প্রাপ্ত বয়স্ক জোকস || Bangla New Jokes Collection

 


শালী আর দুলাভাই জোকস

একদিন শালী আর দুলাভাই নির্জন জঙ্গলের পথ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিল ।
হটাৎ শালী দুলাভাইকে বলে উঠলোঃ
দুলাভাই এই নির্জন জঙ্গলে আমায় একা পেয়ে আপনি আমার সাথে
উল্টোপাল্টা কিছু করবেন না তো? আমার কিন্তু খুব ভয় করছে!

দুলাভাইঃ দেখতে পারছ না আমার
এক হাতে লাঠি আর ছাগল অন্য
হাতে আছে মুরগি, দড়ি আর একটা বালতি।
দুহাতে জিনিস নিয়ে আমি কিভাবে
তোমার সাথে উল্টোপাল্টা করবো?

শালীঃ কেন পারবেন না,
যদি লাঠি মাটিতে পুঁতে তার সাথে
দড়ি দিয়ে ছাগলটাকে বেঁধে দেন
আর বালতি টাকে উল্টো করে
মুরগিটাকে আটকে দেন তাহলেই তো
আপনি সব রকম উল্টোপাল্টা করতে
পারবেন আমার সাথে।
আমার তো ভীষণ ভয় করছে।




মূলকথাঃ
ছেলেরা সব সময়ই সরল, নিরীহ,
সাদা মনের এবং চরিত্র বান হয়।
খারাপ জিনিসের আইডিয়া গুলো
মেয়েরাই দেয়।


রাস্তা থেকে তিনজন ধরে আনতে সমস্যা

রফিকের নতুন বিয়ে, বাসর রাতে কি করতে হয় সে জানেনা, তাই বাসর রাতে সে তার বন্ধুদের ফোন দিল,
রফিকঃ দোস্ত বাসর রাতে কি করতে হয় তা তো আমি জানিনা, তোরা একটু আমাকে বল।

তার বন্ধুরা ছিল খুব লুইচ্চা।তারা বলল, দোস্ত,আমরা থাকতে তোর কোন চিন্তা নাই। আমরা বাসায় এসে তকে দেখিয়ে দিচ্ছি

এরপর রফিকের তিন বন্ধু তার বাসায় এসে রফিককে বলল , তুই রুমের বাইরের জানালায় দাঁড়িয়ে দেখ, আমরা কি করি, তাহলে তুই শিখে যাবি। রফিককে বাইরে দাড় করিয়ে তিন লুইচ্চা বন্ধু তার বউকে ইচ্ছা মত করল। সব শেষ করার পর শার্ট প্যান্ট পরতে পরতে এবার বুঝেছিস কি করতে হয়….

রফিক তো ভীষন খুশি…
প্রায় ১ বছর পর রফিকের সাথেসেই তিন বন্ধুর মার্কেটে দেখা…
বন্ধুঃ কি অবস্থা? সব ঠিক তো..
রফিকঃ পুরা ঠিক…
বন্ধুঃ আমরা যেভাবে দেখিয়ে দিয়েছিলাম সেভাবে চালাচ্ছিস তো?
রফিকঃ হ্যা, সেভাবেই চালাচ্ছি…আর আমার বউ ও ভীষন খুশী। কিন্তু একটা সমস্যা…
বন্ধুঃ কি সমস্যা?
রফিকঃ প্রতিদিন রাস্তা থেকে তিনজন লোক ধরে আনতে খুব সমস্যা হয়…


তোমাদের লাভ ম্যারেজ হয়েছিল

চান্দু মুচকি হেসে তার বাবাকে বলছে-
চান্দু : আব্বা, তোমাদের লাভ ম্যারেজ হয়েছিল, তাই না?
বাবা : হ্যাঁ! কিন্তু তুই কীভাবে জানলি? কে বলেছে?
চান্দু : আরে ধুর, কে বলতে যাবে! একটু মাথা খাটালেই তো বোঝা যায়! তোমাদের ম্যারেজ ডে’র ৫ মাস পরই আমার বার্থ ডে!


তোর দিদিমা তোকে খুশি হয়ে দিয়েছে

ছোট্ট নাতি আর তার দাদু বাড়ির বাগান সাফ্ করছে। হঠাৎ নাতি দেখল একটা কেঁচো গর্ত থেকে বেরিয়ে আসছে। নাতি কেঁচোটা হাতে নি য়ে দাদুকে বলল:-“আমি এই কেঁচোটা আবার এই গর্তে ঢুকিয়ে দিতে পারি।”
দাদু:-“অসম্ভব! তুই যদি এটা পারিস, তবে আমি তোকে ৫০ টাকা দেব।”

নাতি দৌড়ে বাড়ির ভেতর থেকে 1টা অজানা স্প্রে -র ক্যান নিয়ে এল। তারপর ঐ কেঁচোটার ওপর ওটা স্প্রে করল। কেঁচোটা সঙ্গে সঙ্গে লোহার মত শক্ত হয়ে গেল। নাতি তখন খুব সহজে কেঁচোটা গর্তে ঢুকিয়ে দাদুকে বলল:-“দেখলে তো? এবার 50টাকা দাও।”
দাদু তার নাতিকে টাকা দিয়ে স্প্রে টা নিয়ে বাড়ি ঢুকে গেল। ১ ঘন্টা পর বেরিয়ে এসে নাতির হাতে আরো ৫০০ টাকা দিল।
নাতি:-“তুমি তো অলরেডি আমায় ৫০ টাকা দিয়ে দিয়েছ। তাহলে এই ৫০০ টাকা কেন?”
দাদু:- এটা তোর দিদিমা তোকে খুশি হয়ে দিয়েছে।


আপনার চাকুরি কন্ফার্ম

একদিন তিনজন আগুনের মত
সুন্দরী মেয়ে অফিসে চাকরির জন্য
পরীক্ষা দিতে গেল।
অদ্ভুতভাবে তারা তিনজন একই নাম্বার
পেল পরীক্ষাতে। তো অফিস
কর্মকর্তারা পরল মহাফাপরে।
চাকরি পাবে যে মাত্র একজন!
তারা ঠিক করল একজন একজন
করে ইন্টারভিউ নেয়া হবে তাদের।
ইন্টারভিউতে একই প্রশ্ন
করা হবে তাদের।
প্রথমে ডাক পরল প্রথম মেয়েটির।
তাকে জিজ্ঞেস করা হল, ‘বুকের ও
দুটো কি?
জিজ্ঞেস করার সাথে সাথে বাঘের
মতো গর্জন ছাড়ল মেয়েটি। অফিস
কর্মকর্তা ও তাদের চোদ্দ
গুষ্টিকে দেখে নেবার কথা বলে দ্রুত রুম
থেকে বেরিয়ে গেল সে।
দ্বিতীয় মেয়েকে একই প্রস্ন করা হল।
দ্বিতীয় মেয়েটির মুখ লজ্জাতে লাল
হয়ে গেল। কোন কথা না বলে রুম ত্যাগ
করল সেও।
তৃতীয় মেয়েকেও একই প্রশ্ন করা হল। তৃতীয়
মেয়েটি মুচকি হেসে জবাব দিল, ‘স্যার
বুকের ‘O’ দুটো Vowel..

আপনার চাকুরি কন্ফার্ম।


আগে আপনারটা দেখান

বল্টু বিয়ের পাত্রী দেখার জন্য মেয়ে
বাড়ি আসল।

এ সময় বল্টুর প্রচন্ড প্রস্রাব পাইলো
কিন্তু কি আর করার, বল্টু লজ্জায় প্রস্রাব
চেপে রাখলো৷

বল্টুর মেয়ে দেখে পছন্দ হলো…

মেয়ের ও বল্টুকে পছন্দ হলো…

এবার বল্টুকে ও
মেয়েকে মেয়ের ঘরে পাঠাল,
তাদের আন্ডারস্ট্যান্ডিং করার জন্য…

ওদিকে বল্টুর তো প্রস্রাবের বেগে মাথা নষ্ট…

বল্টু মেয়েকে বলল, তোমাকে একটা কথা বলব,
কিন্তু লজ্জায় বলতে পারছি না ।

তখন মেয়ে বলল কিসের লজ্জা, আপনি বলেন
লজ্জা করবেন না প্লিজ৷

এবার বল্টু কাছে এসে এদিক ওদিক
তাকিয়ে ফিসফিস করে বলল,
তোমার প্রসাব করার জায়গাটা একটু দেখাও
তো!!!

এবার মেয়ে লজ্জায় একটু মাথা নিচু করে বলল,

আগে আপনারটা দেখান!!!


তাহলে আমার স্বামীকেও নিয়ে আসব

বিবাহিত এক ভদ্রমহিলা গেছেন ডাক্তারের কাছে – ডাক্তার সাহেব, আমার স্তন দুটি অনেক ছোট, কী করলে বড় হবে জানাবেন?

ডাক্তারটি আবার বেজায় লম্পট ভাবল এই তো সুযোগ। খুশি হয়ে মহিলাকে বলল, এখন থেকে প্রতিদিন একবার করে আসবেন। আমি চুষে বড় করে দিব।

মহিলা খুশি হয়ে বলল, তাই??তাহলে আমার স্বামীকেও নিয়ে আসব আপনার কাছে। তার  ঝুনু  টাও অনেক ছোট, আপনি চুষে বড় করে দিয়েন…


কেচো দে মাছ ধরব

দুই ভাই একটা বাড়ীর পেছনের লেকে বসে মাছ ধরছিলো।টোপ হিসেবে বড় ভাইটি কেচো ব্যাবহার করছিলো।সে বারবার বড়শিতে কেচো দিচ্ছিলো আর মাছ বারবার সেটা ফাকি দিয়ে খেয়ে ফেলছিলো। তাই সে বারবার তার ছোট ভাইকে বলছিলো “কেচো দে, কেচো দে” ঐকটু পর বাড়ী থেকে এক লোক বের হয়ে এসে বড় ভাইটির গালে একটা চড় বসিয়ে বললো “বদমাশ ছেলে, মানুষের বাড়ির দিকে নজর কেন?”


যার সন্তান সে নিয়ে গেছে

এলাকার চেয়ারম্যান ঘোষণা দিলেন, যে পরিবারে ৪টি সন্তান আছে, উনি সেই পরিবারের একটি সন্তানকে ১০ হাজার করে টাকা দেবেন। এতে হাবুল পড়ে গেল মহা চিন্তায়। তার ঘরে সন্তান মাত্র ৩টি।

কি যেন চিন্তা করে সে তার বউকে বলল, ‘বউ একটু অপেক্ষা কর। ও পাড়ায় আমার একটা ছেলে আছে। আমি এখনি নিয়ে আসছি।’ আবুল দৌড়ে গেল ছেলেকে আনতে।

একটু পর ফিরে এসে দেখে যে, তার বউয়ের কাছে মাত্র ১টি ছেলে বসে আছে। আবুল তার বউকে বলল, ‘বউ, আমার আর ২টা ছেলে কই? এই দেখ, আমার আরেকটা ছেলে এনেছি। এবার মোট ৪টা হল।’ আবুলের বউ বলল, ‘ওই দুইটা যার সন্তান, সে নিয়ে গেছে।’

 

আমি ড্যান্সিং কারের মধ্যে ছিলাম

সানি লিওন : আমার পিকে ছবিটি বলিউডের সব রেকর্ড ভেঙে ফেলেছে।
আমির খান : পিকে ছবিতে আমি ছিলাম, তুমি নও।
সানি লিওন : আমিও ছিলাম।
আমির খান : কিন্তু তোমাকে তো দেখিনি, কোথায় ছিলে?
সানি লিওন : আমি ড্যান্সিং কারের মধ্যে ছিলাম।


আমি কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবো

ক্লাস টু-তে এক পিচ্চি মেয়ে উঠে দাঁড়িয়ে বলছে, ‘টিচার টিচার, আমার আম্মু কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে?’

টিচার বললেন, ‘তোমার আম্মুর বয়স কত সোনা?’

পিচ্চি বললো, ‘চল্লিশ।’

টিচার বললেন, ‘হ্যাঁ, তোমার আম্মু প্রেগন্যান্ট হতে পারবেন।’

পিচ্চি এবার বললো, ‘আমার আপু কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে?’

টিচার বললেন, ‘তোমার আপুর বয়স কত সোনা?’

পিচ্চি বললো, ‘আঠারো।’

টিচার বললেন, ‘হ্যাঁ, তোমার আপু প্রেগন্যান্ট হতে পারবে।’

পিচ্চি এবার বললো, ‘আমি কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবো?’

টিচার হেসে বললেন, ‘তোমার বয়স কত সোনা?’

পিচ্চি বললো, ‘আট।’

টিচার বললেন, ‘না সোনা, তুমি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে না।’

এ কথা শোনার পর পেছন থেকে ছোট্ট বাবু পিচ্চিকে খোঁচা দিয়ে বললো, শুনলে তো? আমি তো তখনই বলেছি, আমাদের চিন্তা করার কিছু নেই…


দুদু বার করে লিখ

একজন শিক্ষক তার ছাত্রীকে পড়াচ্ছে। যাতে সব কিছু মনে থাকে সে জন্য সে ছাত্রীকে বলেছে প্রতিটি জিনিস দুই বার করে লিখতে। সে শিক্ষক আবার ভদ্র ভাষায় কথা বলে। তাই সে বলেছে…

দুদু বার করে লিখ।

বেচারা ভদ্র ভাষায় কথা বলার দায়ে প্রাইভেট হারাইছে।


ভাই কয় টাকার বিষ লাগবে

রাকিব গেছে দোকানে বিষ কিনতে।
দোকানদার : ভাই বিষ দিয়া কী করবেন?
রাকিব : আত্মহত্যা করবো।
দোকানদার : ক্যান ভাই?
রাকিব : কিছু কিছু জিনিস আছে কাউকে বোঝানো যায় না।
দোকানদার : মানে?
রাকিব : আজ সকালে আমি গরুর দুধ দোহাচ্ছিলাম। হঠাৎ করে গরুটা বাম পা দিয়ে লাথি মারতে লাগল। আমি বাধ্য হয়ে বাঁশের সাথে বাম পা বেঁধে রাখলাম। এরপর গরুটা ডান পা দিয়ে লাথি মারা শুরু করলো। আমি এবার গরুর ডান পাও বাঁশের সাথে শক্ত করে
বাঁধলাম। অবশেষে লেজ দিয়ে বাড়ি মারতে লাগলো। ভাবলাম লেজটাও বেঁধে রাখি। কিন্তু লেজ বাঁধার জন্য কিছু পেলাম না। শেষমেষ নিজের বেল্ট খুলে বাঁধতে লাগলাম। বেল্ট খোলার কারণে আমার প্যান্ট হঠাৎ করে খুলে গেলো। এমন সময় আমার বউ গোয়ালে এসে আমাকে ঐ অবস্থায় দেখলো। এখন আপনিই বলেন, আমি আমার বউকে কী করে তা বোঝাবো? বউ আমাকে ছেড়ে বাপের বাড়ি চলে গেছে। এ জীবন আমি আর রাখতে চাই না।
দোকানদার : ভাই কয় টাকার বিষ লাগবে?