তোমার এত সাহস হয় কি করে, এমন একটা থাপ্পড় দেবো সারাজিবন মনে থাকবে।কথা গুলো বলছে আর রাগে ফুলছে রানা ।আর নিতু মাথা নিচু করে শুনছে। নিতু-কেন আমি কি করেছি ,যে এভাবে বলছ। রানা-তুমি কি ভাবে বলতে পার যে ,আমি যেন তোমাকে ভুলে যাই। নিতু-এতে তোমার জিবনের জন্য ভাল হবে।আমার একটা অনিশ্চিত জীবন, আর এ জিবনের সাথে জড়িয়ে তোমাকে আমি কোন অনিশ্চয়তার মাঝে ফেলতে চাই না। bangla
sms রানা- তুমি খুব বেশি বোঝা শিখেছো তাইনা।আমাকে কেন বলেছো ,তুমি চলে যাও ভুলে যাও আমাকে,পারবে এটা ? নিতু-না । রানা- তাহলে আমাকে কেন বলছো ? নিতু-জানিনা শুধু জানি এতে তোমার ভাল হবে। রানা- ঠিক আছে আমি তোমাকে ভুলে যাব ।আজ থেকে আমার যা ইচ্ছে তাই করবো আমার জিবনের সাথে,আমার যেভাবে ইচ্ছে চলবো । নিতু-না তুমি এমন কিছুই করবেনা । রানা-কেন করবনা ? নিতু-কারন আমি তোমাকে খুব ভালোবাসি আর তোমার কোন ক্ষতি আমি সহ্য করতে পারবনা । bangla love story রানা-তুমি আমাকে এত ভালবাস আর আমাকে ভালবাসতে শিখিয়ে্ছ,তবে এসব কথা কেন বলো ।দয়া করে আর কোন দিন বলনা । দুজনের চোখে পানি আর ঠোঁটে হালকা হাসি । যেন সব পেয়েছে আর সব পিছনে ফেলে এগিয়ে যেতে পারবে দুজন একসাথে সব বাঁধা কাটি ।
রাত ২ টা এমন সময় ফোন টা বেজে উঠল । আসিফের ঘুমটা ভেগে গেল ।আর মনের মধ্যে ধপ করে উঠল । ও যানে এই ফোন রুনা করেছে । আসিফ আর রুনা একে অপরকে খুব ভালবাসতো । ভালবাসার শুরুটা হয়েছিল রুনার থেকে।কিন্তু তার চঞ্চলটা আর সরলতা দেখে আসিফ ও তাকে ভালবেসে ফেলে। এভাবে ২ বছর কেটে যায় ।রুনার বাবা তার বিয়ে ঠিক করে রুনার আপত্তি সত্তেউ।রুনা আসিফ কে জানাই ব্যাপারটা । কিন্তু আসিফ জানাই এই সময় সে কিছু করতে পারবে না তার বড় ভাই এর এখন ও বিয়ে হয়নি আর সে এমন কিছু করবেনা যার জন্য তার পরিবারের কোন অসম্মান হয় ।তাছাড়া সে এমন কিছু উপার্জনও করেনা যে এখন বিয়ের কথা ভাবা যায় । Bangla Love Story রুনা জানতে চাইল সে কি করবে ।আসিফ বলল আমার কিছু করার নেই তুমি তোমার আব্বুকে বুঝাও ভালো করে। কয়েকদিন পর রুনা আবার আসিফ এর কাছে যায় অনেক আশা নিয়ে।তাকে জানায় তার আব্বু মানছে না সামনে সপ্তাহে বিয়ে ঠিক করেছে ।এখন তুমি কি বল । আসিফ বলল আমি আগে যা বলেছি তাই আমার কিছু করার নেই।তুমি বিয়ে কর নতুন জীবন শুরু কর এতে তোমার ভালো হবে।রুনা আর কিছু বলেনি ওখান থেকে চলে আসে।bangla
love sms তারপর ৯দিন পর রাত ২ টাই ফোন আসে আসিফের কাছে ।রুনার নাম্বার আসিফ ফোন ধরে হ্যালো বলে ওপার থেকে রুনা বলে কাল আমার বাসর রাত হয়েছে আমি তোমার কথা মত নতুন জীবন শুরু করেছি ।একথা বলে ফোন টা কেটে দিল আসিফ কল করল কিন্তু ফোন বন্ধ । এর পর ২ বছর পর আবার রাত ২ টাই ফোন আসে আগের মতই রুনা বলে কাল রাতে আমার ছেলে হয়েছে ।কথা শেষ ফোন বন্ধ ।এবার ৪ বছর পর রুনা জানাল তার মেয়ে হয়েছে । তারপর ১৩ বছর পর এই ফোন ।এর মধ্যে আসিফ ও বিয়ে করেছে ৭ বছর হল ।আসিফ ফোন টা ধরে হ্যালো বলল ওপার থেকে একটা শুকনা কাতর কণ্ঠ যেটা রুনার বলে উঠল আজ আমি শেষ বার এর মত তোমার কাছে ফোন করেছি কারন আমার স্বামী কাল দুর্ঘটনাই মারা গেছে । আর তুমি হয়ত ভাব আমি মাঝে মাঝে তোমাকে কেন ফোন করি ।কারন একটাই তুমি চেয়েছিলে আমি সুখি হই তাই আমার জিবনে যখন সুখের শুরু হয়েছে তখন ই আমি তোমাকে জানিয়েছি ।কিন্তু আজকের পর আর তোমারা আমার মধ্যে যে সিঁড়ি ছিল সেটা শেষ হয়ে গেছে তাই আর কোন সুখ নেই আমার জিবনে আর বলার ও কিছু নেই ।তুমি খুব ভাল থেকো ।আল্লাহ হাফেজ।bangla
love poem এরপর আর কখনও রাত ২ টাই আসিফ এর ফোন বেজে ওঠেনি ।
তোমার ভালোবাসার মানুষটি কে মুল্য
দিতে শেখো, ঐ মানুষটির মতামত,
সিদ্ধান্ত কে মুল্য দিতে শেখো। কোনো
একটা গুরুত্বপুর্ন কাজ যেখানে তোমার
সিদ্ধান্তই ঠিক মনে হচ্ছে, ওখানেও
তোমার ভালোবাসার মানুষটির মতামত
জানার চেষ্টা করো। ও কি বলছে দেখো,
তারপর নাহয় তোমার সিদ্ধান্তই ফাইনাল
করো। ঐ মানুষটির সিদ্ধান্ত যদি তুমি গ্রহন
না ও করো এতে মানুষটি একটু ও কষ্ট
পাবেনা।bangla
sms কারন তুমি তার মতামত জানার
চেষ্টা করেছো, আর মতামত জানার
চেষ্টা করা মানে তোমার কাছে তার
একটা মুল্য আছে, এটা তুমি প্রমান করেছো।
পৃথিবীর সব সুখী দম্পতি এই ব্যাপারটা
মেনে চলে.....। একটা মানুষ সবসময় চায় তার বিশেষ মানুষটি
তাকে মুল্য দিক, সব কাজে তার মতামত
জানার চেষ্টা করুক। নিজেকে মুল্যহীন
ভাবা কোনো মানুষের পক্ষে অসম্ভব
ব্যাপার। তুমি যখন তোমার বিশেষ মানুষটির
মতামত জানার চেষ্টা করো তখন ঐ মানুষটি
তোমার আর তোমার ভালোবাসায়
রেসপেক্ট দেখতে পায়। আর নিজেকে
সুখী মনে করে। দামি গাড়ি, বাড়ি নয়; ঐ
মানুষটির শুধু কথাকে মুল্য দিয়ে তাকে
সুখী করা চাট্টিখানি কথা নয়। পৃথিবীতে
সব অসুখী দম্পতির এই একটাই প্রবলেম, ওদের
ভালোবাসায় কোনো রেসপেক্ট নেই,
নেই কারো মতামতের মুল্য। দুজনই অসুখী,
সম্পর্ক অসুখী, জীবনও অসুখী।
একটা শার্ট কেনার আগে তাকে ফোনে
জিজ্ঞেস করো শার্টের কোন কালারটা
ভালো লাগে তার। মানুষটি তার পছন্দের
কালারটার সাথে শার্ট টা মিলিয়ে
তোমায় কল্পনা করেই সুখী হবে...bangla love sms.।
পৃথিবীতে ক্রমশই অসুখী মানুষ বাড়ছে, এত
অসুখী মানুষের ভীড়ে একদিন ঠিকই
তোমরা সুখী হবে। প্রচন্ড সুখী। সুখ নামক
ব্যাপারটা ঐ ভালোবাসায় লেপ্টে
থাকে যেখানে একে অপরের প্রতি
রেসপেক্ট আর মুল্যায়ন রয়েছে....।
ভালোবাসার মানুষের সাথে বিয়ে হবেনা প্রেমিকা জিজ্ঞেস
করলো, আচ্ছা অন্য কারো সাথে আমার বিয়ে হয়ে গেলে কি
করবে তুমি? ভুলে যাবো, ছেলেটা উত্তর দিলো। ছেলেটার উত্তর
শুনে মেয়েটি রাগে অন্যদিকে মুখ ঘোরালো। ছেলেটি আবার
বলল, তুমিও আমাকে ভুলে যাবে, সবচেয়ে বড় কথা, আমি যত দ্রুত
তোমাকে ভুলে যাবো, তার চেয়েও বেশি দ্রুত তুমি আমাকে
ভুলে যাবে। কি রকম? প্রেমিকা প্রশ্ন করলো। ছেলেটি বলতে শুরু
করল, "মনে করো বিয়ের প্রথম তিনদিন তুমি এক ধরনের ঘোরের
মধ্যে থাকবে। শরীরে গয়নার ভার, মুখে মেকআপ এর প্রলেপ,
চারিদিক থেকে ক্যামেরার ফ্লাশ, মানুষের ভিড়, তুমি চাইলেও
তখন আমার কথা মনে করতে পারবে না। 'আর আমি তখন তোমার
বিয়ের খবর পেয়ে হয়ত কোন বন্ধুর সাথে উল্টাপাল্টা কিছু
খেয়ে পড়ে থাকবো।bangla sad sms আর তার কিছু পর তোমাকে হৃদয়হীনা বলে
গালিদেব, আবার পরক্ষনেই পুরাতন স্মৃতির কথা মনে করে
বন্ধুকে জড়িয়ে ধরে কাঁদবো। বিয়ের পরের দিন তোমার আরো
ব্যস্ত সময় কাটবে। আর প্রথম সপ্তাহে, স্বামী আর মিস্টির
প্যাকেট এই দুটো হাতে নিয়ে তুমি বিভিন্ন আত্মীয় স্বজনের
বাড়ি ঘুরে বেড়াবে। আমার কথা তখন তোমার হঠাত হঠাত মনে
হবে। এই যেমন স্বামীর হাত ধরার সময়, এক সাথে গাড়িতে চড়ার
সময়। আর আমি তখন ছন্নছাড়া হয়ে ঘুরে বেড়াব, আর বন্ধুদের বলব
বুঝলি ভাই, জীবনে প্রেম ভালোবাসা কিছুই না, সব মিথ্যে।
পরের একমাসে তুমি হানিমুনে যাবে, নতুন বাড়ি পাবে, শপিং,
ম্যাচিং, শত প্লান, আর স্বামীর সাথে হালকা মিষ্টি ঝগড়া।
তখন তুমি বিরাট সুখে, হঠাত আমার কথা মনে হলে ভাববে, আমার
সাথে বিয়ে না হয়ে বোধহয় ভালই হয়েছে। আমি ততদিনে বাবা,
মা, বন্ধু কিংবা বাড়ির বড়দের বকা খেয়ে মোটামুটি সোজা
হয়ে গিয়েছি। ঠিক করেছি কিছু একটা কাজ পেতে হবে, তোমার
চেয়ে একটা সুন্দরী মেয়ে বিয়ে করে তোমাকে দেখিয়ে দিতে
হবে। সবাইকে বলব, তোমাকে ভুলে গেছি। কিন্তু তখনও
মাঝরাতে তোমার এসএমএস গুলো বেরকরে পড়বো আর
দীর্ঘশ্বাস ছাড়ব। দুই বছর পর তুমি আর কোন প্রেমিকা কিংবা
নতুন বউ নেই। মা হয়ে গিয়েছো, পুরাতন প্রেমিকের স্মৃতি,
স্বামীর আহ্লাদ-ভালোবাসা, এসবের চেয়েও বাচ্চার
ডায়াপার, হামের টীকা এসব নিয়ে বেশি চিন্তিত অর্থাত তখন
আমি তোমার জীবন থেকে মোটামুটি পারমানেন্টলি ডিলিট
হয়ে যাবো। এদিকে ততোদিনে আমিও একটা কাজ পেয়েছি,
বিয়ের কথা চলছে। মেয়েও পছন্দ হয়েছে। আমি এখন ভীষণ
ব্যাস্ত। এবার সত্যিই আমি তোমাকে ভুলে গিয়েছি। শুধু রাস্তা
ঘাটে কোন প্রেমিক-প্রেমিকা দেখলে তোমার কথা মনে
পড়বে। কিন্তু তখন আর দীর্ঘশ্বাসও আসেবে না....। এতদূর পর্যন্ত
বলার পর ছেলেটি দেখল তার প্রেমিকা ছলছল চোখ নিয়ে তার
দিকে তাকিয়ে আছে। মুখে কোন কথা নেই। ছেলেটি ও চুপচাপ।
একটু পর প্রেমিকা বললো - "তবে কি সেখানেই সব শেষ?"
ছেলেটি বলল - না। কোন এক মন খারাপের রাতে তোমার স্বামী
নাক ডেকে ঘুমুবে, আর আমার বউও ব্যস্ত থাকবে নিজের
ঘুমরাজ্যে। শুধু তোমার আর আমার চোখে ঘুম থাকবেনা, সেদিন
অতীত আমাদের দুজনকে নিঃশ্বদে কাঁদাবে। আল্লাহ ব্যাতীত
সে কান্নার কথা কেউ জানবে না, কেউ না...। মেয়েটি
ছেলেটিকে জড়িয়ে ধরে হাউমাউ করে কাঁদতে লাগল....
পরিশেষে এটাই বলবো যে পরিস্থিতি কাছে মানুষ আজ আনেক
অসহায়!!!?
একটি মেয়ে রিক্সা করে কলেজ থেকে বাসায় ফিরছে । এমন সময় একটা ছেলে রিক্সার সামনে এসে দাঁড়ালো । বাধ্য হয়ে রিক্সা থামাতে হল । মেয়েটি তো রেগে উঠে কিছু বলতে যাচ্ছিল । এমন সময় ছেলেটি হাত জোর করে বলল ,please রাগ করোনা আমি শুধু কয়টা কথা বলে চলে যাব । মেয়েটি তো অবাক ,কারন বাবা এখান কার কিছুটা প্রভাবশালী বেক্তি । তাই কারো সাহস হয়না তার সাথে কথা বলার । bangla love story ছেলেটি বল্ল,তুমি হয়তো আমাকে দেখনি আর জাননা । মেয়েটি বল্ল,জানিনা তবে কয়েক বার রাস্তায় দেখেছি মনে হয় । ছেলেটি বলল , আমি তোমাকে আজ ৫ বছর ধরে ভালবাসি । অনেক অনেক বেশি ভালবাসি ।কিন্তু কোনদিন বলিনি । আজ ও বলতাম না যদিনা আমি এখান থেকে চলে যেতাম । আমি কিন্তু ভয়ে বলিনি তা না , আমি জানি যে আমি তোমার বা তোমার পরিবারের যোগ্য না তাই বলিনি । মেয়েটি ছেলেটির কথা শুনে হতভম্ব হয়ে গেছে । বলল ,আমি আপনাকে চিনিনা বা জানিও না আর আমার মনে আপনার জন্য কোন ভালবাসার আনুভুতি ও নেই । ছেলেটি বলল , it's ok no problem . bangla
love sms মেয়েটি বলল , কোথায় জাবেন। ছেলেটি বলল , একটা ভাল চাকরি হয়েছে তাই চলে যাচ্ছি ।আমি তোমাকে পাওয়ার আশা কোনদিন করিনি । শুধু একটা ইচ্ছে করেছি যে , একদিন না একদিন তোমাকে আমার মনের কথা জানাব।তাই আজ আমার সব ইচ্ছে শেষ হল । আচ্ছা ঠিক আছে তুমি অনেক অনেক ভাল থেকো আর অনেক সুখি হও । তোমার জন্য আমি সারাজিবন দোয়া করব । তাই বলে ছেলেটি চলে গেল। আর একবার ও পিছন ফিরে তাকাল না । মেয়েটি তো আবাক এ কেমন ভালবাসা। ছেলেটির মুখের দিকে একবার ভাল করে তাকিয়েছিল মেয়েটি ।দেখল ছেলেটির মুখে হাসি আর চোখে পানি । লুকানোর চেষ্টা করছে কিন্তু ধরাপরে গেলো । ছেলেটি মুখে হাসি নিয়ে মেয়েটিকে সুখে থাকার দোয়া করছে আর চোখের পানি সারাজিবনের জন্য দূরে জাউয়ার জন্য আর চোখে একটা উজ্জলতা জেন সে তার মনের সব ইচ্ছে পুরন করেছে ।bangla
love poem বন্ধুরা ভেবনা যে ,ছেলেটির সাথে মেয়েটির আবার দেখা হবে বা প্রেম হবে । কিন্তু সে রকম কিছু হবে না । কারন এটা সিনেমা বা নাটক উপন্নাস না ,এটা বাস্তব তাই এখানে এমন কিছুই হয়নি বা হবেনা ।বন্ধুরা সব শেষে শুধু এ টুকু বলতে পারি........................ ফুল ফোটেনি তবুও সুভাস দিয়ে গেল ভালবাসা মেলেনি তবুও তৃপ্তি নিয়ে গেল, ভালবাসার বিনিময়ে ভালবাসা চায়নি সে শুধু সৃতি গুলোকে নিজের করে নিয়ে গেল।।
আমার নিজের একটা মতামত আছে প্রেম আর ভালবাসা নিয়ে যা তোমাদের বলতে চায় ।আর সে বিষয়ে তোমাদের মতামত চাই ,যে এটা ঠিক কিনা? প্রেম এমন একটা বিষয় যা যে কোন সময় যে কারো সাথে করা যায় ।তার জন্য কোন শর্ত প্রয়োজন হয় না ।শুধু দুজনের ইচ্ছে থাকলেই হয় । আর ভালবাসা এটা এমন জিনিস যা কেউ ভাবেনা বঝেনা শুধু হয়ে যায় ।কারো জন্য মনে টান তৈরি হয় ।তার জন্য মনের মধ্যে অজানা এক অনুভূতি তৈরি হয় ।শুধু মনে হয় তাকে দেখি ,শুনি ।কাছে না থাক কিন্তু সামনে থাক ।তার ছোট ছোট কথা তোমার মনে শিহরণ জাগায় ।তার খুশি দেখলে নিজের অজান্তে তোমার মুখে হাসি ফুটে ওঠে । bangla love story তবে এটা দুজনের মধ্যে হতে গেলে শর্ত আছে । আর তা হল ,যে ফিল টা তুমি তার জন্য করো ঠিক তেমনি ফিল তোমার জন্য তার মনেও আসতে হবে। তাহলে হবে ভালবাসার জয় । আর তুমি যদি বল ,আমি তোমাকে ফিল করি ,তোমাকে এত ভালবাসি তাহলে তুমি কেন আমাকে ভালবাসবে না । তাহলে আমি বলবো এটা একদম ভুল ,কারন এটা একটা ফিল আর যেটা জোর করে আনা যায় না । নিজে থেকে আসে আর যখন আসে সব কিছু উপেক্ষা করে আসে। এবার তোমরা বল ,কারন সবার আলাদা আলাদা মতামত আছে । তাই সবায় বল আমি ঠিক কি না?বা তোমাদের কি মত এ বিষয়ে ?
সকালে ঘুম থেকে জেগে ভাবছি এখন যদি গরম গরম চা পেতাম খুব ভাল হতো । যেই ভাবা শেষ দেখি ছোট বোন চা নিয়ে হাজির । -চা শেষ করে ভাবছি আজ কিছু কেনা কাটা করতে হবে । কিন্তু আব্বুকে বললে কত প্রশ্ন আর আম্মুর বকাবকি । bangla
sms রুম থেকে বের হয়ে খাবার টেবিলে আসতেই আব্বু বলল -সামনে সপ্তাহ বিয়ে বাড়ি যেতে হবে তাই নিজের আর সবার জন্য কেনাকাটা করে এসো ।আর আম্মু বলল -তোর কি কি লাগবে বললে সব নিয়ে নিও ।পরে বলনা এটা নেয়া হয় নি ওটা নেয়া হইনি । -কেনাকাটা শেষ করে ভাবছি বাসায় যেয়ে যদি পোলাও গোশত হত তাহলে খুব ভাল লাগতো । কিন্তু আসার সময় তো সবজি কাটতে দেখে এলাম । বাসায় ঢোকার সময় পোলাও এর গন্ধ পেলাম । ছোট বোন বলল - গ্রাম থেকে চাচ্চু আর আপু এসেছে. হাত মুখ ধুয়ে আসো আব্বু খেতে ডাকছে । -বিকেলে ভাবছি কয়দিন কোথা থেকে ঘুরে আসলে অনেক ভাল লাগতো । কিন্তু আম্মু আমাকে একা কোথাও যেতে দেয়না ।সন্ধ্যায় আম্মু বলল- তোমার ফুফু ফোন করেছিল বলল- বিয়েতে আমাদের আগে থেকে যেতে কিন্তু আমরা এত তাড়াতাড়ি যেতে পারছিনা তাই তুমি যাও কাল সকালে। আমি তো বেহুঁশ হতে হতে বাঁচি ।এসব কি হচ্ছে ? bangla love poem আমার মনে হল কে যেন আমার কান ধরে টানছে । চোখ মেলে দেখি আম্মু আমার কান ধরে টানছে আর বলছে এত ঘুম কেউ ঘুমায় ,এখন জলদি ওঠো অনেক কাজ আছে । আমার তো মাথায় হাত । এতক্ষণ সপ্ন দেখছিলাম ,ভাবলাম এত সুন্দর শুধু স্বপ্নয় হয় । বাস্তবটা অনেক কঠিন ।এটা আমি মনে করি ।।
শ্যামলী তখন ইন্টার পরীক্ষা দেবে আর রাজিব মেডিকেলে ফাইনাল ইয়ার । শ্যামলীদের বাড়ি মেডিকেল কলেজের পাশেই ।শ্যামলী অন্য মেয়েদের মত ছেলেদের সাথে ঘুরা আড্ডা দেয়া পছন্দ করত না।বেশির ভাগ সময় পড়া নিয়ে থাকে ।আর রাজিব খুব লাজুক ছেলে । শ্যামলীর বাসায় প্রতিদিন ওর বান্ধবীরা এসে অনেকক্ষণ থাকতো,পড়া শেষ করে আড্ডা দিত বেল্কনিতে বসে ।ওরা প্রতিদিন দেখত একটা সুন্দর ছেলে প্রতিদিন রাস্তা দিয়ে যায় ।ওরা তাকে দেখে অকারনে হাসাহাসি করত ।কিন্তু ছেলেটা শুধু একদিন উপরে তাকিয়েছিল আর কোনদিন তাকায় না। একদিন সবায় বসে কথা বলছে ভালবাসা নিয়ে ।আর শ্যামলী শুধু বসে শুনছে ।তখন ওর এক বান্ধবি বল্ল-জানিস তোরা মানুষ ইচ্ছে করলেও অনেক কিছু করতে পারেনা ।সবায় বলে- ঠিক কথা। pream pronoy শ্যামলী বলে –কেন পারবে না ,মানুষ চেষ্টা করলে সব করতে পারে। তখন ওর অন্য বান্ধবি বলে-আচ্ছা তাহলে তোকে আমরা একটা কাজ বলব পারবি করতে? শামলি-কি কাজ? প্রথম বান্ধবি বলে-না থাক ও পারবেনা ,তাই বলে কাজ নেই। শামলি-বল কি কাজ করতে হবে আমি করব। তখন সবায় এক সাথে বলে আজ তুই একজনকে I love u বলবি আমরা যাকে বলব। শ্যামলীর মুখ দেখে অর এক বান্ধবি বলে –এই তোরা এটা বাদ দে ওকে দিয়ে এই সব হবে না।শ্যামলী ভাবল আজই বলতে হবে আর এত তারাতারি ওরা কাউকে খুঁজে পাবে না ,তাই বলল –বল তোরা কাকে বলতে হবে। bangla
love sms ওরা একে অন্নের দিকে তাকিয়ে বলল একসাথে- নিচের ওই ছেলেটাকে যে প্রতিদিন এদিক দিয়ে যায় ।শ্যামলী বলল- এই তোরা কি বলিস এই সব , সেতো কারো দিকে তাকিয়েও দেখে না ,তাকে কি ভাবে বলব ।তোরা অন্য কারো কথা বল,আমি ওকে কিছু বলতে পারবনা ।ওরা বলে – আমরা জানতাম তোকে দিয়ে হবে না। শ্যামলী ঠিক আছে আমি বলবো। ওদের বললেও মনে মনে খুব ভয় পাচ্ছে,কি ভাবে কি বলবে বুঝতে পারছে না ।এভাবে রাজিব এর আসার সময় হয়ে গেল। ওর বান্ধবিরা ওকে ধাক্কা দিয়ে গেটের বাইরে বের করে দিল। শ্যামলীর হাতে একটা মোটা বই ভুল করে বই হাতে নিয়ে চলে এসেছে।রাজিব ওর সামনে আসতেই শ্যামলী কাঁপা শুরু করে আর ওর হাত থেকে বই টা পরে যায় । রাজিব দেখে একটা খুব সুন্দর মেয়ে রাস্তার মাঝ খানে দাড়িয়ে আছে ,ও পাশ কেটে চলে যাচ্ছিলো তখন বইটা পরে যায় । তাই ওকে সাহায্য করার জন্য বইটা তুলতে গেল,সাথে শ্যামলীও । দুজনে চোখাচোখি হয়, একটু পর অনুভব করে ওদের হাত একে অন্নের সাথে লেগে আছে।দুজনেই তাড়াতাড়ি হাত সরিয়ে নেয় ।শ্যামলী ওকে শুধু ধন্যবাদ দিয়ে চলে আসে। শ্যামলীকে ওর বান্ধবিরা কত কিছু বলে,সে সব ওর কানে যায় বলে মনে হয়না।যেন কোন ঘোড়ের মদ্ধে আছে । bangla
romantic sms এরপর থেকে শ্যামলী ওপর থেকে আর রাজিব নিচে থেকে দুজন দুজনকে দেখত যাওয়া আসার সময় । এভাবে রাজিব এর পরীক্ষা শেষ হয়ে গেল । আর অনেক দিন হোল রাজিব এদিকে আসেনা । শ্যামলী তো অস্থির হয়ে পরে ।কি করবে ভেবে পায়না । রাজিব এর নাম ছাড়া যোগাযোগ করার জন্য সে কিছু জানেনা । একদিন ওদের বাসায় মেহমান আসে । শ্যামলীর আব্বু ওকে আর ওর আম্মুকে ডেকে বলল- এরা রাজিব এর মা বাবা ।কয়েকদিন আগে আমাকে ফোন করেছিল রাজিব র শ্যামলীর বিয়ের জন্য । আমি ভাল করে খোঁজ খবর নিয়ে আজ ওদের আসতে বলেছি । তারপর রাজিব সম্পর্কে সব বলল । পরে শ্যামলীর কাছে জানতে চায়-বল মা এখন তোমার কি মত আমাদের অনেক পছন্দ হয়েছে । শ্যামলী কিছুক্ষণ চুপ থেকে কি বলবে ভাবছে , মনের মধ্যে যেন আনন্দের ঝর বইছে । তারপর বলে – আপনারা যা ভাল বোঝেন করেন আমার কোন আপত্তি নেই। বিয়ে হল দুজনের খুব তাড়াতাড়ি ,বিয়ের আগে কেউ কাওকে দেখতে চাইনি তাই দেখাও হইনি।বিয়ের পর যখন প্রথম দুজনে একা হল তখন একে অন্নের চোখে চোখ রেখে এক সাথে বলল- I Love you
এক মেয়ে ১৮-১৯ বছরের এক কাজে যেয়ে পথ হারিয়ে ফেলে।চলতে চলতে একটা ঘর দেখতে পেল।মেয়েটি গিয়ে দরজায় নক করল।দরজা খুলে এক ২৫-২৬ বছরের যুবক। মেয়েটি বলল আমি পথ হারিয়েছি আমাকে একটু সাহায্য করবেন।যুবক জানতে চাই তার বাড়ি কথায়।মেয়েটি বলে তার গ্রামের নাম।যুবক বলে ওখানে যেতে অনেক রাত হয়ে যাবে আজ রাত এখানে থাকেন সকালে আমি পৌঁছে দেব।মেয়েটি উপায় না দেখে রাজি হয়ে গেল।ঘরে গিয়ে যুবক ঘরের মাঝে পরদা টেনে নিচে বিছানা করে মেয়েটিকে উপরে শুতে বলল।মেয়েটি বিছানায় শুয়ে ভয়ে কাঁপছে। bangla sad sms শুয়ে থেকে দেখল যুবক বই পড়ছে। অনেক্ষন পর যুবক বই রেখে মম্বাতির সামনে বসে থাকল। মেয়েটি ভয়ে কাঁপছে। কিন্তু অবাক হয়ে দেখল যুবক তার হাতের আজ্ঞুল মম্বাতির আগুনের উপর ৫ মিনিট ধরে ধরে রেখেছে আর এভাবে হাতের প্রতিটা আজ্ঞুল পুরাচ্ছে।এভাবে বিনিদ্রা কাটল দুজনের রাত।সকালে যুবক মেয়েটিকে বাড়ি দিয়ে গেল।মেয়েটি তার বাবাকে সব ঘটনা বলল। কিন্তু বাবার কেন জানি বিসশাস হল না।তাই নিজে কি ঘটনা জানার জন্য যুবক টির ঘরে গেল সন্ধায়। bangla
sms যুবক আগের মত বাবাকেও থাকতে বলল।বাবা দেখল সত্যি যুবক তার আজ্ঞুল বেধে রেখেছে।উনি জানতে চাইলেন কি হয়েছে।যুবক বলল,কাল রাতে আমার ঘরে এক সুন্দরি যুবতি ছিল। তাই শয়তান আমাকে কুমন্ত্রনা দিচ্ছিল। আমি সেই কুমন্ত্রনা থেকে বাচার জন্য নিজেকে কস্ট দিচ্ছিলাম।তবে আমার কস্টের চেয়ে তার কুমন্ত্রনা বেশি ছিল। তবে আল্লাহর দয়ায় আমি নিজেকে বাঁচাতে পেরেছি।বাবার যুবক এর সসতায় মুগ্ধ হলেন। তাকে সাথে নিয়ে বাড়ি এলেন আর তার মেয়েকে যুবক এর সাথে বিয়ে দিলেন। bangla love sms :::::::;(সসতা আর সত্য পথে থাকলে জিবনে একটু দেরি হলেও সব ভাল হয়।:::;::)
আনিকা এই আনিকা –কি করিস এখানে বসে? কথা বলতে বলতে এগিয়ে আসে নাইরা আর হিমু। ওরা তিন জন খুব ভাল বন্ধু।সবাই ওদের রাগায় এক ডালে দুই পাখি বলে। কিন্তু ওরা থাকে ওদের মত । হিমু খুব ভাল ছাত্র আর আনিকাও। তাই প্রথম দিন থেকেই ওরা ভাল বন্ধু হয়ে যায় ।১বছর চলছে ,তবে যেন আগের থেকে বেশি একে অপরের সাথে মিশে গেছে । ওরা কাছে আসলে আনিকা কি যেন লুকালো । নাইরা বলে-কি লুকালি দেখি । আনিকা তাও দেখাই না ।পরে নাইরা জোর করে ওর হাত থেকে কেড়ে নিয়ে দেখে প্রেম পত্র । bangla love story নাইরা বলে –তুই কবে থেকে এ সব করছিস আর আমাদের জানাস নি, আমরা এটা তর থেকে আশা করিনি । আনিকা-তোরা যেমন ভাবছিস এটা তেমন কিছু না ,আমি জানিনা অকে,কেমন দেখতে ,নাম কি ।আমি কলেজ আসার এক সপ্তাহ পর থেকে প্রথম ক্লাস এর পর আমার বইয়ের মাঝে একটা করে চিঠি পায় । পড়ে আমার কেন জানি খুব ভাল লাগে ।তোদের বলতে যেয়ে বলতে পারিনি । হিমু-কে সে জানার চেষ্টা করিস নি ? আনিকা- হ্যাঁ ,আমি লুকিয়ে দেখার চেষ্টা করেছি কিন্তু কোনদিন দেখিনি । হিমু- তো আর কি বাদ দে ওই সব কোথাকার কে তার কোন ঠিক নেই । আনিকা –নারে আমি আস্তে আস্তে ওকে অনেক ভালবেসে ফেলেছি। ওর চিঠি না পড়লে যেন আমার দিনটা নষ্ট হয়ে যায়, কিছু ভাল লাগেনা। নাইরা- কি বলিস এই সব ,দেখা না শুনা না ভালবেসে ফেললি। আনিকা-কি করব হয়ে গেল ।ও যেমন ই হোক আমি ওকে খুঁজে বের করবই। নাইরা-আমার তো একজনকে সন্দেহ হয়,তাই বলে হিমুর দিকে তাকাল। হিমু আর আনিকা একে অন্নের দিকে তাকাল ।হিমু গো- বেচারার মত তাকিয়ে আছে।তখন নাইরা বলে – আরে আমি হিমুর কথা বলছিনা ,ওর একটা ফুফাতো ভাই আছে না যে নাকি তোকে পছন্দ করে ।আর তোর সাথে কথা বলতে চেয়েছিল আর তুই বলিস নি ,সে হতে পারে। হিমু- কিন্তু আমি ত কিছু জানিনা। নাইরা-তোকে বললে তো তুই মানবি না তাই হইত অন্য কাউকে দিয়ে এটা করায় যাতে আনিকা অর প্রেমে পরে। আনিকা – এই হিমু দেখনা ওর সাথে কথা বলে ।সত্যি যদি ও হয় আমি ওর সাথে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব দেখা করতে চায়,কারন আমি জানি যে ওত সুন্দর করে মনের কথা লিখতে পারে তার মন টাও অনেক সুন্দর। হিমু- আচ্ছা আমি কথা বলে তোকে জানাব।কিছু দিন পর হিমু বল্ল-কাল ও আমাদের বাড়ি বেড়াতে আসবে ,আমি কিছু বলিনি এ ব্যাপারে যা বলার তুই বলবি। bangla
love sms আনিকা –ঠিক আছে,খুব ভাল হল আমি তোদের বাড়ি গিয়ে দেখা করে কথা বলব। জানিস ওর লেখার মাঝে ওর সরলতা আর ভালবাসা সব দেখা যায় ,যা আমাকে মুগ্ধ করে ।পরের দিন আনিকা হিমুর বাড়ি গিয়ে দেখে হিমু পরছে।আনিকাকে দেখে হাশি মুখে বলে-বস আর দুঃখিত ও আজ আসতে পারল না ,বলেছে সামনে সপ্তাহ আসবে।আনিকার হাসিটা উবে গেল ,মুখে বলল- ঠিক আছে আমি সামনে সপ্তাহ আসব। হিমু-আনিকা একটা কথা বলব? আনিকা-কি রে? হিমু- ওকে তো তুই ঠিক মত দেখিস নি ,জানিস না। ও যদি তোর মনের মত না হয়। আনিকা-যে চিঠিতে ওত সুন্দর করে মনের কথা লিখতে পারে আর তার মনে আমার জন্য অনেক ভালবাসা আছে আর আমার মনে তার জন্য ।আমার জন্য এটাই অনেক । হিমু- তুই তাকে এত ভালবাসিস? আনিকা- হ্যাঁ । পরের সপ্তাহ আনিকা হিমুর বাড়ি এসে দেখে দরজায় তালা দেয়া।কি করবে ভাবছে এমন সময় নাইরার কথা মনে পড়ল । ভাবল অর সাথে দেখা করে দেখি ও কিছু জানে কিনা ।নাইরার বাড়ির ভিতর যেতে গিয়ে দেখে নাইরা বের হচ্ছে । আনিকাকে দেখে থেমে গেল তারপর কেঁদে উঠল । আনিকা তাড়াতাড়ি ওর কাছে গিয়ে বলল -কি হয়েছে কাঁদছিস কেন? নাইরা-হিমুর এক্সিডেন্ট হয়েছে,খুব খারাপ অবস্থা। আনিকা- কি বলছিস , কি করে , কখন হল । নাইরা-সকালে ও ফুল কিনে আসছিল তখন। আনিকা- আজ তো বিশেষ কোন দিন না তো ও ফুল কি করবে? নাইরা-ও তোকে আজ প্রপোজ করতে চেয়েছিল। আনিকা- মানে কি এই সব এর? bangla
love poem নাইরা- আরে হিমু তোকে কলেজের প্রথম দিন দেখে ভালবেসে ফেলে আর তোকে জানানোর জন্য চিঠি দেয় । কিন্তু তুই যখন চিঠি পড়ে তখন আর তোকে কিছু বলেনি । কারন ও ভেবেছে ওর কথা জানলে হয়তো তুই কষ্ট পাবি আর তোর হাসিটা থাকবে না,তাই প্রতিদিন চিঠি দিত আর দূরে দাড়িয়ে প্রান ভরে তোকে দেখত। ও তোকে অনেক বেশি ভালবাসে, ও ভেবেছিল কোনদিন তোকে জানাবে না কিন্তু তুই যখন বললি –তুইও তাকে ভালবাসিস তখন তোকে জানানোর সিদ্ধান্ত নিল । কিন্তু ও তোকে দেখলে সাহস করে কিছু বলতে পারেনি সেদিন । তাই আজ বলবেই ভেবেছিল । আনিকা-তুই জানিস কবে থেকে? নাইরা-মাস ছয়েক আগে আমি একদিন ওকে চিঠি রাখতে দেখে ফেলি । পরে ও আমাকে সব বলে আর ওয়াদা নেয় আমি যেন তোকে কিছু না বলি। আনিকা কেমন যেন হয়ে যায় নাইরা ওকে ধাক্কা দেয়।আনিকা বলে-তাড়াতাড়ি হাসপাতাল চল । ওরা হাসপাতাল গিয়ে শুনল অপারেশন হয়ে গেছে ,হুস হলে বোঝা যাবে কেমন আছে,তবে আমরা আশা করছি সব ঠিক আছে।আনিকা খুব টেনশন করছে আর নাইরা ওকে বোঝাচ্ছে –কিছু হবেনা সন ঠিক হয়ে যাবে।এক ঘণ্টা পর ডাক্তার জানাল –রোগীর হুস এসেছে তবে সে বার বার আনিকা বলছে ।আপনাদের মাঝে আনিকা কে? সে গেলে ভাল হয়। আনিকার ব্যাপারে নাইরা হিমুর মা –বাবাকে আগেই বলেছিল তাই তারা যেতে বললেন আনিকাকে।আনিকা দরজা খুলে দেখল হিমু চোখ বুজে শুয়ে আছে,আর ওর মাথায়, হাত, পায়ে ব্যান্ডেজ বাধা।আনিকার চোখে পানি এসে গিয়েছিল, তাড়াতাড়ি চোখ মুছে হিমুর কাছে এগিয়ে গেল। হিমুর হাতের উপর আস্তে করে হাত রাখল,হিমু চমকে উঠে চোখ খুলে আনিকাকে দেখে হাসার চেষ্টা করে বল্ল-তুই এখানে কি করে,কখন এলি,কে বলল? bangla
romantic sms আনিকা-আস্তে ,ওরে বাবা এত প্রশ্ন একসাথে । হিমু-sorry আনিকা-কেন? হিমু-আজও আসলো না আর তোর সাথে দেখা হল না ।তোর খুব খারাপ লাগছে নারে? আনিকা- হ্যাঁ আমি আজ ভেবেছিলাম তাকে প্রপোজ করব। হিমু- আজ আর হল না অন্য দিন করিস। আনিকা-না আমি আজই করব । আমি জানি আমি তাকে যেমন ভালবাসি সেও আমাকে খুব ভালবাসে। তাই আমি যখন বলেছি দেখা করব,তাই সে দেখা করবেই।হিমু কি বলবে ভেবে পেল না।তারপর কিছুক্ষণ চুপ থেকে কি বলতে গেল কিন্তু আনিকা ওকে ইশারায় চুপ করতে বলল। তারপর আনিকা কিছুক্ষণ মাথা নিচু করে থেকে হিমুর চোখে চোখ রেখে হাতটা ধরে বলল-আমি সত্যি তোকে অনেক ভালবাসি আর তুই আমাকে এত ভালবাসিস আগে বলিস নি কেন?নাইরা না বললে ত জানতেই পারতাম না। হিমু- কি করে বলব ,তোর বন্ধুত্ব আমার কাছে অনেক দামীরে ওটা হারাতে চাইনি।কিন্তু আজ বলবো-আমি তোমাকে অনেক অনেক ভালবাসি আনিকা। আনিকা- এটা কি হল? হিমু একটু ভয় পেয়ে বলল- কোনটা? bangla
sad sms আনিকা-তুই আমাকে তুমি করে কেন বললে? আর বলবে না কোনদিন। কারণ তুই ডাকটা আমাদের বন্ধুত্তের আর সব সম্পর্কের আগে আমি আমাদের বন্ধুত্ব টা রাখতে চাই। হিমু- ঠিক আছে
যুবকঃ চাচা কয়টা বাজে..? চাচাঃ
জানি না । যুবকঃ কিন্তু আপনার
হাতে তো ঘড়ি আছে, প্লিজ বলেন
না । চাচাঃ না আমি বলবো না । যুবকঃ কিন্তু কেন..? চাচাঃ কারণ,
আমি সময় বললে তুমি থ্যাঙ্কস
বলবা । তারপর নাম বলবা, তারপর
আমার নাম জিজ্ঞাস করবা ।
এরপর কি কর সেটা বলবা, আমি
কি করি জনতে চাইবা । তারপর
আমাদের জানা শোনা হবে ।
এখানে গল্প করতে থাকবা ।
ট্রেন আসলে টিকেট কেটে আমার
পাশের সিটে বসবা । এরপর আমি
যেই স্ট্যাশনে নামবো, সেখানে
তুমিও নামবা । love tips আমার একটা
সুন্দরী মেয়ে আছে, যে আমাকে
স্ট্যাশন থেকে নিতে আসবে তাকে
তুমি দেখবা । সেও তোমাকে
দেখবে । যদি দুজন দুজনকে
পছন্দ করো, তাহলে প্রেম করবা
।এরপর বিয়ে করতে চাইবা । তাই
আমাকে মাফ করো ভাই, আমি
সময় বলতে পারবো না ।
কারণ,আমি তোমার মত কাঙ্গাল
জামাই চাইনা, যার কাছে সময়
দেখার জন্য ঘড়িটা পর্যন্ত নাই bangla
funny sms
চান্দু গেল তার
ছাত্রীকে প্রাইভেট পড়াতে
চান্দু তার ছাত্রীকে গণিত
শেখাচ্ছে……… ↓ ↓
মনে কর, তোমার কাছে ৫ টা
গোলাপ আছে,
আমি তোমাকে আরো ৫
টা দিলাম। তাহলে, তোমার
কাছে মোট গোলাপ থাকবে ১০
টি, এটা হল যোগ । চান্দুঃ বুঝেছ ? অনেক মজা না ?? ছাত্রীঃ জ্বি । ↓
↓
এবার ধর আমার কাছে ১০ টা চকলেট আছে, আমি
তোমাকে ৮
টা দিয়ে দিলাম আমার কাছে ২
টা থাকবে ।
এটা হল বিয়োগ । চান্দু:-বুঝেছ ?
অনেক মজা তাই না ? ছাত্রী-: জ্বি। bangla jokes ↓
এবার মনে কর, তুমি আমায়
তিনটা চুমু দিলে, আর আমি তোমায় চুমু দিলাম ১২
বার ।
তাহলে মোট ৪ গুণ চুমু
তুমি বেশি পেলে, এটা হল
গুণ । চান্দু-:বুঝেছো ?
অনেক মজা তাই না ? ছাত্রী-:জ্বি ।
↓
↓ দরজার পাশে দাঁড়িয়ে ছাত্রীর
বাপ এতক্ষণ সব শুনছিলেন । ঘরে ঢুকে চান্দুর ঘাড় ধরে
দাঁড়
করিয়ে দরজার কাছে নিয়ে গেলেন ।
↓ ↓
↓ "তারপর
চান্দুকে সজোরে লাঁথি মেরে ঘর
থেকে বের করে বললেন, আর
এটা হল ভাগ ।
- কথা বলবে না...?? কি জন্যে ডেকেছো?? - নাহ থাক... বলবো না। ইচ্ছে নেই। - সমস্যাটা কি...?? আমি দেড় ঘন্টা জ্যামে বসে, ৫০ টাকা রিকশা ভাড়া দিয়ে এসেছি। বললে বলো... না বললে যাচ্ছি। দীপা উঠে'ই যাচ্ছিলো.... তুহিন ওকে প্রায় টেনে ধরে বসালো। শেষ দশ মিনিট ধরে তুহিন কথাটা বলার চেষ্টা করছে। কথাটা মনে মনে মোটামুটি দাঁড়ও করানো গেছে। তবে উপসংহারটা ঠিক করতে পারছে না। - আমার পরীক্ষা খুব খারাপ হয়েছে দীপা। bangla love sms - এই তোমার ইম্পর্টেন্ট কথা...?? - হুমম। - কতো খারাপ...?? - খুব বেশি খারাপ। - ফেল করবে...?? - না.... এ প্লাসটা আসবে না। বুয়েটে পড়া হবে না আমার। - তো...?? - তোমার পরীক্ষা কেমন হয়েছে...?? - ভালোই... এইটি ফাইভ আপ তো থাকার কথা। তুহিন হিসাব মিলিয়ে উঠার আগেই উপসংহার টানার সময় এসে গেলো.... কোথাও গরমিল হচ্ছে। সে ধরতে পারছে না। - দীপা... তুমি বাসায় যাও। একটা হট-ঠান্ডা শাওয়ার নাও। এরপর কফি খেয়ে আমাকে ভুলে যাও। Bangla sms - তোমাকে ভুলে যাবো...?? - হুমম... ভুলে যাবে। মাসখানেক পরেই তুমি সাদা এপ্রোণ পরে মেডিক্যালে যাবে... আর আমি ধুঁকতে ধুঁকতে সরকারী বা বেসরকারী ভার্সিটির সীট পূরণের চেষ্টা করবো। এর চেয়ে ভালো ভুলে যাও। - আমি ডাক্তার হওয়াটা'ই কি সমস্যা...?? - অবশ্যই না... সমস্যা আমি ইঞ্জিনিয়ার না হওয়াটা। বুয়েটে পড়তে না পারলে তোমার ফ্যামিলীর সামনে দাঁড়িয়ে তোমার হাতে হাত রাখার সাহস হবে না কখনো। - কথা শেষ...?? - শেষ বলা যায়। - চলো... হাঁটি... বসতে ইচ্ছা করছে না। চকবাজার ফেলে মেডিক্যাল রোডের দিকে হাঁটা শুরু করলে রাস্তায় একও ধরণের প্রশান্তি চলে আসে.... কেনো যেন মনে হয় এই রাস্তায় কোন ব্যস্ততা নেই। দীপা নীচের দিকে তাকিয়ে হাঁটছে। - তুহিন শোনো, যেদিন তোমাকে ভালোবাসি বলেছিলাম... সেদিন কি জিজ্ঞেস করেছিলাম, তুমি ফিজিক্স কেমন পারো...? অথবা ফিজিক্সে এ প্লাস পেতে হবে... এই ধরণের কোন শর্ত কি ছিলো...?? - না। bangla
love poem - তাহলে...?? - তুমি ব্যাপারটাকে প্র্যাকটিক্যালী ভাবছো না। -খুব প্র্যাকটিক্যালী ভাবতে চাও...?? - উচিত। - তাহলে শোনো... লেখালিখিটা চালিয়ে যাও। আমার জন্যে ইঞ্জিনিয়ার হতে হবে না। একটা ফিজিক্স পরীক্ষা আমাদের ভাগ্য নিয়ন্ত্রণ করতে পারার মতো ঠুনকো আমাদের ভালোবাসা না। নিজের স্বপ্নটা নষ্ট করবে না প্লিজ... তোমার হাত ধরেছি, শেষ পর্যন্ত তোমার ঘাড় থেকে নামছি না। বলেছিলে, একদিন ফিল্মমেকার হবেই... সেটা হও। আমার জন্যে হও। যেভাবেই হোক হও... তুমি যে কাজটা করে মজা পাবে, আমি চাই তুমি সেটা'ই করো। আমি ডাক্তার হলেও আমাদের জন্যেই হবো। হতে না পারলে ছোট-খাটো কিছু একটা করে চলে যাবে দু'জনের। যেখানে পরীক্ষার হলে হাজার শিক্ষার্থীর স্বপ্নকে কবর দেয়া হয়... সেখানে ভালোবাসার অর্থ কেউ বুঝবে না। আজকে তোমাকে ভুলে গেলে আমার একা হয়ে যেতে হবে... একা তো স্বপ্ন দেখি নি। একা পূরণ করবো কেনো...?? bangla
romantic sms হাঁটতে হাঁটতে ওরা অনেক দূর চলে এসেছে.... না চকবাজার, না প্রবর্ত্তক। খুব চেনা জায়গাটাও খুব নতুন লাগছে তাঁদের.... তুহিন রিকশা খুঁজছে। দীপাকে রিকশায় তুলে দিতে হবে। পরের পরীক্ষাটার আগে বন্ধটা খুব'ই ছোট। কি আশ্চর্য... নিজের পরীক্ষার জন্যে আর দুশ্চিন্তা লাগছে না ওর... ক্রিকেট ব্যাটটা কি বিছানার নীচেই আছে এখনো...??
তুমি চাইলে হয়ত আমি, নীল আকাশের ঐ মায়াবী চাঁদটাকে এনে দিতে পারব না, তবে ভালবাসার পরশ দিয়ে তোমাকে চাঁদের মত কিরণ দিতে পারব। . তুমি চাইলে হয়ত আমি, রঙিন রংধনু হতে পারব না, তবে ভালবাসার রং দিয়ে তোমাকে খানিকটা রাঙিয়ে দিতে পারব। .bangla love story তুমি চাইলে হয়ত আমি, সাগরের বিশালতা হতে পারব না, তবে ভালবাসার বিশালত্ব দিয়ে তোমাকে আগলে রাখতে পারব। . আসলে তুমি যা চাও, আমি যদি তোমাকে তা দিতে নাও পারি, কথা দিলাম খালি হাতে ফিরিয়ে দেব না। আমি তোমাকে হৃদয় উজাড় করা ভালবাসা দেব, যা তোমার চাওয়ার চাইতেও বেশি। কারন আমি যে "তোমায় ভালবাসি" অনেক অনেক বেশি "ভালবাসি"।
sms
bangla, bangla romantic sms, bangla love poem, bangla love sms, bangla sms