Showing posts with label bangle jokes 18+. Show all posts
Showing posts with label bangle jokes 18+. Show all posts

প্রাপ্ত বয়স্ক জোকস || Bangla New Jokes Collection

 


শালী আর দুলাভাই জোকস

একদিন শালী আর দুলাভাই নির্জন জঙ্গলের পথ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিল ।
হটাৎ শালী দুলাভাইকে বলে উঠলোঃ
দুলাভাই এই নির্জন জঙ্গলে আমায় একা পেয়ে আপনি আমার সাথে
উল্টোপাল্টা কিছু করবেন না তো? আমার কিন্তু খুব ভয় করছে!

দুলাভাইঃ দেখতে পারছ না আমার
এক হাতে লাঠি আর ছাগল অন্য
হাতে আছে মুরগি, দড়ি আর একটা বালতি।
দুহাতে জিনিস নিয়ে আমি কিভাবে
তোমার সাথে উল্টোপাল্টা করবো?

শালীঃ কেন পারবেন না,
যদি লাঠি মাটিতে পুঁতে তার সাথে
দড়ি দিয়ে ছাগলটাকে বেঁধে দেন
আর বালতি টাকে উল্টো করে
মুরগিটাকে আটকে দেন তাহলেই তো
আপনি সব রকম উল্টোপাল্টা করতে
পারবেন আমার সাথে।
আমার তো ভীষণ ভয় করছে।




মূলকথাঃ
ছেলেরা সব সময়ই সরল, নিরীহ,
সাদা মনের এবং চরিত্র বান হয়।
খারাপ জিনিসের আইডিয়া গুলো
মেয়েরাই দেয়।


রাস্তা থেকে তিনজন ধরে আনতে সমস্যা

রফিকের নতুন বিয়ে, বাসর রাতে কি করতে হয় সে জানেনা, তাই বাসর রাতে সে তার বন্ধুদের ফোন দিল,
রফিকঃ দোস্ত বাসর রাতে কি করতে হয় তা তো আমি জানিনা, তোরা একটু আমাকে বল।

তার বন্ধুরা ছিল খুব লুইচ্চা।তারা বলল, দোস্ত,আমরা থাকতে তোর কোন চিন্তা নাই। আমরা বাসায় এসে তকে দেখিয়ে দিচ্ছি

এরপর রফিকের তিন বন্ধু তার বাসায় এসে রফিককে বলল , তুই রুমের বাইরের জানালায় দাঁড়িয়ে দেখ, আমরা কি করি, তাহলে তুই শিখে যাবি। রফিককে বাইরে দাড় করিয়ে তিন লুইচ্চা বন্ধু তার বউকে ইচ্ছা মত করল। সব শেষ করার পর শার্ট প্যান্ট পরতে পরতে এবার বুঝেছিস কি করতে হয়….

রফিক তো ভীষন খুশি…
প্রায় ১ বছর পর রফিকের সাথেসেই তিন বন্ধুর মার্কেটে দেখা…
বন্ধুঃ কি অবস্থা? সব ঠিক তো..
রফিকঃ পুরা ঠিক…
বন্ধুঃ আমরা যেভাবে দেখিয়ে দিয়েছিলাম সেভাবে চালাচ্ছিস তো?
রফিকঃ হ্যা, সেভাবেই চালাচ্ছি…আর আমার বউ ও ভীষন খুশী। কিন্তু একটা সমস্যা…
বন্ধুঃ কি সমস্যা?
রফিকঃ প্রতিদিন রাস্তা থেকে তিনজন লোক ধরে আনতে খুব সমস্যা হয়…


তোমাদের লাভ ম্যারেজ হয়েছিল

চান্দু মুচকি হেসে তার বাবাকে বলছে-
চান্দু : আব্বা, তোমাদের লাভ ম্যারেজ হয়েছিল, তাই না?
বাবা : হ্যাঁ! কিন্তু তুই কীভাবে জানলি? কে বলেছে?
চান্দু : আরে ধুর, কে বলতে যাবে! একটু মাথা খাটালেই তো বোঝা যায়! তোমাদের ম্যারেজ ডে’র ৫ মাস পরই আমার বার্থ ডে!


তোর দিদিমা তোকে খুশি হয়ে দিয়েছে

ছোট্ট নাতি আর তার দাদু বাড়ির বাগান সাফ্ করছে। হঠাৎ নাতি দেখল একটা কেঁচো গর্ত থেকে বেরিয়ে আসছে। নাতি কেঁচোটা হাতে নি য়ে দাদুকে বলল:-“আমি এই কেঁচোটা আবার এই গর্তে ঢুকিয়ে দিতে পারি।”
দাদু:-“অসম্ভব! তুই যদি এটা পারিস, তবে আমি তোকে ৫০ টাকা দেব।”

নাতি দৌড়ে বাড়ির ভেতর থেকে 1টা অজানা স্প্রে -র ক্যান নিয়ে এল। তারপর ঐ কেঁচোটার ওপর ওটা স্প্রে করল। কেঁচোটা সঙ্গে সঙ্গে লোহার মত শক্ত হয়ে গেল। নাতি তখন খুব সহজে কেঁচোটা গর্তে ঢুকিয়ে দাদুকে বলল:-“দেখলে তো? এবার 50টাকা দাও।”
দাদু তার নাতিকে টাকা দিয়ে স্প্রে টা নিয়ে বাড়ি ঢুকে গেল। ১ ঘন্টা পর বেরিয়ে এসে নাতির হাতে আরো ৫০০ টাকা দিল।
নাতি:-“তুমি তো অলরেডি আমায় ৫০ টাকা দিয়ে দিয়েছ। তাহলে এই ৫০০ টাকা কেন?”
দাদু:- এটা তোর দিদিমা তোকে খুশি হয়ে দিয়েছে।


আপনার চাকুরি কন্ফার্ম

একদিন তিনজন আগুনের মত
সুন্দরী মেয়ে অফিসে চাকরির জন্য
পরীক্ষা দিতে গেল।
অদ্ভুতভাবে তারা তিনজন একই নাম্বার
পেল পরীক্ষাতে। তো অফিস
কর্মকর্তারা পরল মহাফাপরে।
চাকরি পাবে যে মাত্র একজন!
তারা ঠিক করল একজন একজন
করে ইন্টারভিউ নেয়া হবে তাদের।
ইন্টারভিউতে একই প্রশ্ন
করা হবে তাদের।
প্রথমে ডাক পরল প্রথম মেয়েটির।
তাকে জিজ্ঞেস করা হল, ‘বুকের ও
দুটো কি?
জিজ্ঞেস করার সাথে সাথে বাঘের
মতো গর্জন ছাড়ল মেয়েটি। অফিস
কর্মকর্তা ও তাদের চোদ্দ
গুষ্টিকে দেখে নেবার কথা বলে দ্রুত রুম
থেকে বেরিয়ে গেল সে।
দ্বিতীয় মেয়েকে একই প্রস্ন করা হল।
দ্বিতীয় মেয়েটির মুখ লজ্জাতে লাল
হয়ে গেল। কোন কথা না বলে রুম ত্যাগ
করল সেও।
তৃতীয় মেয়েকেও একই প্রশ্ন করা হল। তৃতীয়
মেয়েটি মুচকি হেসে জবাব দিল, ‘স্যার
বুকের ‘O’ দুটো Vowel..

আপনার চাকুরি কন্ফার্ম।


আগে আপনারটা দেখান

বল্টু বিয়ের পাত্রী দেখার জন্য মেয়ে
বাড়ি আসল।

এ সময় বল্টুর প্রচন্ড প্রস্রাব পাইলো
কিন্তু কি আর করার, বল্টু লজ্জায় প্রস্রাব
চেপে রাখলো৷

বল্টুর মেয়ে দেখে পছন্দ হলো…

মেয়ের ও বল্টুকে পছন্দ হলো…

এবার বল্টুকে ও
মেয়েকে মেয়ের ঘরে পাঠাল,
তাদের আন্ডারস্ট্যান্ডিং করার জন্য…

ওদিকে বল্টুর তো প্রস্রাবের বেগে মাথা নষ্ট…

বল্টু মেয়েকে বলল, তোমাকে একটা কথা বলব,
কিন্তু লজ্জায় বলতে পারছি না ।

তখন মেয়ে বলল কিসের লজ্জা, আপনি বলেন
লজ্জা করবেন না প্লিজ৷

এবার বল্টু কাছে এসে এদিক ওদিক
তাকিয়ে ফিসফিস করে বলল,
তোমার প্রসাব করার জায়গাটা একটু দেখাও
তো!!!

এবার মেয়ে লজ্জায় একটু মাথা নিচু করে বলল,

আগে আপনারটা দেখান!!!


তাহলে আমার স্বামীকেও নিয়ে আসব

বিবাহিত এক ভদ্রমহিলা গেছেন ডাক্তারের কাছে – ডাক্তার সাহেব, আমার স্তন দুটি অনেক ছোট, কী করলে বড় হবে জানাবেন?

ডাক্তারটি আবার বেজায় লম্পট ভাবল এই তো সুযোগ। খুশি হয়ে মহিলাকে বলল, এখন থেকে প্রতিদিন একবার করে আসবেন। আমি চুষে বড় করে দিব।

মহিলা খুশি হয়ে বলল, তাই??তাহলে আমার স্বামীকেও নিয়ে আসব আপনার কাছে। তার  ঝুনু  টাও অনেক ছোট, আপনি চুষে বড় করে দিয়েন…


কেচো দে মাছ ধরব

দুই ভাই একটা বাড়ীর পেছনের লেকে বসে মাছ ধরছিলো।টোপ হিসেবে বড় ভাইটি কেচো ব্যাবহার করছিলো।সে বারবার বড়শিতে কেচো দিচ্ছিলো আর মাছ বারবার সেটা ফাকি দিয়ে খেয়ে ফেলছিলো। তাই সে বারবার তার ছোট ভাইকে বলছিলো “কেচো দে, কেচো দে” ঐকটু পর বাড়ী থেকে এক লোক বের হয়ে এসে বড় ভাইটির গালে একটা চড় বসিয়ে বললো “বদমাশ ছেলে, মানুষের বাড়ির দিকে নজর কেন?”


যার সন্তান সে নিয়ে গেছে

এলাকার চেয়ারম্যান ঘোষণা দিলেন, যে পরিবারে ৪টি সন্তান আছে, উনি সেই পরিবারের একটি সন্তানকে ১০ হাজার করে টাকা দেবেন। এতে হাবুল পড়ে গেল মহা চিন্তায়। তার ঘরে সন্তান মাত্র ৩টি।

কি যেন চিন্তা করে সে তার বউকে বলল, ‘বউ একটু অপেক্ষা কর। ও পাড়ায় আমার একটা ছেলে আছে। আমি এখনি নিয়ে আসছি।’ আবুল দৌড়ে গেল ছেলেকে আনতে।

একটু পর ফিরে এসে দেখে যে, তার বউয়ের কাছে মাত্র ১টি ছেলে বসে আছে। আবুল তার বউকে বলল, ‘বউ, আমার আর ২টা ছেলে কই? এই দেখ, আমার আরেকটা ছেলে এনেছি। এবার মোট ৪টা হল।’ আবুলের বউ বলল, ‘ওই দুইটা যার সন্তান, সে নিয়ে গেছে।’

 

আমি ড্যান্সিং কারের মধ্যে ছিলাম

সানি লিওন : আমার পিকে ছবিটি বলিউডের সব রেকর্ড ভেঙে ফেলেছে।
আমির খান : পিকে ছবিতে আমি ছিলাম, তুমি নও।
সানি লিওন : আমিও ছিলাম।
আমির খান : কিন্তু তোমাকে তো দেখিনি, কোথায় ছিলে?
সানি লিওন : আমি ড্যান্সিং কারের মধ্যে ছিলাম।


আমি কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবো

ক্লাস টু-তে এক পিচ্চি মেয়ে উঠে দাঁড়িয়ে বলছে, ‘টিচার টিচার, আমার আম্মু কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে?’

টিচার বললেন, ‘তোমার আম্মুর বয়স কত সোনা?’

পিচ্চি বললো, ‘চল্লিশ।’

টিচার বললেন, ‘হ্যাঁ, তোমার আম্মু প্রেগন্যান্ট হতে পারবেন।’

পিচ্চি এবার বললো, ‘আমার আপু কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে?’

টিচার বললেন, ‘তোমার আপুর বয়স কত সোনা?’

পিচ্চি বললো, ‘আঠারো।’

টিচার বললেন, ‘হ্যাঁ, তোমার আপু প্রেগন্যান্ট হতে পারবে।’

পিচ্চি এবার বললো, ‘আমি কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবো?’

টিচার হেসে বললেন, ‘তোমার বয়স কত সোনা?’

পিচ্চি বললো, ‘আট।’

টিচার বললেন, ‘না সোনা, তুমি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে না।’

এ কথা শোনার পর পেছন থেকে ছোট্ট বাবু পিচ্চিকে খোঁচা দিয়ে বললো, শুনলে তো? আমি তো তখনই বলেছি, আমাদের চিন্তা করার কিছু নেই…


দুদু বার করে লিখ

একজন শিক্ষক তার ছাত্রীকে পড়াচ্ছে। যাতে সব কিছু মনে থাকে সে জন্য সে ছাত্রীকে বলেছে প্রতিটি জিনিস দুই বার করে লিখতে। সে শিক্ষক আবার ভদ্র ভাষায় কথা বলে। তাই সে বলেছে…

দুদু বার করে লিখ।

বেচারা ভদ্র ভাষায় কথা বলার দায়ে প্রাইভেট হারাইছে।


ভাই কয় টাকার বিষ লাগবে

রাকিব গেছে দোকানে বিষ কিনতে।
দোকানদার : ভাই বিষ দিয়া কী করবেন?
রাকিব : আত্মহত্যা করবো।
দোকানদার : ক্যান ভাই?
রাকিব : কিছু কিছু জিনিস আছে কাউকে বোঝানো যায় না।
দোকানদার : মানে?
রাকিব : আজ সকালে আমি গরুর দুধ দোহাচ্ছিলাম। হঠাৎ করে গরুটা বাম পা দিয়ে লাথি মারতে লাগল। আমি বাধ্য হয়ে বাঁশের সাথে বাম পা বেঁধে রাখলাম। এরপর গরুটা ডান পা দিয়ে লাথি মারা শুরু করলো। আমি এবার গরুর ডান পাও বাঁশের সাথে শক্ত করে
বাঁধলাম। অবশেষে লেজ দিয়ে বাড়ি মারতে লাগলো। ভাবলাম লেজটাও বেঁধে রাখি। কিন্তু লেজ বাঁধার জন্য কিছু পেলাম না। শেষমেষ নিজের বেল্ট খুলে বাঁধতে লাগলাম। বেল্ট খোলার কারণে আমার প্যান্ট হঠাৎ করে খুলে গেলো। এমন সময় আমার বউ গোয়ালে এসে আমাকে ঐ অবস্থায় দেখলো। এখন আপনিই বলেন, আমি আমার বউকে কী করে তা বোঝাবো? বউ আমাকে ছেড়ে বাপের বাড়ি চলে গেছে। এ জীবন আমি আর রাখতে চাই না।
দোকানদার : ভাই কয় টাকার বিষ লাগবে?

 

 

 

 

সেক্স কাকে বলে,কত প্রকার, কি কি?

সেক্স কাকে বলে,কত প্রকার, কি কি?

সেক্সের সময় এগুলো বলেন? একবার বলেই দেখুন, আনন্দ বেড়ে যাবে দ্বিগুণ

যৌনতা/সেক্স হলো জীবের বংশ বিস্তারের প্রথমিক মাধ্যম। যে মাধ্যমকে কাজে লাগিয়ে জীব তার বংশ বৃদ্ধি করে সেটাই সেক্স।

কিন্তু সাধারন মানুষের দৃষ্টিতে যৌনতার উদ্দেশ্য কেবল বংশবিস্তারের মধ্যে সিমাবদ্ধ নেই। যৌনতাকে/সেক্সকে মানুষ এখন প্রথমিক আরাম বা বিনোদনের মাধ্যম হিসেবেই মনে করে।

সহজ কথায় কোনো প্রানী যখন তার যৌন ইন্দ্রিয় (লিঙ্গ) দ্বারা তার বিপরিত লিঙ্গের প্রতি যৌনতার চাহিদা পূরণ করে, তাই হলো সেক্স বা যৌনতা।

আর এই সেক্স এর অনেক পজিশন আছে যেগুলোর নাম ভিন্য নামে পরিচিত এছাড়াও এনাল সেক্স আছে যা পায়ুপথে সেক্স করা যেটাকে বুঝায় এছাড়াও পজিশন ভেদে সেক্সের নাম আলাদা আলাদা হলেও সব পজিশনকেঈ সেক্স নামেই অবহিত করা হয়। 

তাছাড়া সেক্স সাধারনত দুই প্রকার। তবে একটি অপরটির সঙ্গে জড়িত।সেক্স করতে গেলে দুটি জিনিসের প্রয়োজন একটা সুন্দর মানসিকতা এবং সেক্সের জন্য প্রস্তুত একটা শরীর। তাই সেক্স কে দুই ভাগে ভাগ করা হচ্ছে । মানসিক সেক্স এবং শারীরিক সেক্স

।তবে সেক্সের পজিশন ভেদ রয়েছে। পরবর্তীতে সেক্স এর পজিশন এর ব্যাপারে জানতে চেয়ে প্রশ্ন করুন চেস্টা করবো সেক্সের পজিশন গুলো বুঝিয়ে দিতে।

আশা করি বুঝতে পারছেন।

 


এক কবুতর একটু নিচু হয়ে উড়ছিল.. হঠাৎ এক গাড়ির সাথে ধাক্কা খেয়ে অজ্ঞান হয়ে গেলো , এক লোক তাকে নিয়ে গিয়ে খাঁচায় রাখল। যখন কবুতরের জ্ঞান ফিরল., তখন সে খাঁচার ভিতর নিজেকে দেখে বলল, .. .. ...

"হায় আল্লাহ! আমি জেলে...!! গাড়িওয়ালা কি মারা গেছে নাকি.😂🤣😂

-----------------------


চরম জোকস,,না পড়লে চরম মিসঃ
১) প্রশ্নঃ কোন জিনিসটা করলে, ভিতর থেকে বাচ্চা বের হয়ে আসে ??

উত্তরঃএইটা হচ্ছে স্কুলের ছুটির ঘন্টা।

২) প্রশ্নঃ একটা মেয়ে তার পরনের সব কাপড় ফেলে দিলে এরপর কি হয় ??

উত্তরঃ কি আর হবে ,খালি আলমারি থাকবে ! আপনে কি ভাবছিলেন ?

৩) প্রশ্নঃ বলা হয় , মেয়েদের হাতে নাকি অনেক জাদু আছে ! আসলেই , দেখেন না , ক্যামনে দুই ইঞ্চি জিনিসটারে ছয় ইঞ্চি বানায়া ফেলে !! বলেন তো জিনিসটা কি??

উত্তরঃ এই যে হ্যালো , আমি রুটি বানানোর কথা বলছিলাম।

৪) এমন কি জিনিস যেটা টিপতে যুবক ছেলেরা মজা পায়??

উত্তরঃ কি আর হবে!!! মোবাইল

৫) এমন কি জিনিস যেটা মেয়েদের খুব পছন্দ??

উত্তরঃ টাকারে মামা টাকা। টাকা আছে তো জি.এফ আছে,, টাকা নাই জি.এফও নাই।

৬) এমন কি জিনিস আছে যেটার সামনে মেয়েরা গেলে গরম হয়ে যায়??

উত্তরঃ রান্নাঘরের চুলা। আপনে কি চিন্তা করছিলেন !😂🤣😂

 


--------------------


চরম জোকস,,না পড়লে চরম মিসঃ

এক বাচ্চা ছেলে তার
চাচাকে জিগ্গেস
করছেঃ চাচু,
প্রতিদিন রাত এ
কি চাচী মুরগীদের
খাবার
দিতে যায়?
চাচাঃ না তো,
কেনো?

বাচ্চার উত্তরঃ " প্রতিদিন রাত এ
আমি শুনি যে চাচী

আহ্,উহ্,আহ্,আহ.

করে, তাই
মনে হলো যে তিনি
মুরগীদের
এভাবে ডাকে, খাবার
দেয়ার জন্য.😂🤣😂

বাংলা কৌতুক ক্লাব এর কৌতুক || ভাবি vs দেবর

ভাবি vs দেবর

ভাবিঃ কিরে তোর মাইয়া পছন্দ হইছে?
দেবরঃ না ভাবি, হল না তো ...........
ভাবিঃ কি হইছে রে......?
দেবরঃ সবই ঠিক আছে কিন্তু একটু খাটো আর কি।
ভাবিঃ আরে বোকা, মোবাইল ছোট হোক আর বড় হোক, মেমোরি ঢুকানোর জায়গা কিন্তু সব সময় সমান। এবার বুঝলি?!!

যুবতি মেয়ে ও যুবক দৈত্য



এক যুবতি মেয়ে বেড়াতে গেছে এক নির্জন কেল্লায়। 
ঘুরে ঘুরে একটা ঘরে ঢুকে যুবতি দেখলো পাশে এক দৈত্যের পোশাকে যুবক দাঁড়িয়ে।
যুবকটি বললোঃ “স্বাগতম আমার মালিক! আমি এই চেরাগের দৈত্য। আপনার তিনটি ইচ্ছা আমি পূরণ করতে চাই!”
যুবতি এক নিঃশ্বাসে বললোঃ ‘কোটি কোটি টাকা, বিশটা বাড়ির দলিল বিশটা গাড়ি!’
যুবক দৈত্যটি বললোঃ ‘জো হুকুম। আপনি বাড়ি ফিরেই আপনার টাকা, বাড়ির দলিল আর গাড়ির লাইসেন্স তৈরি পাবেন। কিন্তু আমার মালিক আমি দীর্ঘদিন এই কেল্লায় একা বন্দি ছিলাম। আপনি যদি কিছু মনে না করেন, আমি আপনার ইচ্ছা পূরণের আগে আমার একটি ইচ্ছা পূরণ করতে চাই!’
যুবতি বললোঃ ‘বলে ফেলো তোমার কি চাই?’
 যুবক দৈত্যটি বললোঃ ‘আপনার সাথে কয়েক বার আদর সোহাগ করতে চাই!’
যুবতিটি ভাবলোঃ ‘এতো কিছু পাবো সাথে আবার আদর সোহাগও? মন্দ কি?’ 
তাই যুবতিটি সানন্দে রাজি হলো। অতঃপর সারা রাত তারা আদর সোহাগ করলো! 
পরদিন ভোরে যুবক দৈত্যটি বললোঃ আমার মালিক, আপনার বয়স কত?’ 
যুবতিটিজবাব দিলোঃ ‘আমার বয়স ২৫!’
যুবক দৈত্যটি হাসতে হাসতে বললোঃ ‘এই বয়সেও আপনি চেরাগের দৈত্য/ ভূতে বিশ্বাস করেন?
মেয়েটি আরো বেশি জোরে হেসে বললঃ
- আপনার বয়স কত?
- ৩৫ 
- ৩৫ বছর হয়ে গেছে আপনার। তারপরও আপনাকে একটি মেয়ের সান্নিধ্য পাওয়ার আশায় এই জংলা বাড়িতে আশ্রয় নিয়ে দৈত্যের অভিনয় করতে হচ্ছে দেখে আমার মায়া লাগলো। তাছাড়া আজ একমাস হল আমার বয়ফ্রেন্ড ব্যবসার কাজে সিঙ্গাপুর গেছে।
অতএব, মেয়েদের ২৫= ছেলেদের ৩৫। তাই নয় কি?

টেক কেয়ার


আজ আমার দ্বিতীয় ব্রেকআপ। প্রথমটা টেক কেয়ারের অভাবে। আজকেরটা অতি টেক কেয়ারে। প্রেমটা শুরুই হয়েছিল টেক কেয়ার দিয়ে। প্রথম প্রেমের বিরহে উদাসীন হয়ে হাঁটতে হাঁটতে ইটের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে প্রায় উল্টে পড়েছিলাম। এমন সময় এক বঙ্গ ললনা এগিয়ে এসে কিন্নর কণ্ঠে বলে উঠল, ‘আহা! খুব ব্যথা পেয়েছেন নিশ্চয়ই? দেখি, দেখি, নখটা তো উল্টে গেছে মনে হচ্ছে। আসুন সামনের ফার্মেসিটায় যাই।’
অনন্ত জলিলের সিনেমার মতো ব্যথায় প্রাণটা টা টা বাই বাই বলে চলে যাচ্ছিল। কিন্নরীর কথা শুনে মুখ কালো করে দেহে ফিরে এলো। সেই থেকে শুরু হলো কেয়ারিং।
—হ্যালো, বাবু ঘুম থেকে উঠছ?
—না, উঠি নাই।
—তাইলে উঠে পড়ো।
—না, আরেকটু ঘুমাব।
—এত বেলা পর্যন্ত ঘুমানো ঠিক না।
—আচ্ছা, আর দুই মিনিট।
—ঠিক আছে। দুই মিনিট পর আমি কিন্তু আবার ফোন দেব।
ঠিক দুই মিনিট পর আবার ভিডিও কল। যেন স্টপওয়াচ হাতে নিয়ে বসে ছিল।
—বাবু উঠছ?
—হ্যাঁ, উঠছি।
—ব্রাশ হাতে নিছ?
—নিছি।
—পেস্ট কতটুকু নিবা জানো?
—কতটুকু?
—একটা মটরদানার সমান।
—সেটা ক্যামনে মাপব?
—একটা মটরদানা হাতে নিয়ে দেখে নাও।
—এত সকালে মটরদানা কই পাব?
—রান্নাঘরে গিয়ে খোঁজ করো।
আমি ব্রাশ-পেস্ট ফেলে রান্নাঘরে গেলাম মটরদানা খুঁজতে। মটরদানা তো পেলামই না, উল্টা ডিব্বাডাব্বা এলোমেলো করে আম্মার দৌড়ানি খেয়ে এলাম। এরপর নাশতার টেবিলে আবার ভিডিও কল।
—বাবু, নাশতা করতেছ?
—হুঁ।
—কী খাচ্ছ?
—ডিম, পরোটা।
—পরোটা তেল ছাড়া, না তেলসহ?
—তেলসহ।
—তোমার এমনিতেই ওজন বেশি। তারপর আবার তেলসহ পরোটা। যাও, চেঞ্জ করে আনো।
আমি আম্মার কাছ থেকে কাকুতিমিনতি করে একটা তেল ছাড়া পরোটা নিলাম।
—তেল ছাড়া পরোটা নিছ?
—হ্যাঁ।
—সঙ্গে সালাদ কই? শসা, লেবু, লেটুসপাতা?
—নিতে ভুলে গেছি।
—সকালের নাশতায় সালাদ থাকবে না—এটা কী করে হয়!
—এগুলা বাসায় নাই।
—এইমাত্র বললা নিতে ভুলে গেছ? এখন বলতেছ নাই।
—আসলেই নাই।
—নাই তাতে কী? নিচে বাজার। এক দৌড়ে গিয়ে নিয়ে এসো।
—দেরি হয়ে যাবে, জান। ক্লাস মিস হবে।
—আচ্ছা, তাহলে এক কাজ করবে। যাওয়ার সময় সবজিওয়ালার কাছ থেকে দুটি শসা আর কয়েক পিস লেটুস কিনে খেতে খেতে চলে যাবে। কাটার ঝামেলা আছে, সো লেবু বাদ থাক। খাওয়ার সময় ভিডিও কল দেবে কিন্তু।
সেদিন রাস্তায় আমাকে শসা আর লেটুসপাতা খেতে দেখে পরিচিতরা কেমন কেমন করে তাকাচ্ছিল। ভিডিও কলের সিস্টেম না থাকলে হয়তো কোনোভাবে ফাঁকি দেওয়া যেত। এমনকি এই কথা আম্মার কান পর্যন্ত গেল। বহুত ভগিজগি করে আম্মাকে বোঝাতে হয়েছে।
এভাবে পদে পদে টেক কেয়ারের যন্ত্রণায় আমি হাঁপিয়ে উঠলাম। অবশেষে আজকে ব্রেকআপের ঘোষণা দিলাম। মরি আর বাঁচি, যা থাকে কপালে।
—তোমাকে কয়েকটা কথা বলা দরকার।
—হ্যাঁ বাবু, বলো। কিন্তু তার আগে বলো তোমার মুখটা শুকনা লাগতেছে কেন?
—আমি ব্রেকআপ করতে চাই।
—ওমা, কেন?
—আসলে আমি তোমার যোগ্য না। তুমি আমার চেয়ে অনেক ভলো ডিজার্ব করো, ব্লা ব্লা...।
আমি ভেবেছিলাম, কান্নাকাটি করে একটা সিনক্রিয়েট করবে। তা না করে উল্টো ব্রেকআপের পরবর্তী অবস্থা মোকাবেলা করার একগাদা উপদেশ দিয়ে চলে গেল। আরো বলল, ফোন করে খোঁজ নেবে ব্রেকআপ-পরবর্তী কাজগুলো আমি ঠিকঠাক করছি কি না।

বিয়ের আগে প্রেম



স্বামী : আমাকে সত্যি করে বলো, বিয়ের আগে তুমি কয়জনের সাথে প্রেম করেছো?
স্ত্রী : ঠিক আছে দাঁড়াও। এই যে ড্রামটা দেখ। আমি যত ছেলেদের সাথে প্রেম করতাম, ততটি চাল এটাতে ফেলেছিলাম।
স্বামী গিয়ে দেখল ওটাতে মাত্র দু’টি চাল আর ২শ’ টাকা আছে। দেখে এসে বলল-
স্বামী : ও! মাত্র দু’জনের সাথে প্রেম করেছো? এই যুগে এগুলো কিছু না।
স্ত্রী : তাই?
স্বামী : কিন্তু এই দুইশ’ টাকা কিসের?
স্ত্রী : টাকাটা কিসের বুঝলে না?
স্বামী : না তো!
স্ত্রী : গত সপ্তায় এই ড্রাম থেকে চার কেজি চাল বিক্রি করেছিলাম। এটা তারই টাকা।

বাবার কথায় ছাদ থেকে লাফ দিলো ছেলে


বাবার কথায় ছাদ থেকে লাফ দিলো ছেলে
বাবা ব্যবসার দায়িত্ব দিচ্ছেন ছেলেকে। তাকে নিয়ে ছাদে গেলেন। তারপর বললেন-
বাবা: ছাদের একদম ধারে গিয়ে দাঁড়াবে এবং আমি যখন বলব লাফ দাও, তখন লাফ দেবে।
ছেলে: সে কী বাবা, তিন তলা থেকে লাফ দেব? আমি মারা যাব যে!
বাবা: শোন, ব্যবসায় উন্নতি করতে চাও তো, আমার ওপর বিশ্বাস আছে?
ছেলে: হ্যাঁ।
বাবা: তাহলে লাফ দাও।
ছেলে লাফ দিলো এবং যথারীতি মাটিতে পড়ে দুই পা ও এক হাত ভেঙে মুমূর্ষু অবস্থায় পড়ে রইল। বাবা দ্রুত সিঁড়ি ভেঙে ছেলের কাছে ছুটে গেলেন এবং বললেন, ‘ব্যবসায় এটাই তোমার প্রথম শিক্ষা-কাউকে বিশ্বাস করবে না!’
বিয়ে করে ছুটি নষ্ট করব না
কর্মচারী: স্যার, পাঁচ দিনের ছুটি চাই।
বস: কেন? মাত্রই তো তুমি ১০ দিন ছুটি কাটিয়ে ফিরলে।
কর্মচারী: স্যার আমার বিয়ে।
বস: বিয়ে করবে ভালো কথা। তো এতদিন ছুটি কাটালে, তখন বিয়ে করনি কেন?
কর্মচারী: মাথা খারাপ? বিয়ে করে আমার সুন্দর ছুটির দিনগুলো নষ্ট করব নাকি?
****
ছিনতাইকারির মাধ্যমে ধার শোধ
দুই বন্ধু একটা নিরিবিলি পার্কে বসে গল্প করছে। ১ম বন্ধু ২য় বন্ধুর কাছে ১ হাজার টাকা পায় কিন্তু এখনো শোধ করে না।
১ম বন্ধু: কিরে তুই টাকা দেস না কেন?
২য় বন্ধু: দোস্ত দিমু, হাতে টাকা নাই।
একটু পরেই ৫-৬ জন ছিনতাইকারি এলো এবং পেটে ছুরি ধরে বলল, ‘যা আছে সব দে!’ ২য় বন্ধু ১ হাজার টাকা বের করে ১ম বন্ধুর হাতে দিয়ে বলল, ‘এই নে তোর টাকা! তোর সাথে আমার লেনদেন শেষ।’

কয়েকটি রসালো কৌতুক ।। পড়ুন আর হাসুন


ব্যর্থ হই নি

 সুন্দর রোগীঃ ডাক্তার আমি শুধুমাত্র একটি জিনিসই চাই
ডাক্তারঃ সেটা কি?
রোগীঃ বাচ্চা
ডাক্তারঃ আপনি নিশ্চিত থাকুন এ ব্যাপারে আমি একবারও ব্যর্থ হইনি

ওদের বাবাকে

হঠাৎ করে গৃহকর্ত্রী বুঝতে পারলেন তাঁর তিন ছেলের যে কোন একজনের সাথে বাড়ির কাজের মেয়েটির সম্পর্ক বেশ ঘনিষ্ঠ পর্যায়ে চলে গেছে। কিন্তু কোন ছেলের সাথে তা আন্দাজ করতে ব্যর্থ হয়ে শেষমেষ কাজের মেয়েটাকে ডেকে ঠাট্টাচ্ছলে জিজ্ঞেস করলেন ধরো আমার যে কোন এক ছেলের সঙ্গে তোমাকে বাইরে যেতে দেওয়া হলো তুমি কাকে বেছে নেবে? – ঘুরতে আমি তিনজনের সাথেই রাজি আছি তবে সময়টা উপভোগ করার জন্য ওদের বাবাকেই আমি বেছে নেব ।


ব্ল্যাংক চেক

ভ্যালেন্টাইন ডেতে স্ত্রীর কাছে আসতে না পেরে একটা ব্ল্যাঙ্ক চেকে এক হাজার চুমু লিখে স্ত্রীর কাছে পাঠিয়ে দিলেন স্বামী। দুদিন পর স্বামী ফোন করলেন, আমার চেক পেয়েছিলে? হ্যাঁ, আমাদের পাড়ার নজরুল ভাইয়ের কাছে ভাঙিয়ে নিয়েছি।

কানাডায় এক বাংলাদেশি


একজন ব্যাংকার বাংলাদেশে প্রাইভেট ব্যাংকের চাকরি ছেড়ে কানাডায় গিয়ে একটি ডিপার্টমেন্টাল স্টোরে সেলসম্যান হিসেবে যোগ দিলেন। ডিপার্টমেন্টাল স্টোরের মালিক জিজ্ঞেস করলেন, ‘তোমার কী কোনো চাকরির অভিজ্ঞতা আছে?’
তিনি জানালেন, ‘আমি দেশে প্রাইভেট ব্যাংকে কাজ করতাম।’
দেখা গেল, চাকরির প্রথম দিনে তিনি খুব মনোযোগ দিয়ে কাজ করলেন। সন্ধ্যা ৬টায় ছুটির সময় স্টোরের মালিক তাঁকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘আজ তুমি কজন ক্রেতার কাছে পণ্য বিক্রি করেছ?’

তিনি উত্তর দিলেন, ‘আমি আজ সারা দিনে একজন ক্রেতার কাছে বিক্রি করেছি।’ স্টোরের মালিক আশ্চর্য হয়ে বললেন, ‘মাত্র একজন? এখানকার প্রত্যেক সেলসম্যান দিনে ২০ থেকে ৩০ জন ক্রেতার কাছে পণ্য বিক্রি করে।’ স্টোরের মালিক একটু বিরক্ত সুরে জিজ্ঞেস করলেন, ‘তা তুমি কত ডলারের পণ্য বিক্রি করেছ?’

তিনি বললেন, ‘৩,৭৬,৫৪৩ ডলার।’

স্টোরের মালিক অবাক হয়ে বললেন, ‘কী! এত ডলার! এটা তুমি কিভাবে করলে?’

তিনি বললেন, ‘ওই ক্রেতার কাছে প্রথমে মাছ ধরার একটি ছোট্ট বড়শি বিক্রি করেছি। তারপর একটি বড় ও একটি মাঝারি বড়শি বিক্রি করলাম। এরপর একটি বড় ফিশিং রড আর কয়েকটি ফিশিং গিয়ার বিক্রি করলাম। তারপর আমি তাকে প্রশ্ন করলাম, আপনি কোথায় মাছ ধরবেন? তিনি বললেন, সমুদ্রতীরবর্তী এলাকায়। তখন আমি তাকে বললাম, তাহলে তো আপনার একটি নৌকার প্রয়োজন হবে। আমি তাকে নিচতলায় নৌকার ডিপার্টমেন্টে নিয়ে গেলাম। ভদ্রলোক সেখান থেকে কুড়ি ফুট দীর্ঘ দুই ইঞ্জিনবিশিষ্ট নৌকা কিনলেন। এরপর আমি তাকে বললাম—এই নৌকাটি তো আপনার ভক্সওয়াগন গাড়িতে ধরবে না, একটা বড় গাড়ির প্রয়োজন! আমি ভদ্রলোককে অটোমোবাইল ডিপার্টমেন্টে নিয়ে গেলাম। আমার পরামর্শে তিনি নৌকাটি বহন করার উপযোগী একটি গাড়ি বুকিং দিলেন। তারপর আমি তাঁকে জিজ্ঞেস করলাম—মাছ ধরার সময় কোথায় থাকবেন? তিনি জানালেন, এ বিষয়ে কোনো পরিকল্পনা করেননি। আমি তাঁকে ক্যাম্পিং ডিপার্টমেন্টে নিয়ে গেলাম। তিনি আমার পরামর্শমতো ছয়জন লোক ঘুমানোর উপযুক্ত একটি ক্যাম্প তাঁবু কিনলেন। সব শেষে আমি তাঁকে বোঝালাম—আপনি যখন এত কিছু কিনেছেন, এখন কিছু খাবার ও পানীয় কিনে নেওয়া উচিত। ভদ্রলোক ২০০ ডলার দিয়ে কিছু মুদিদ্রব্য ও দুই কেইস বিয়ার কিনলেন!’

এবার স্টোরের মালিক একটু দমে গিয়ে বিস্ময়ের সঙ্গে বলে উঠলেন, ‘যে লোকটা একটি বড়শি কিনতে এসেছিল, তুমি তাকে দিয়ে এত কিছু কেনালে কিভাবে?’

ব্যাংকার ভদ্রলোক বললেন, ‘না স্যার, ওই ভদ্রলোক শুধু মাথা ব্যথার ওষুধ কিনতে এসেছিলেন। আমি তাঁকে বোঝালাম—মাছ ধরলে মাথা ব্যথার উপশম হবে।’

স্টোরের মালিক এবার জানতে চাইলেন, ‘এর আগে তুমি কী কাজ করতে?’

তিনি বললেন, ‘আমি বাংলাদেশে একটি প্রাইভেট ব্যাংকে ছিলাম। ব্যাংকের ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড, বিভিন্ন স্কিম করানোর পরামর্শ দিতাম।’

অতিথি নারায়ণ || হাস্যরসাত্মক গল্প পরে মজা পাবেন


একটি স্কুলে চাকরি করি। সেই সুবাদে প্রায় অপ্রত্যাশিত ছুটিছাঁটা পাওয়া হয়ে যায়। এই যেমন গরমের ছুটি, শীতের ছুটি, বর্ষার ছুটি, বসন্তের ছুটি লেগেই আছে। করপোরেট জগতের অন্য বন্ধুরা আমার ছুটির এহেন বহর দেখে হিংসার আগুনে জ্বলতে জ্বলতে প্রায়ই গালিগালাজ করে। স্কুলে মিড টার্মের পরেই এ রকম ১০ দিনের একটা ছুটি পাওয়া গেল। আমিও বেশ কিছু মুভি নামিয়ে, কিছু গল্পের বই কিনে কোমরে লুঙ্গি বেঁধে ছুটি উপভোগের জন্য প্রস্তুত হলাম। ছুটির প্রথম দিনে ঘুম ভাঙল তীক্ষ কলিংবেলের শব্দে। কানে বালিশচাপা দিয়েও রক্ষা নেই, বেল বেজেই চলছে। মোবাইলে দেখি সকাল ৭টা। ‘এই ৭টা বাজে কোন হালায় এলো’—গজগজ করতে করতে দরজা খুলতেই আমার শিরদাঁড়া বেয়ে শীতল স্রোত বয়ে গেল। গ্রাম থেকে গেদু চাচা এসেছেন। পান খাওয়া লাল দাঁত দেখিয়ে তিনি বললেন, ‘বাজান আছ কেমুন?’

আমি ঢোক গিলে বললাম, ‘ভালোই ছিলাম চাচা।’
তিনি বাসার ভেতরে পা দিয়েই বিশাল দুটি হাঁস কার্পেটের ওপর রেখে দিলেন। ওরা দুজনই মনে হয় অনেকক্ষণ ধরে টয়লেট চেপে রেখেছিল। আমাদের লাল রাজকীয় কার্পেট দেখে ওরা পিচিক পিচিক করে কাজ সেরে ফেলল। এরই মধ্যে আমাদের কাজের ছেলে মতি চোখ কচলাতে কচলাতে উঠে এলো। কার্পেটের ওপর হাঁস আর হাঁসের মল দেখে সে আঁতকে উঠল, ‘আরে করছেন কী বাইজান? আম্মায় দেখলে তো সাড়ে সর্বনাশ!’

চাচা বললেন, ‘এই বেডা তুই কেডা? এইসব ভিত্রে নিয়া যা, আর এক গেলাস ঠাণ্ডা ফানি আন। ভ্যানভ্যান করস ক্যান?’

মতি আমার দিকে অবাক হয়ে তাকাল। আমি হাঁসগুলোর দিকে তাকালাম। হাঁসগুলো আমাদের বিশাল টিভি স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকল।

আমি রুমে ঢুকে ফেসবুক থেকে আমার স্ট্যাটাস সরিয়ে ফেললাম। নিশ্চয়ই সবার নজর লাগছে। না হলে এই সময় ‘গোঁদের উপর বিষফোঁড়া’ গেদু চাচা কেন এলো! এর আগে একবার তিনি সাত দিনের জন্য এসেছিলেন। জীবন ছেড়াবেড়া করে দিয়ে গেছেন।

আমি বিছানায় শুয়ে ঘুমানোর চেষ্টা করছি। এপাশ থেকে ওপাশ ফিরতেই দেখি গেদু চাচা এসে হাজির, ‘কী ব্যাপার ভাতিজা। এই অবেলায় ঘুমাইতেছ ক্যান? অবেলায় ঘুমাইলে তো স্বাস্থ্য খারাপ হইয়া যাইব। আমারে দেখো! এই বয়সেই ভোর চাইরডায় উঠি। মনে রাখবা, স্বাস্থ্যই হইলো ধন।’

আমি ধন আর সম্পদ রক্ষা করতে গিয়ে উঠে পড়লাম। আব্বা-আম্মার রুমে গিয়ে বললাম, ‘গেদু চাচা আসছে কেন?’



আম্মা দাঁত দিয়ে জিহ্বা কেটে বলল, ‘এইসব কী কথা! উনি চিকিত্সা করাতে আসছেন।’ ‘ওনাকে হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিত্সা করাতে বলো। টাকা যা লাগে আমি দেব।’

আব্বা রেগে গিয়ে বলল, ‘কী উল্টাপাল্টা কথা বলতেছস? উনি এখানে থাকবে ওনার মতো। তোর সমস্যা কী? যা, রুমে যা।’

আমি রুমে গিয়ে বিষণ্ন বদনে বসে আছি। সকাল বাজে সাড়ে ৭টা। গভীর রাত পর্যন্ত মুভি দেখছি। ভাবছিলাম, দুপুর পর্যন্ত ঘুমাব। মানুষ ভাবে এক আর হয় আরেক। রুমে মতি এসে বলল, ‘ভাই, কাম সারছে!’

‘কী হইছে?’

‘গেদু চাচা নাকি আপনার গোসলখানা ব্যবহার করব।’



‘ক্যান, গেস্টরুমেরটা কী হইছে?’

‘ওইটার কল নষ্ট।’

‘কল নষ্ট, এত দিন ঠিক করাস নাই ক্যান?’ আমি চেঁচিয়ে বললাম। খানিক বাদেই গেদু চাচা হাজির। গামছা, লুঙ্গি, সাবান, তেল—বিশাল আয়োজন, ‘বাজান, তোমার কাছে গ্যাস্ট্রিকের দাবাই আছে? প্যাটে কিমুন গ্যাস হইছে।’

এই বলে গেদু চাচা আমার বাথরুমে ঢুকে পড়ল। আর তার পেটে যে আসলেই গ্যাস হইছে, সেটা নানা শব্দ করে বোঝাতে লাগল।

‘বুইড়া বেডা করে কী?’ এই সব শব্দ শুনে অবাক মতিও।

গেদু চাচা বাথরুম থেকে বের হওয়ার পর বাথরুমে গোটা অর্ধেক এয়ার ফ্রেশনার দিয়ে তবে রক্ষা।

নাশতার টেবিলে গেদু চাচা গোটা চারেক পরোটা, এক বাটি মাংস, একটি সিদ্ধ ডিম, দুই পিস সাগর কলা খেয়ে বলল, ‘বয়স হইয়া গেছে, আগের মতো খাইতে আর পারি না।’ এই শুনে মতি হাত থেকে গ্লাস ফেলে দিল।

‘এই বেডা করছ কী? সাবধানে চল।’

এর মধ্যেই পাশের বাসার তিন্নি এলো। তিন্নি মেয়েটার সঙ্গে আমি একটা সম্পর্ক ধীরে ধীরে এগিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছি। মেয়েটা ভার্সিটিতে পড়ে। আমার থেকে প্রায়ই গল্পের বই নিতে আসে। এভাবে বই আদান-প্রদানের মধ্যেই সম্পর্ক করার চেষ্টা। এর মধ্যেই সে এলে গেদু চাচা দরজা খুলে দিল।

‘রায়হান ভাইয়া আছে?’ গেদু চাচাকে তিন্নি জিজ্ঞেস করল।

‘রায়হান তো টাট্টিখানায়। মনে হয় হাগতাছে। তুমি কে গো মা?’

পুরো ঘটনা দেখে মতি দৌড়ে গিয়ে আমার বাথরুমের দরজায় নক করল, ‘বাইজান তুরন্ত বাইর হন। গেদু চাচা তিন্নি আফারে কী কয় দেইখা যান।’

আমি কোনোভাবে কাজ সেরে বের হয়ে গেদু চাচাকে জিজ্ঞেস করলাম, ‘মেয়েটা কই?’
‘চইলা গেছে। আমি কইছি তুমি টাট্টিখানায়!’
আমি রুমে গিয়ে মতির থেকে সব শুনে মাথায় হাত দিয়ে বসে পড়লাম। তিন দিনের মাথায় যখন গেদু চাচার অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে পড়লাম, তখনই আমি আর মতি এক প্ল্যান করলাম। গভীর রাতে ওনাকে ভূতের ভয় দেখাতে হবে। গত পহেলা বৈশাখে মেলা থেকে কেনা ভূতের মুখোশটা বের করলাম। মতিকে সব বুঝিয়ে বলতেই মতি বলল, ‘বাইজান, বুইড়া বেডা। ফট কইরা মইরা গেলে?’


‘তাহলে তো বেঁচেই গেলাম, মতি। যা, কথা বাড়াইস না।’


রাত ৩টায় মোবাইলে একটা মেয়ের কান্নার সুর গেদু চাচার রুমে গিয়ে বাজাতে লাগলাম। একটু পর চাচা উঠে ‘এই কেডা, এই কেডা’ বলে লাইট জ্বালাতে গেল। কিন্তু লাইট আগেই খুলে নেওয়া হয়েছে। বারান্দার জানালায় মতি সেই মুখোশ পরে ছোট্ট একটি টর্চ জ্বালিয়ে নিজের মুখ দেখাতে লাগল। চাচা জোরে জোরে কী যেন পড়ছে। আমরা সরে পড়লাম। যথেষ্ট হয়েছে। পরদিন সকালে নাশতার টেবিলে চাচাকে দেখেই বুঝলাম সারা রাত ঘুমাতে পারেনি। আমি আর মতি একজন আরেকজনের দিকে তাকাচ্ছি, এর মধ্যেই কলিংবেল। উঠে দেখি এক হুজুর টাইপ ছেলে।


‘গেদু চাচা আছে?’
‘তয়োব আইছ?’ এই বলে গেদু চাচা সেই ছেলেকে ঘরে নিয়ে এলো।
গেদু চাচা আব্বাকে বলল, ‘এইটা আমাগো গেরামের পোলা। তোমাদের এই বাসায় খারাপ জিনিসের আছর আছে। তয়োব এইসব ব্যাপারে ওস্তাদ। সে আগামী কয়েকটা দিন আমার লগে থাকব।’
মতি বিড়বিড় করল, ‘কাম সারছে!’



আব্বা বলল, ‘সমস্যা নাই।’
ঠিক সেই সময় হকার পেপার দিয়ে গেল। হেডলাইন বলছে, ‘রোহিঙ্গারা নিজ দেশে ফিরতে চাইছে না!’

একটা চুমো


বান্ধবীকে রাতের বেলা বাড়ি পৌঁছে দিতে এসেছে বাবু। দরজার পাশে দেয়ালে ভর দিয়ে দাঁড়িয়ে বললো সে, একটা চুমো খেতে দাও আমাকে।’ ‘কী? তুমি পাগল হলে? এখানে দাঁড়িয়ে না না না!’ ‘আরে কেউ দেখবে না। এসো, একটা চুমো।’ ‘না না, খুব ঝামেলা হবে কেউ দেখে ফেললে।’ ‘আরে জলদি করে খাবো, কে দেখবে?’ ‘না না, কক্ষণো এভাবে আমি চুমো খেতে পারবো না।’ ‘আরে এসো তো, আমি জানি তুমিও চাইছো — খামোকা এমন করে না লক্ষ্মী!’ এমন সময় দরজা খুলে গেলো, বান্ধবীর ছোট বোন ঘুম ঘুম চোখে দাঁড়িয়ে। চোখ ডলতে ডলতে সে বললো, ‘আপু, বাবা বলেছে, হয়তুমি চুমো খাও,নয়তো আমি চুমো খাই, নয়তো বাবা নিজেই নিচে নেমে এসে লোকটাকে চুমো খাবে —
কিন্তু তোমার বন্ধু যাতে আল্লার ওয়াস্তে ইন্টারকম থেকে হাতটা সরায়।’

হাফ ডজন মজার কৌতুক!


০১.

বাবা ছেলেকে নতুন জুতা কিনে দিয়ে বলল সিড়ি দিয়ে উঠার সময় দুইটা করে উঠবি। এতে জুতার উপর চাপ কমবে। জুতা বেশিদিন টিকবে।
কিছু ছেলে বাবার চেয়ে আরো এক ডিগ্রি উপরে। সে বাবাকে খুশি করার জন্য তিনটা সিড়ি করে উঠছে। উপরে উঠার পর বাবা ছেলের গালে মারল জোড়ে এক চড়। ছেলের চিৎকারের শব্দে পাশের বাসার মহিলা এসে বলল এতটুকু বাচ্চাকে কেউ এভাবে মারে? কেন মেরেছেন?
বাবা: ওকে বলেছি দুইটা সিড়ি করে উঠবি তাহলে জুতা বেশিদিন টিকবে আর ও উঠলো তিনটা করে।
মহিলা: ও তো ঠিকই করেছে। আপনার তো খুশি হওয়ার কথা।
বাবা: খুশি হব কিভাবে বলেন, ও ২০০ টাকার জুতার তলা বাঁচাতে গিয়ে ৮০০ টাকার প্যান্টের তলা ছিঁড়ে ফেলেছে।

০২.

পাত্রী পক্ষের লোক: তো, তুমি আমাদের মেয়েকে বিয়ে করে আমাদের জামাই হতে চাও?
পাত্র: আসলে ঠিক তা নয়। তবে বিয়ে না করে অন্য ভাবে জামাই হওয়ার উপায় থাকলে বলতে পারেন।

০৩.

সদ্য বিবাহিত এক তরুণীকে তার বান্ধবী জিজ্ঞেস করল, কিরে, নতুন দাম্পত্য-জীবন কেমন লাগছে?
তরুণী জবাবে বলল, আমি তো বিয়ের আগে আর বিয়ের পরের অবস্থার মধ্যে তেমন কিছুই পার্থক্য দেখছি না।
আগেও আমাকে অর্ধেক রাত জেগে কাটাতে হতো, যতক্ষণ না ও বাড়ি যাওয়ার জন্য ওঠে; এখনো আমাকে অর্ধেক রাত জেগে অপেক্ষায় থাকতে হয়, কখন ও ফেরে।

০৪.

স্বামীর মৃত্যুর কয়দিন পরেই এক মহিলা তার দেবরকে বিয়ে করে ফেললেন। তার বান্ধবীদের অনেকেই ব্যাপারটা মনঃক্ষুন্ন হলো। একদিন মহিলার বাড়িতে বাড়িতে এসে তার বান্ধবীরা লক্ষ করল, শোবার ঘরের দেওয়ালে তার মৃত স্বামীর বিশাল একটা ছবি টানানো।
সবাই খুব খুশি হলো ছবি দেখে। এদের মধ্যে একজন মহিলার স্বামীকে চিনত না।
ছবি দেখে তাই সে জানতে চাইল, ছবিটা কার?
মহিলা বললেন, আমার ভাশুরের। কয়েকদিন আগে মারা গেছেন!

০৫.

রাতে মলি শাওনকে ফোন করে ফিসফিস করে বলল, কেউ বাসায় নেই, ইচ্ছা হলে আসতে পারো।
শাওন দ্রুত দৌড়ে গিয়ে দেখল আসলেই কেউ নেই বাসায়! বাসার ফটকে বড় তালা দেওয়া।

০৬.

হাবলু রাস্তা দিয়ে গাড়ি হাঁকিয়ে যাচ্ছে। একসময় রাস্তার লাল বাতি জ্বলে উঠল। কিন্তু হাবলুর থামার কোনো নামগন্ধ নেই। লাল বাতি পেরোতেই ট্রাফিক পুলিশ হাবলুকে থামিয়ে দিয়ে বললেন, রাস্তায় লাল বাতি জ্বলে উঠেছে, দেখতে পারছেন না? লাল বাতি জ্বলে উঠলে যে থামতে হয় তাও জানেন না, নাকি?
হাবলু: লাল বাতি জ্বলে ওঠা তো দেখেছি, কিন্তু আপনি যে দাঁড়িয়ে ছিলেন এটা দেখতে পারিনি, স্যার।

এক বাঙ্গালী মেয়ের বিয়ে হলো বাংলা মজার কৌতুক

bangla jokes

...........না হাসলে,..,.,,.,,,,,;;;;;;
লাইক ফেরত.........
-----------///////////-----------
এক বাঙ্গালী মেয়ের বিয়ে হলো
এক স্প্যানিশ ছেলের সাথে।
বিয়ের পর সে স্পেন চলে গেল।
কিন্তু
সেস্প্যানিশ ভাষা জানতো না।
একদিন সে মুরগির পা কিনতে গেল।
ভাষা না জানায় সে তার স্কার্ট
একটু উপরে তুলে তার
পা দেখিয়ে কোনো মতে ইশারায়
বুঝিয়ে কিনে নিয়ে আসলো।
এভাবে আরো কয়েকদিন একই
ভাবে সে মুরগির পা কিনল।
কিন্তু একদিন
সে কলা কিনতে যাবে। তাই
সে তার স্বামীকে নিয়েগেল।
.
.
.
..
. .
.
.
.
আরে ভাই হাসেন কেন?..
না আগে শুনেন...
সে তার স্বামীকে নিয়ে গেল কারণ
তার স্বামী Spanish
ভাষা জানে। হা! হা!! হা!!....