়িয়ে এলাম। . . . . না নাড়ালে কড়াই তে চিকেন টা ধরে যেত যে। ফিরে দেখি বান্ধবী খুলে বসে আছে আমার জন্য । . . . . বিয়ারের বোতল টা। আমিও তাই দেখে প্যান্ট থেকে আমার জিনিস টা বের করে ওর হাতে দিতেই ও টানতে শুরু করল... . . . . সিগারেট । বান্ধবী বলল একবার করবি নাকি? . . . আমি বললাম - হ্যাঁ। ও সাথেসাথে বের করে আমার হাতে ধরিয়ে দিয়ে বলল ’’টেপ“ । . . . . . . আমিও ওর মোবাইল নিয়ে কিপ্যাড টিপে ফোন করলাম আমাদের তৃতীয় বন্ধু কে। ফোন ধরে ও বলল ‘আ.. আঃ... আঃ.. আঃ.. . . . আচ্ছি’.. খুব বেরোচ্ছে নাক দিয়ে। ঠান্ডায় কাবু। যাচ্ছি এখুনি। ফোন ছেড়ে দেখি বান্ধবী আমার সাধের জিনিস টা চুষছে। . . . . . আমি হতাশ। ফ্রীজে স্টিক আইসক্রীম রেখেছিলাম। কখন বের করে নিয়েছে বুঝতে পারিনি। ওর খাওয়া দেখতে দেখতে আমার নীচে এসে গেল, তৃতীয় বন্ধু । ওকে ওপরে আসতে বললাম। এর মধ্যে দেখি বান্ধবীর নীচ টা জলে ভরে গেছে। . . . এতবড় হয়ে গেছে অথচ আইসক্রীম খেতে শেখেনি। পুরো মেঝে জলে ভরে গেছে। ওদিকে আমাদের বন্ধু ঘরে ঢুকেই ওর ভেজা জিনিস টা গুঁজে দিয়েছে আমার পেছনের দরজায়। বলল “ বৃষ্টি হচ্ছে, তাই ছাতা নিয়ে এলাম। ” বান্ধবী কে বলল ’তোরা করেছিস’? বান্ধবী বলল হ্যাঁ, আমরা দুজনে করেছি, তুমিও করে নাও চটপট। বলেই .. . খুলে দিল.. . . . .ফ্রীজ। এতেই রাখা আছে ব্রেকফাস্ট । আমি ভেতরে গিয়ে নাড়িয়ে এলাম আবার . . . . . চিকেন টা। এসে শুনি বন্ধু বলছে বান্ধবী কে ’ ঢুকছে? . . বান্ধবী বলল ‘হ্যাঁ, ঢুকছে। আর একটু চেপে ঢোকাও। . . বন্ধু চেপে ঢুকিয়ে বলল ‘ব্যাথা লাগছে নাতো? . . বান্ধবী ’খুব আরাম লাগছে, তোর সত্যি চয়েস আছে। . . . . . . একদম ঠিক সাইজের জুতো টা কিনেছিস। থ্যান্কু। এরপর বন্ধু বান্ধবী কে খুলতে বলল। আমি বললাম ও খুলেই রেখেছে, . . . . . বোতল। তুই ড্রিংক শুরু কর। তখনই বান্ধবী শাড়ি তুলতে শুরু করল ব্যালকনি থেকে। বলল বৃষ্টিতে বৌদির শাড়ী গুলো ভিজে যাচ্ছে যে, তুলিসনি? . . . এরপর কিছুক্ষণ আড্ডা মারার পর আমার বৌ এসে ঢুকল। বৌ কে দেখেই আমার বন্ধুর দাড়িঁয়ে গেল... . . . . . পা দুটো। সোজা গিয়ে বৌ কে ঠুকে দিল, প্রণাম। আমার বৌ ও সাথেসাথে দুটো বার করে বন্ধুর হাতে ধরিয়ে বলল ভালো করে খাও। একদম গরম আছে। আমাদের বলল তোমরা খাবে? আমি বললাম ’না, . . . . সিঙারা খেলে আমার অম্বল হয়‘। বৌ তখন বলল ’তাহলে রাতে ৪জন একসাথেই করব তো? . . . . . . . ডিনার । সবাই বললাম হ্যাঁ । বৌ ডিনার রেডি করতে চলে গেল আর বান্ধবী ওর দুটো খুলে ফেলল। . . . জুতোজোড়া। তারপর আমরা একসাথে করলাম, . . . . . . . . .i . . ডিনার
এক কবুতর একটু নিচু হয়ে উড়ছিল.. হঠাৎ এক গাড়ির সাথে ধাক্কা খেয়ে অজ্ঞান হয়ে গেলো , এক লোক তাকে নিয়ে গিয়ে খাঁচায় রাখল। যখন কবুতরের জ্ঞান ফিরল., তখন সে খাঁচার ভিতর নিজেকে দেখে বলল, .. .. ...
"হায় আল্লাহ! আমি জেলে...!! গাড়িওয়ালা কি মারা গেছে নাকি.😂🤣😂
-----------------------
চরম জোকস,,না পড়লে চরম মিসঃ
১) প্রশ্নঃ কোন জিনিসটা করলে, ভিতর থেকে বাচ্চা বের হয়ে আসে ??
উত্তরঃএইটা হচ্ছে স্কুলের ছুটির ঘন্টা।
২) প্রশ্নঃ একটা মেয়ে তার পরনের সব কাপড় ফেলে দিলে এরপর কি হয় ??
উত্তরঃ কি আর হবে ,খালি আলমারি থাকবে ! আপনে কি ভাবছিলেন ?
৩) প্রশ্নঃ বলা হয় , মেয়েদের হাতে নাকি অনেক জাদু আছে ! আসলেই , দেখেন না , ক্যামনে দুই ইঞ্চি জিনিসটারে ছয় ইঞ্চি বানায়া ফেলে !! বলেন তো জিনিসটা কি??
উত্তরঃ এই যে হ্যালো , আমি রুটি বানানোর কথা বলছিলাম।
৪) এমন কি জিনিস যেটা টিপতে যুবক ছেলেরা মজা পায়??
উত্তরঃ কি আর হবে!!! মোবাইল
৫) এমন কি জিনিস যেটা মেয়েদের খুব পছন্দ??
উত্তরঃ টাকারে মামা টাকা। টাকা আছে তো জি.এফ আছে,, টাকা নাই জি.এফও নাই।
৬) এমন কি জিনিস আছে যেটার সামনে মেয়েরা গেলে গরম হয়ে যায়??
উত্তরঃ রান্নাঘরের চুলা। আপনে কি চিন্তা করছিলেন !😂🤣😂
--------------------
চরম জোকস,,না পড়লে চরম মিসঃ
এক বাচ্চা ছেলে তার
চাচাকে জিগ্গেস
করছেঃ চাচু,
প্রতিদিন রাত এ
কি চাচী মুরগীদের
খাবার
দিতে যায়?
চাচাঃ না তো,
কেনো?
বাচ্চার উত্তরঃ " প্রতিদিন রাত এ
আমি শুনি যে চাচী
আহ্,উহ্,আহ্,আহ.
করে, তাই
মনে হলো যে তিনি
মুরগীদের
এভাবে ডাকে, খাবার
দেয়ার জন্য.😂🤣😂
চরম জোকস্ , না পড়লেই মিস
রফিক বিয়ে করবে তাই পাত্রী দেখতে গেলো …..
কিন্তু হতাশ মুখে ফিরে এলো …..
এটা দেখে তা বন্ধু শামসু জিজ্ঞেস করলোঃ কিরে রফিক তোর পাত্রী পছন্দ হয়নি?
রফিক জবাব দিলোঃ না রে দোস্ত!!
মাইয়া অনেক মোটা!!
এইটা শুইনা শামসু মুচকি হাইসা কইলোঃ
:
:
:
:
:
আরে হারামজাদা… ঘর যতোই বড় হউক, দরজা তো ছোটই হইবো!! নাকি?!
----------------------------------------
এক পাগলা গারদে নার্স একটা পাগলের কাছে গেল ।
গিয়ে বললোঃ আমার শাড়ি খুলো ।
পাগলটা শাড়ি খুলল!!
তারপর বললোঃ আমার পেটিকোট খুলো।
পাগলটা পেটিকোটও খুলল!!
তারপর নার্স বললোঃ এবার আমার ব্লাউজটাও খুলো!
বেচারা পাগলটা চাকরের মতো নার্সের শাড়ি,ব্লাউজ ও পেটিকোটটা খুলল!!! তারপর আবার নার্স বললো
.
.
.
.
আর কোনো দিন আমার কাপড় পড়বে না ।
আপনারা কি ভেবেছিলেন😂🤣😂
------------------------------
এক লোক ডাক্তার
দেখাতে গেছে কারন তার
দাড়ায় না। ডাক্তার
শুনে বললেন, বিয়ে করছেন?
= না।
প্রেমিকা আছে ?
=না।
পরকীয়া করেন ?
=না।
টানবাজার যান ?
=না।
মাস্টারবেট করেন?
=না।
ডাক্তার ক্ষেপে বললেন,
"ওই মিয়া, তাহলে দাড়
করায়ে কি করবেন?
ক্যালেন্ডার
টাঙ্গাবেন!!!"
একটা চুমো
বান্ধবীকে রাতের বেলা বাড়ি পৌঁছে দিতে এসেছে বাবু। দরজার পাশে দেয়ালে ভর
দিয়ে দাঁড়িয়ে বললো সে, একটা চুমো খেতে দাও আমাকে।’ ‘কী? তুমি পাগল হলে?
এখানে দাঁড়িয়ে না না না!’ ‘আরে কেউ দেখবে না। এসো, একটা চুমো।’ ‘না না, খুব
ঝামেলা হবে কেউ দেখে ফেললে।’ ‘আরে জলদি করে খাবো, কে দেখবে?’ ‘না না,
কক্ষণো এভাবে আমি চুমো খেতে পারবো না।’ ‘আরে এসো তো, আমি জানি তুমিও চাইছো —
খামোকা এমন করে না লক্ষ্মী!’ এমন সময় দরজা খুলে গেলো, বান্ধবীর ছোট বোন
ঘুম ঘুম চোখে দাঁড়িয়ে। চোখ ডলতে ডলতে সে বললো, ‘আপু, বাবা বলেছে, হয়তুমি
চুমো খাও,নয়তো আমি চুমো খাই, নয়তো বাবা নিজেই নিচে নেমে এসে লোকটাকে চুমো
খাবে —
কিন্তু তোমার বন্ধু যাতে আল্লার ওয়াস্তে ইন্টারকম থেকে হাতটা সরায়।’
আধুনিক ছেলে
এক পিচ্চি বাসে যাওয়ার সময় বাসের দরজার সামনে দাড়িয়ে ছিল সেটা দেখে
কনডাক্টর বলছে… “কিরে তুই সব সময় দরজার সামনে দাঁড়াইয়া থাকিস!! তোর বাপে
কি চৌকিদার আছিল??”
পিচ্চিঃ আরে আর তুই তো সব সময় টাকা চাইতে থাকিস তোর বাপে কি ফকির আছিল??
পঁচা বাসি গন্ধ
রতনের ছিল চারটা ছেলে। ছেলেগুলোর নামও ছিল আজব। পঁচা, বাসি, গন্ধ আর মুইতা।
একবার রতনের বন্ধু বেড়াতে এলো বাড়িতে। গ্রামে আসতে তার বন্ধুকে অনেক
পরিশ্রম করতে হয়েছে । বন্ধুর অনেক ক্ষুধা লাগলো এবং তাড়াতাড়ি খাবার
চাইল।
রতনঃ একটু সময় দে, পোলাও কোরমা রান্না করি।
বন্ধু বললঃ আরে ওসব লাগবে না, যা আছে তাই দে।
রতন তখন তার ছেলেদের ডাকলঃ পঁচা,ভাত আন। বাসি,তরকারী আন।
ভাব ভাল না দেখে বন্ধু বললোঃ থাক দোস্ত আমি খাব না।
রতনঃ এতো কষ্ট করে এসেছো তোমাকে কি না খাইয়ে ছাড়বো? গন্ধ, ডাল আন। মুইতা, পানি আন ! বন্ধু পা ধরে মাফ চেয়ে দিল এক দৌড় ..
সম্পর্কের অবনতি ঘটলেই ধর্ষণের অভিযোগ, হয়রানির শিকার পুরুষরা
একই প্রতিষ্ঠানে কাজের সূত্রে পরিচয় পবন গুপ্ত এবং রিয়া সেনের। প্রথমদিকে একসঙ্গে কফি খেতে যেতেন তারা। একপর্যায়ে নিজেদের বন্ধুদের সঙ্গে পরিচয় করে দেয়া শুরু হয় তাদের। পরে সম্পর্কের ঘনিষ্ঠতা বাড়তে থাকে।
ভালোলাগা থেকে ভালোবাসা, একপর্যায়ে এক সঙ্গে বসবাস শুরু করেন তারা। তবে শুরু থেকেই পবন গুপ্ত রিয়া সেনকে বলে আসছিলেন, তার বাবা-মায়ের আর কোনো সন্তান নেই। সে ক্ষেত্রে বাবা-মা যদি রিয়াকে পছন্দ করেন, কেবল সে ক্ষেত্রেই তাদের বিয়ে হবে, অন্যথায় সম্পর্কের ইতি টেনে নিতে হবে তাদের।
এভাবেই একবছর পার হয়ে গেছে তাদের। একবার বাড়ি ফেরার পর পবন জানান, তার পরিবার থেকে বিয়ে ঠিক করা হয়েছে। সপ্তাহ খানেকের মধ্যেই বিয়ে। অন্যদিকে রিয়া সোজা দিল্লি পুলিশের কাছে গিয়ে পবনের নামে অভিযোগ করেন।
অভিযোগে বলা হয়, বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে পবন তাকে গত এক বছর ধরে ধর্ষণ করেছেন। পবন বিয়ের প্রলোভন দেখিয়েছিল বলেই তিনি পবনের সঙ্গে বিছানায় গেছেন, অন্যথায় যেতেন না।
তবে পবনের দাবি, আমি এ ধরনের প্রতিশ্রুতি কখনোই দেয়নি। আর সম্মতির ভিত্তিতে ধর্ষণ হয় কীভাবে? সেটাও আবার এক বছর ধরে!
এদিকে গত মাসে, ভারতের সুপ্রিম কোর্ট রুল জারি করে যে, কোনো নারী সম্মতির ভিত্তিতে এক সঙ্গে বসবাসের পর ওই পুরুষের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ করতে পারবেন না। এমনকি ওই পুরুষ যদি তাকে বিয়ে করতে অস্বীকৃতি জানায়, সে ক্ষেত্রেও এ ধরনের অভিযোগ করার সুযোগ নেই।
অথচ পবন গুপ্তের ইতোমধ্যেই ক্ষতি হয়ে গেছে অপূরণীয়। ছেলে ধর্ষণে অভিযুক্ত হওয়ার খবর শুনে হার্ট অ্যাটাক করে মারা গেছেন পবনের মা। চাকরিটাও চলে গেছে পবনের। তার বাগদত্তাও বিয়েতে না করে দিয়েছেন। পরিচিতজনরাও তার দিকে বাঁকা চোখে তাকায়।
ভারতের অপরাধ তদন্ত বিভাগ বলছে, ২০১৬ সালে ৩৮ হাজার ৯ শত ৪৭টি ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। তার মধ্যে ১০ হাজারের বেশি অভিযোগ, বিয়ের প্রলোভন দিয়ে ধর্ষণের।
আইনজীবী বিনয় শর্মা বলেন, কোনো সম্পর্ক শেষ হয়ে গেলেই নারীরা ধর্ষণের অভিযোগ করছেন। কেউ কেউ আবার টাকার লোভে অভিযোগ করছেন। কিছুদিন আগেই পাঁচ লাখ রুপির বিনিময়ে এক নারী এ ধরনের অভিযোগ তুলে নিয়েছেন।
ভুয়া অভিযোগের কারণে, পারিবারিকভাবে সম্মানহানি যেমন হয়, বিপুল পরিমাণ অর্থও ধসে যায় অভিযুক্তের। একজন গবেষক ধর্ষণের অভিযোগ নিয়ে ২০১৩ সালে গবেষণা করেছেন, তিনি দেখেছেন, এক তৃতীয়াংশ নারী সম্পর্কের অবণতি ঘটে যাওয়ার পর ধর্ষণের অভিযোগ করেছেন।
পুরুষ অধিকার নিয়ে কাজ করা দলের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, পুরুষরা যদি বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়েও থাকেন , দীর্ঘ সময় ধরে একসঙ্গে বসবাসের পর তারা কি সিদ্ধান্ত বদলাতে পারেন না?
দ্য গার্ডিয়ান
স্ত্রীর লাথিতে স্বামীর মৃত্যু
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলার জঙ্গল সলিমপুর এলাকায় স্ত্রীর লাথিতে স্বামী আবুল হাশেমের মৃত্যু হয়েছে। ঘটনার তিন দিন পর গতকাল শুক্রবার ভোরে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
এ ব্যাপারে হত্যা মামলা হয়েছে। পুলিশ হাশেমের স্ত্রী লাইলী বেগমকে গ্রেপ্তার করেছে।
থানা সূত্রে জানা যায়, হাশেম ও তাঁর স্ত্রী লাইলীর মধ্যে ঝগড়া-বিবাদ লেগেই থাকত।
নিঃসন্তান এ দম্পতি গত মঙ্গলবারও ঝগড়ায় লিপ্ত হন। একপর্যায়ে ক্ষিপ্ত হয়ে স্বামীর স্পর্শকাতর অঙ্গে সজোরে লাথি মারেন স্ত্রী। এতে হাশেম অসুস্থ হয়ে পড়লে তাঁকে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল ভোরে তাঁর মৃত্যু হয়।
সীতাকুণ্ড থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সুমন বণিক বলেন, ‘আমরা লাইলী বেগমকে গ্রেপ্তার করেছি।’
লাইলি বেগমের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।