একেবারেই টাকলু হয়ে যাইনি



 

 একেবারেই টাকলু হয়ে যাইনি

 বস: কী ব্যাপার! আপনি এতক্ষণ কোথায় ছিলেন?
কর্মী: চুল কাটাতে গিয়েছিলাম।
বস: কি! আপনি অফিস টাইমে চুল কাটাতে গিয়েছিলেন?
কর্মী: তাতে কী হয়েছে? চুলটাও তো অফিস টাইমে বড় হয়েছিল।
বস: সেটা তো বাড়ি থাকাকালীনও বড় হয়েছে।
কর্মী: তাই বলেই তো একেবারেই টাকলু হয়ে যাইনি। যতটুকু অফিসে বড়ো হয়েছিল ততটুকু কেটেছি!

সে আমাকেও দেখতে এসেছিল

নায়ক সালমান খান মেয়ে দেখতে গেছে। মেয়ের মা তাকে দেখে বেহুঁশ হয়ে গেল। হুশ ফিরে আসার পর সবাই তাকে জিজ্ঞেস করল-
সবাই : বেহুশ হলে কেন?
মেয়ের মা : ২০ বছর আগে সে আমাকেও দেখতে এসেছিল।

 

ওইটা আমার লাঞ্চ বক্স

জুতা পছন্দ করতে গিয়ে দোকানের প্রায় সব ডিজাইন উল্টেপাল্টে দেখছেন লাবনী। এতে জুতার শো-রুম একেবারে তছনছ হয়ে গেল। কিন্তু পছন্দ হলো না একটিও। এ সময় তার নজর পড়ল অন্যরকম একটি বাক্সের ওপর-
লাবনী : ওই বক্সটা একটু দেখান, প্লিজ। ওটার ভেতরে যে ডিজাইনটা আছে, তা দেখবো।
দোকানদার : দয়া করেন আপা, ওইটা আর দেখতে চাইবেন না!
লাবনী : এটা কেমন কথা! কাস্টমার দেখতে চাচ্ছে।
দোকানদার : আপা, ওইটা আমার লাঞ্চ বক্স!

খরচের মাত্রা চারগুণ হয়ে গেছে

ওসি: ক্রেডিট কার্ড হারানোর সঙ্গে সঙ্গে রিপোর্ট করেননি কেন?
মন্টু: কার্ডটা চুরি হওয়ার পর দেখলাম চোর আমার বউয়ের থেকে কম খরচ করছে,
ওসি: এখন রিপোর্ট করাতে আসছেন কেন?
মন্টু: এখন মনে হচ্ছে কার্ডটা এবার চোরের বউয়ের হাতে পড়েছে, খরচের মাত্রা চারগুণ হয়ে গেছে।

হেয়ার ডাইগুলো একসপ্তাহের বেশি থাকে না

পল্টু ভোট দিয়ে পোলিং অফিসারকে জিজ্ঞাসা করল-
পল্টু: স্যার, আঙুলের এই দাগ কি পানি দিয়ে ধুলে যাবে?
অফিসার: না।
পল্টু: তা হলে স্যার! সাবান দিয়ে ধুলে যাবে?
অফিসার: না।
পল্টু: তাহলে স্যার কতদিন পরে উঠবে?
অফিসার: একবছর পর যাবে।
পল্টু: তাহলে আরও একটু দেবেন স্যার?
অফিসার: কেন?
পল্টু: চুলে লাগাব স্যার। আজকাল হেয়ার ডাইগুলো একসপ্তাহের বেশি থাকে না।


তোর ভাবির সাথে

একদিন হাবলু হঠাৎ তার ভাবিকে ধরে প্রচুর মারধর করতে লাগল! সবাই অবাক হয়ে হাবলুকে থামালো আর জিজ্ঞেস করল-
প্রতিবেশী : তুমি তোমার ভাবিকে মারছ কেন?
হাবলু : আমার ভাবি ভালো মহিলা না!
প্রতিবেশী : তুমি কীভাবে বুঝলা?
হাবলু : আর বইলেন না! আমি আমার যেই বন্ধুকেই ফোনে কথা বলতে দেখে জিজ্ঞেস করি, কার সাথে কথা বলিস? সেই বন্ধুই উত্তর দেয়, তোর ভাবির সাথে!


ছেলেকে পিটানোর জন্য না

মা: বজ্জাত ছেলে কোথাকার! এতবার বলি, তারপরেও সোফায় শুয়ে থাকিস। আজ জুতিয়ে তোকে সিধা করবো,
বল্টু: মা! মা! আর হবে না এমন এবারের মতো,
মা: আর হবে না কেন? তুই আবার করবি এই কাজ! সোফা হচ্ছে বসার জন্য, এটা তো শোয়ার জন্য না,
বল্টু: মা, স্যান্ডেলও তো পায়ে দেওয়ার জন্য, ছেলেকে পিটানোর জন্য না!


এবার মাফ করেন

এক ফকির পিচ্চি মেয়েকে বলছে-
ফকির : আল্লাহর ওয়াস্তে কিছু দে বেটা।
পিচ্চি : আমি বেটা না, বেটি।
ফকির : আল্লাহর ওয়াস্তে কিছু দে বেটি।
পিচ্চি : আমার নাম স্বর্ণা।
ফকির : আল্লাহর ওয়াস্তে কিছু দে স্বর্ণা।
পিচ্চি : আমার পুরা নাম নাদিয়া শারমিন স্বর্ণা।
ফকির : আল্লাহর ওয়াস্তে কিছু দে নাদিয়া শারমিন স্বর্ণা।
পিচ্চি : হ্যাঁ, এখন ঠিক আছে! এবার মাফ করেন।