শাশুড়িকে হিট করতে পারবে

 


শাশুড়িকে হিট করতে পারবে

এক ক্রিকেটার নিজের উন্নতিতে বেশ অভিভূত। তাই এক খেলায় তিনি তাঁর শাশুড়িকে খেলা দেখার দাওয়াত দেন। ব্যাট হাতে ক্রিজে গিয়ে তিনি বেশ নার্ভাস বোধ করেন।
তখন পেছনের উইকেট কিপারকে বলেন, ‘আমার খুব দুশ্চিন্তা হচ্ছে, এই বলটি আমি ঠিকমতো হিট করতে পারব কি না? গ্যালারিতে আমার শাশুড়ি বসে আছেন।’
উত্তরে উইকেট কিপার বললেন, ‘আমি বাজি ধরে বলতে পারি, তুমি কোনোদিনও অতদূরে তোমার শাশুড়িকে হিট করতে পারবে না।’


মুস্তাফিজের দুর্দান্ত বোলিং

দুর্দান্ত কাটার মুস্তাফিজের সামনে কোনো ব্যাটসম্যানই টিকতে পারছিল না। ব্যাটসম্যানরা যায় আর আসে। ছয়জন আউট হওয়ার পর সাত নম্বর ব্যাটসম্যান মাঠের দিকে যাচ্ছে।
যাওয়ার সময় প্যাভিলিয়নের গেট দিয়ে বের হয়ে আবার গেটটাকে আটকাতে যাচ্ছিল-
দর্শক : খামোখা কষ্ট করছেন কেন দাদা? একটু পরেই তো আউট হয়ে ফিরবেন, তখন না হয় একেবারে আটকে দেবেন!


তোমাকে দেখাচ্ছি আমি এখানে কী করি

এক খামার মালিক শখ করে একটা জেব্রা কিনে এনেছে আফ্রিকা থেকে। এক ভোরে জেব্রাটা বেরিয়ে এলো তার আস্তাবল থেকে। খামারের ভেতরে ঘুরতে লাগলো সে, আর ভাবতে লাগলো, এখানে তার কাজ কী হতে পারে? প্রথমে তার দেখা হলো একটা মুরগির সাথে-
জেব্রা : সুপ্রভাত। তুমি এখানে কী করো?
মুরগি : সুপ্রভাত। আমি আমাদের মালিকের খাবারের জন্যে ডিম পাড়ি।

এরপর তার দেখা হলো একটা গরুর সাথে-
জেব্রা : সুপ্রভাত। তুমি এখানে কী করো?
গরু : সুপ্রভাত। আমি আমাদের মালিকের খাবারের জন্যে দুধ দিই।

তারপর দেখা হলো একটা ছাগলের সাথে-
জেব্রা : সুপ্রভাত। তুমি এখানে কী করো?
ছাগল : সুপ্রভাত। মালিক আমাকে মেরে আমার মাংস খায়।

জেব্রা কিছুটা ঘাবড়ে গিয়ে সামনে এগোলো। এবার তার দেখা হলো একটা ষাঁড়ের সাথে-
জেব্রা : সুপ্রভাত। তুমি এখানে কী করো?
ষাঁড় : সুপ্রভাত। তুমি একটু দাঁড়াও! আমি তোমাকে দেখাচ্ছি আমি এখানে কী করি।


দু’টা কানই কাটা

রিয়াদ সাহেব অফিসের জন্য একজন সহকারী খুঁজছেন। ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রথম প্রার্থীকে জিজ্ঞেস করলেন-
রিয়াদ সাহেব : দেখুন, এ পেশায় খুব মনোযোগী হতে হয়, অনেক সূক্ষ্ম ব্যাপার খেয়ালে রাখতে হয়। আপনি কি আমার সম্পর্কে এমন কিছু খেয়াল করতে পারছেন?
প্রথম প্রার্থী : নিশ্চয়ই স্যার। আপনার তো দু’টা কানই কাটা!
রিয়াদ : বেরো এখান থেকে, ব্যাটা নচ্ছাড়!

দ্বিতীয় প্রার্থীকেও একই প্রশ্ন করলেন তিনি-
রিয়াদ : দেখুন, এ পেশায় খুব মনোযোগী হতে হয়, অনেক সূক্ষ্ম ব্যাপার খেয়ালে রাখতে হয়। তা, আপনি কি আমার সম্পর্কে এমন কিছু খেয়াল করতে পারছেন?
দ্বিতীয় প্রার্থী : জ্বি স্যার। আপনার তো দু’টা কানই কাটা!
রিয়াদ : বেরো এখান থেকে, ব্যাটা ফাজিল!

তৃতীয় প্রার্থীকেও একই প্রশ্ন করলেন-
রিয়াদ : দেখুন, এ পেশায় খুব মনোযোগী হতে হয়, অনেক সূক্ষ্ম ব্যাপার খেয়ালে রাখতে হয়। আপনি কি আমার সম্পর্কে এমন কিছু খেয়াল করতে পারছেন?
তৃতীয় প্রার্থী : জ্বি স্যার। আপনি কন্ট্যাক্ট লেন্স পরে আছেন।
রিয়াদ : বাহ, আপনি তো বেশ- তা কীভাবে বুঝলেন?
তৃতীয় প্রার্থী : সোজা স্যার। আপনি চশমা পরবেন কীভাবে? আপনার তো দু’টা কানই কাটা!


এইডা রেল স্টেশন

এক মেয়ে ভুল করে অন্য ট্রেনে উঠে পড়ল। পরের স্টেশনে নেমে এক খোড়া লোককে জিজ্ঞাসা করল-
মেয়ে : এইটা কোন স্টেশন?

কিন্তু হৈ চৈ এর কারণে উত্তর শুনতে না পেয়ে লোকটাকে ধরে টেনে ওয়েটিং রুমে নিয়ে আবার জিজ্ঞাসা করল-
মেয়ে : এইটা কোন স্টেশন?
লোক : একশ’ বার কইরা কইলাম যে, এইডা রেল স্টেশন। আর আপনে বিশ্বাসই করতাছেন না।


আমি আঙুর বিক্রি করি না

আবুল মিঞা ফলের দোকানদার। একদিন তার দোকানে এলেন এক অদ্ভুত ক্রেতা-
ক্রেতা : আমাকে এক কেজি আপেল দিন তো। প্রতিটা আপেল আলাদা আলাদা প্যাকেটে দেবেন।
আবুল মিঞা তা-ই করলেন।

ক্রেতা : হু, এবার আমাকে এক কেজি আম দিন। এ ক্ষেত্রেও প্রতিটা আম ভিন্ন ভিন্ন ঠোঙায় দেবেন।
আবুল মিঞা তা-ই করলেন।

ক্রেতা তখন দেখছিলেন, আবুল মিঞার দোকানে আর কী কী আছে। আবুল চটজলদি দুই হাতে আঙুরগুলো আড়াল করে বললেন, ‘ভাই, আমি আঙুর বিক্রি করি না!’


নৌকা পার হতে ভয় পায়

রজনীকান্ত মহল্লায় ঘুরতে বের হলেন। দেখলেন যে তার এলাকার সীমানায় যে নদী আছে; সেখানে একটা কাঠের ব্রিজ তৈরি হচ্ছে। সে রেগে গিয়ে ইঞ্জিনিয়ারকে জিজ্ঞেস করলো, ‘কে এই ব্রিজ তৈরির অনুমতি দিয়েছে?’ ইঞ্জিনিয়ার বলল, ‘একজন গায়িকা এদিক দিয়ে যাবে; সে নৌকা পার হতে ভয় পায়। তাই এই ব্রিজ তৈরি করা হয়েছে। তার নাম হচ্ছে…’

রাগান্বিত রজনীকান্ত মুহূর্তে ব্রিজটা ভেঙে ফেলল পুরো কথা না শুনেই। ইঞ্জিনিয়ার দুঃখ করে বলতে লাগলো, ‘তার নাম হচ্ছে ইভা রহমান। তার আরেক জায়গায় কনসার্ট ছিল। এখন তো সে যেতে পারবে না। তার এখন এখানেই কনসার্ট করতে হবে’

রজনীকান্ত এক সেকেন্ডে একটা লোহার ব্রিজ বানিয়ে বলল, ‘নাও. আমি কি মজাও করতে পারব না, তোমরা সবসময় আমাকে এত সিরিয়াসলি নাও কেন?’


আমার টাকা ফেরত দিন

এক ভদ্রমহিলা ভীষণ রেগেমেগে খেলনার দোকানে ঢুকলেন। সঙ্গে নিয়ে আসা খেলনাটা ফেরত দিয়ে বললেন-
ভদ্রমহিলা : আমার টাকা ফেরত দিন! নিয়ে যান এই খেলনা।
বিক্রেতা : কেন, কী হয়েছে? এটা তো খুবই ভালো খেলনা।
ভদ্রমহিলা : এটা ভাঙে না কিন্তু এই খেলনা দিয়ে পিটিয়ে আমার ছেলে বাড়ির অন্য সব খেলনা ভেঙে ফেলেছে।


হবু পুত্র বধূকে দুইটা আইসক্রিম দিন

এক পিচ্চি মেয়ে দোকানদারকে বলছে, `আচ্ছা আঙ্কেল আমি যখন বড় হবো তখন আপনি কি আপনার ছেলের সঙ্গে আমাকে বিয়ে দেবেন?`
দোকানদার হেসে বললো, `হ্যাঁ মামনি, অবশ্যই দেবো।`
মেয়ে : ঠিক আছে, তাহলে আপনার হবু পুত্র বধূকে ফ্রি দুইটা আইসক্রিম দিন!


গার্লফ্রেন্ডই আমাকে ভিক্ষুক বানিয়েছে

ভিক্ষুক : স্যার, ২০ টাকা দেন। কফি খাবো।
লোক : কেন? কফিতো ১০ টাকা কাপ।
ভিক্ষুক : সাথে গার্লফ্রেন্ড আছেতো, তাই. . . .
লোক : ভিক্ষুক হয়ে আবার গার্লফ্রেন্ডও বানিয়েছ?
ভিক্ষুক : জ্বি না স্যার। গার্লফ্রেন্ডই আমাকে ভিক্ষুক বানিয়েছে।


আলাদিনের চেরাগ

একবার জলি আলাদিনের চেরাগ পেল। ঘষা দিতেই দৈত্য হাজির…

অতঃপর জলির তিনটি ইচ্ছা–

১ম ইচ্ছা, আমাকে অনেক ধৈর্যশীল করে দাও।

২য় ইচ্ছা ,পৃথিবীর যত প্যাচ আর কুটনামি শেখার এবং বোঝার ক্ষমতা দাও।

৩য় ইচ্ছা, এমন কিছু দাও যা কোনো দিন শেষ হবে না।

অতঃপর, দৈত্য অনেক বুদ্ধি করে তাকে হিন্দি সিরিয়াল
ও স্টার জলসা দেখতে বসিয়ে দিলো!


আমার সাথে দৌড় দিন

দূর থেকে এক লোক দেখলো ছোট্ট জনি লাফাচ্ছে। একটু কাছে এসে দেখলো আসলে ছোট্ট জনি কলিং বেল চাপতে চেষ্টা করছে কিন্তু কলিং বেলের নাগাল পাচ্ছে না। সে ভাবলো, আহারে ছোট্ট ছেলেটা কতো কষ্ট করছে, একটু সাহায্য করি।
লোকটি ছোট্ট জনিকে বললো, ‘আমি কি বেলটা চেপে দেবো?’
জনি বললো, ‘আচ্ছা দিন।’
যেই লোকটি বেল চাপলো তখন ছোট্ট জনি বললো, ‘কাজ শেষ। এইবার আমার সাথে দৌড় দিন!’


আত্মহত্যা করতে গিয়ে ব্যর্থ

বিল্টু আত্মহত্যা করতে গিয়ে অনেকবার ব্যর্থ হয়েছে। এইবার সে ঠিক করল একদম কোমর বেঁধে নামবে। বাজারে গিয়ে এক বোতল বিষ, এক টিন কেরোসিন, একটা পিস্তল, একটা দড়ি, একটা ম্যাচ কিনল।

এইসব কিনে সে চিন্তা করল বিষ খাবে, গায়ে আগুন ধরাবে, দড়িতে ঝুলবে, আবার পিস্তল দিয়ে মাথায় গুলি করবে।

সে অনুযায়ী নির্জন এক পুকুর পাড়ে গেল সে। প্রথমে গাছে উঠল। গলায় দড়িটা বেঁধে গায়ে কেরোসিন দিল, তারপর বিষটা খেয়েই গায়ে আগুন দিল।

এরপর হাতে পিস্তল নিয়ে গাছ থেকে ঝুলে পড়ল। দড়িতে ঝুলতে ঝুলতে পিস্তল দিয়ে মাথায় গুলি করতে গিয়ে লক্ষ্যভ্রষ্ট হল। দড়িতে গুলি লেগে দড়ি কেটে গেল। সে গিয়ে পড়ল পানিতে। আগুন গেল নিভে। অতিরিক্ত পানি খেয়ে বিষক্রিয়া নষ্ট হয়ে গেল। মরতে পারল না এবারও।


রজনীকান্ত কি কি পারেন

তামিল এই সুপারস্টার রজনীকান্ত কি কি পারেন। কিছু কৌতুক শেয়ার করা হলো:
* রজনীকান্তকে গতকাল গুলি করা হয়েছিল, আজ ওই গুলিকে সমাহিত করা হয়েছে!
* রজনীকান্ত আমেরিকার এক সন্ত্রাসীকে মেরে ফেলেছেন! কীভাবে? ব্লুটুথ দিয়ে!
* রজনীকান্তের পালস মাপা হয় রিখ্টার স্কেলে!
* আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল টেলিফোন আবিষ্কারের সাথে সাথে বুঝতে পারলেন যে রজনীকান্ত তাকে ২টা মিসকল মেরেছেন!
* রজনীকান্ত ৫টা ভাষায় শিস বাজাতে পারেন!
* রজনীকান্তই একমাত্র ব্যক্তি, যে কিনা তার গার্লফ্রেন্ডের ভুল স্বীকার করতে বাধ্য করাতে পারেন!
* মার্ক জুকারবার্গ ফেসবুক আবিষ্কারের সাথে সাথেই দেখলো যে রজনীকান্তের রিকোয়েস্ট পেন্ডিংয়ে আছে!
* রজনীকান্ত আকাশে সাঁতার কাটতে আর পানিতে উড়তে পারেন!
* রজনীকান্ত কাঁচ দিয়ে পাথর ভাঙতে পারেন!
* রজনীকান্ত একটি রোড রোলার কিনেছেন তার কাপড় ইস্ত্রি করার জন্য!
* রজনীকান্ত একবার বৃষ্টির মৌসুমে ক্রিকেট খেলতে গিয়েছিলেন। ম্যাচের কারণে বৃষ্টিই পরিত্যক্ত হয়ে গিয়েছিল!


বান্টিও এখনো পড়তে জানে না

ছোট্ট মলি বসে আঁকিবুঁকি করছিল। এমন সময় মা বললেন-
মা : মলি মা আমার, কী করছ?
মলি : বান্টিকে চিঠি লিখছি মা।
মা : কিন্তু তুমি তো এখনো লিখতে জানো না।
মলি : বান্টিও এখনো পড়তে জানে না মা।


বাজে মেয়েটাকেই ঘরের বউ

বাবা : তুমি যদি ওই বাজে মেয়েটার সঙ্গে মেলামেশা বন্ধ না করো তাহলে আমি তোমার হাত খরচ বন্ধ করে দেব।
বিল্লাল : আর তুমি যদি আমার হাত খরচ দ্বিগুন না করে দাও তাহলে আমি ওই বাজে মেয়েটাকেই তোমার ঘরের বউ করে আনব।


কষ্টে চোখ বন্ধ হয়ে যায়

এক কিংবদন্তী শাস্ত্রীয় সংগীতশিল্পী একবার মহিনকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন-
শিল্পী : আচ্ছা বলতো, উচ্চাঙ্গ সংগীত যারা গায়; তারা চোখ বন্ধ করে গায় কেন?
মহিন : আসলে ওনারা দর্শক শ্রোতাদের কষ্টটা সহ্য করতে পারেন না। তাই কষ্টে চোখ বন্ধ হয়ে যায়।


আপনার দোকানের নাম কী

দোকানদার ও ভদ্রলোকের মধ্যে কথোপকোথন-
ভদ্রলোক : আপনার দোকানের নাম কী?
দোকানদার: দরকার কী?
ভদ্রলোক : এমনি। নামটা কী বলবেন?
দোকানদার : বললাম তো দরকার কী?
ভদ্রলোক : আপনি তো ফাজিল লোক একটা।
দেকানদার : আরে ভাই চেতেন কেন? আমার দোকানের নামই তো ‘দরকার কী’।


ইন্টারভিউ বোর্ডে এক যুবক

ইন্টারভিউ বোর্ডে এক যুবককে প্রশ্ন করা হলো-
প্রশ্নকর্তা : ‘ডাক্তার আসিবার পূর্বে রোগি মারা গেল’- এর ইংরেজি কী হবে?
প্রার্থী : এটার ইংরেজি পারি না স্যার। আরবি পারি।
প্রশ্নকর্তা : আরবিটাই বল শুনি।
প্রার্থী : ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।


আপনি আমাকে কিস করবেন

মেয়ে সাধু বাবার কাছে গিয়ে-
মেয়ে : বাবা আমাকে ভবিষ্যৎ দেখানো শিখিয়ে দিন।
সাধু : চোখ বন্ধ করে ঠোঁট আমার কাছে নিয়ে আসো বালিকা।
মেয়ে : না।
সাধু : কেন?
মেয়ে : আপনি আমাকে কিস করবেন।
সাধু : আরে বাহ, তুমি তো ভবিষ্যৎ দেখা শিখে গেছো।


দাও না গো, একটু খেলি

প্রোগ্রামার স্বামী ল্যাপটপ নিয়ে কাজে মগ্ন। স্ত্রী এসে-
স্ত্রী : দাও না গো, একটু খেলি?
মনিটর থেকে চোখ না সরিয়ে-
প্রোগ্রামার : তুমি যখন রান্না করো, আমি কখনো হাঁড়ি চাই তোমার কাছে?


শক্তিবর্ধক মাদক

একটু পরই শুরু হবে ঘোড়দৌড়! এমন সময় দেখা গেল এক জকি তার ঘোড়াকে কী যেন খাওয়াচ্ছেন। দেখেই এক নিরাপত্তাকর্মী ছুটে এলেন।
রাগতস্বরে বললেন, ‘হেই! আপনি আপনার ঘোড়াকে কোনো শক্তিবর্ধক মাদক খাওয়াচ্ছেন না তো?’
জকি বললেন, ‘না, না! এটা একটা চকোলেট। নিন নিন, আপনিও খান। এই দেখুন, আমিও খাচ্ছি। এটা একটা সাধারণ চকোলেট ছাড়া কিছুই না।’
নিরাপত্তারক্ষী চকোলেটসদৃশ বস্তুটা মুখে দিলেন। বললেন, ‘হু, চকোলেটই তো মনে হচ্ছে। ঠিক আছে।’
নিরাপত্তারক্ষী চলে গেলেন। জকি এবার ফিসফিস করে তাঁর ঘোড়ার কানে কানে বললেন, ‘এখন দৌড়ে তোকে কেউ হারাতে পারবে না। শুধু আমি আর ওই নিরাপত্তারক্ষী ছাড়া!’